শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক বাড়ির কক্ষে ইঁদুর মারার বিষ রাখা ছিল। স্বজনদের দাবি, সেই বিষ পান করেছিল স্কুলছাত্র মো. সুমন (১৬)। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ওই বিষ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে সুমন।
মো. সুমন মিয়া (১৬) জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বাঘারচর গ্রামের মুদিদোকানি মো. রানা মিয়ার ছেলে। তার বাবা শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মাওনা গ্রামের সবুজ খানের মার্কেটে মুদি দোকান পরিচালনা করেন। সে তার বাবার সঙ্গে থেকে স্থানীয় হাজি ছোট কলিম স্কুল অ্যান্ড কলেজে দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করত।
স্কুলছাত্রের বাবা রানা মিয়া ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল শুক্রবার বিকেলে তিনি দোকানে ছিলেন। তখন বাসায় কেবল সুমন ছিল। তিনি বাড়ি ফিরে দেখেন সুমনের মুখ থেকে লালা বের হচ্ছে। ঘরে থাকা ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বিষয়টি বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় ক্লিনিক ও পরে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রানা মিয়া আরও বলেন, ‘কী কারণে সুমন বিষপান করল, এ বিষয়ে আমরা কিছু জানতে পারি নাই।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক জাকিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষক্রিয়ায় ওই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহ স্বজনদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
মাওনা ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. শামীম মৃধা মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাজি ছোট কলিম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত স্কুলছাত্র মো. সুমন ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে নিহতের স্বজনেরা এখনো পুলিশকে অবহিত করেনি। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক বাড়ির কক্ষে ইঁদুর মারার বিষ রাখা ছিল। স্বজনদের দাবি, সেই বিষ পান করেছিল স্কুলছাত্র মো. সুমন (১৬)। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ওই বিষ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে সুমন।
মো. সুমন মিয়া (১৬) জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বাঘারচর গ্রামের মুদিদোকানি মো. রানা মিয়ার ছেলে। তার বাবা শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মাওনা গ্রামের সবুজ খানের মার্কেটে মুদি দোকান পরিচালনা করেন। সে তার বাবার সঙ্গে থেকে স্থানীয় হাজি ছোট কলিম স্কুল অ্যান্ড কলেজে দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করত।
স্কুলছাত্রের বাবা রানা মিয়া ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল শুক্রবার বিকেলে তিনি দোকানে ছিলেন। তখন বাসায় কেবল সুমন ছিল। তিনি বাড়ি ফিরে দেখেন সুমনের মুখ থেকে লালা বের হচ্ছে। ঘরে থাকা ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বিষয়টি বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় ক্লিনিক ও পরে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রানা মিয়া আরও বলেন, ‘কী কারণে সুমন বিষপান করল, এ বিষয়ে আমরা কিছু জানতে পারি নাই।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক জাকিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষক্রিয়ায় ওই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহ স্বজনদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
মাওনা ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. শামীম মৃধা মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাজি ছোট কলিম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত স্কুলছাত্র মো. সুমন ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে নিহতের স্বজনেরা এখনো পুলিশকে অবহিত করেনি। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে