ঢাবি প্রতিনিধি
পদত্যাগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্রের আবেদন পাঠিয়েছেন বলে জানান মাকসুদ কামাল। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন তিনি। এদিকে ঢাবির সাতটি আবাসিক হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক হোস্টেলে ওয়ার্ডেনও পদত্যাগ করেছেন। আগাম অবসরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আবেদন করেছেন রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকারও।
প্রবীর কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগাম অবসরের জন্য আবেদন করেছি। আমার শরীর কুলাচ্ছে না।’ পদত্যাগের বিষয়ে মাকসুদ কামাল বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ছাত্র ছিলাম, শিক্ষক ছিলাম, শিক্ষকদের প্রতিনিধি ছিলাম, উপাচার্য ছিলাম। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো জায়গায় আমার অবস্থান ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেটা মঙ্গলজনক হয়, সে কাজটা করাই হলো আমার দায়িত্ব। আমি মনে করেছি, এই সময়ে আমার পদত্যাগ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঙ্গলজনক হয় সেই কাজ করাকে শ্রেয় মনে করেছি।’
‘আমাদের শিক্ষার্থীদেরও ডিমান্ড আছে আমরা যেন সরে যাই বা আমি যেন সরে যাই’, উল্লেখ করেন মাকসুদ। উপ-উপাচার্যদ্বয়ের পদত্যাগের বিষয়ে জানতে চাইলে মাকসুদ বলেন, ‘তাঁরা নিজ নিজ সিদ্ধান্ত নেবেন।’ একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গলও কামনা করেন মাকসুদ কামাল।
সাত প্রাধ্যক্ষ, এক ওয়ার্ডেনের পদত্যাগ
সাত আবাসিক হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক ওয়ার্ডেনের পদত্যাগের বিষয়টি উপাচার্য কার্যালয়ের এক ডেপুটি রেজিস্ট্রার আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সাত হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক হোস্টেলের ওয়ার্ডেন পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগকারী প্রাধ্যক্ষরা হলেন রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ ড. নিলুফার পারভীন, শামসুন নাহার হলের ড. লাফিফা জামাল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের ফারহানা বেগম, বিজয় একাত্তরের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল বাছির, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের অধ্যাপক আকরাম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর হলের অধ্যাপক মুহাম্মদ বিললাল হোসেন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম। এ ছাড়া নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাসের ওয়ার্ডেন শারমিন মূসা।
৮ আগস্ট ঢাবির প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমান ও ১৩ জন সহকারী প্রক্টরসহ প্রক্টরিয়াল বডির সবাই পদত্যাগ করেছেন।
প্রসঙ্গত, অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল গত বছরের ১৫ অক্টোবর ঢাবির ২৯তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের বাড়ি লক্ষ্মীপুর।
পদত্যাগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্রের আবেদন পাঠিয়েছেন বলে জানান মাকসুদ কামাল। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন তিনি। এদিকে ঢাবির সাতটি আবাসিক হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক হোস্টেলে ওয়ার্ডেনও পদত্যাগ করেছেন। আগাম অবসরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর আবেদন করেছেন রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকারও।
প্রবীর কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগাম অবসরের জন্য আবেদন করেছি। আমার শরীর কুলাচ্ছে না।’ পদত্যাগের বিষয়ে মাকসুদ কামাল বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ছাত্র ছিলাম, শিক্ষক ছিলাম, শিক্ষকদের প্রতিনিধি ছিলাম, উপাচার্য ছিলাম। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো জায়গায় আমার অবস্থান ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেটা মঙ্গলজনক হয়, সে কাজটা করাই হলো আমার দায়িত্ব। আমি মনে করেছি, এই সময়ে আমার পদত্যাগ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঙ্গলজনক হয় সেই কাজ করাকে শ্রেয় মনে করেছি।’
‘আমাদের শিক্ষার্থীদেরও ডিমান্ড আছে আমরা যেন সরে যাই বা আমি যেন সরে যাই’, উল্লেখ করেন মাকসুদ। উপ-উপাচার্যদ্বয়ের পদত্যাগের বিষয়ে জানতে চাইলে মাকসুদ বলেন, ‘তাঁরা নিজ নিজ সিদ্ধান্ত নেবেন।’ একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গলও কামনা করেন মাকসুদ কামাল।
সাত প্রাধ্যক্ষ, এক ওয়ার্ডেনের পদত্যাগ
সাত আবাসিক হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক ওয়ার্ডেনের পদত্যাগের বিষয়টি উপাচার্য কার্যালয়ের এক ডেপুটি রেজিস্ট্রার আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সাত হলের প্রাধ্যক্ষ ও এক হোস্টেলের ওয়ার্ডেন পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগকারী প্রাধ্যক্ষরা হলেন রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ ড. নিলুফার পারভীন, শামসুন নাহার হলের ড. লাফিফা জামাল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলের ফারহানা বেগম, বিজয় একাত্তরের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল বাছির, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের অধ্যাপক আকরাম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর হলের অধ্যাপক মুহাম্মদ বিললাল হোসেন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম। এ ছাড়া নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাসের ওয়ার্ডেন শারমিন মূসা।
৮ আগস্ট ঢাবির প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমান ও ১৩ জন সহকারী প্রক্টরসহ প্রক্টরিয়াল বডির সবাই পদত্যাগ করেছেন।
প্রসঙ্গত, অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল গত বছরের ১৫ অক্টোবর ঢাবির ২৯তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের বাড়ি লক্ষ্মীপুর।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৩ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
৫ ঘণ্টা আগে