নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না মাহমুদকে প্রধান করা হয়েছে এবং আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ৩টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না মাহমুদসহ তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা। এর আগে বুধবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও প্রাথমিক নমুনা সংগ্রহ করেছে র্যাবের একটি বোম্ব ডিসপোজাল দল।
তদন্ত কমিটির প্রধান তামান্না মাহমুদ সন্ধ্যা পৌনে ৬টায়ও ঘটনাস্থলে ছিলেন। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি কমিটির অন্য সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছেন। বিস্ফোরণের সময় মসজিদে থাকা এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলছেন। মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। কোনো প্রকার শঙ্কা ছাড়া স্থানীয় লোকজন মডেল মসজিদটিতে নামাজ পড়তে আসছেন এবং নামাজ শেষে চলে যাচ্ছেন।
এর আগে বুধবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে র্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল টিমের উপপরিচালক মেজর মসিউর আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ঘটনাস্থলে বোমা বা ককটেলজাতীয় কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের কক্ষ থেকে আলামতগুলো পরীক্ষার পর বিস্ফোরণের সঠিক কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নরমাল কোনো বস্তু থেকে এ বিস্ফোরণ হয়েছিল।’
স্থানীয় মুসল্লিরা জানান, ওই রাতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনার পর মসজিদের দায়িত্বে থাকা লোকজন দ্বিতীয় তলায় গিয়ে মোয়াজ্জিন ও খাদেমের কক্ষে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরে সবার সহযোগিতায় তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এরপর স্থানীয়দের মধ্যে কিছুটা শঙ্কা কাজ করলেও র্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের পরিদর্শন ও এটি সাধারণ বিস্ফোরণ প্রতিবেদনের পর সেই শঙ্কা কেটে গেছে। বৃহস্পতিবার ফজর, জোহর ও আসরের নামাজের সময় মুসল্লিদের উপস্থিতি ভালো ছিল।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার আলীপুর এলাকায় নির্মিত উপজেলা মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় মোয়াজ্জিন ও খাদেম থাকার কক্ষে আকস্মিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। কক্ষটিতে মুয়াজ্জিন ও খাদেম কেউ না থাকায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ওই কক্ষের দুটি দরজা, দুটি জানালা, মেঝে ও ওপরের সিলিংয়ের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে গত বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলামসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এরপর সেখানে যায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও গোয়েন্দা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে বিস্ফোরণের ঘটনায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না মাহমুদকে প্রধান করা হয়েছে এবং আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ৩টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না মাহমুদসহ তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা। এর আগে বুধবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও প্রাথমিক নমুনা সংগ্রহ করেছে র্যাবের একটি বোম্ব ডিসপোজাল দল।
তদন্ত কমিটির প্রধান তামান্না মাহমুদ সন্ধ্যা পৌনে ৬টায়ও ঘটনাস্থলে ছিলেন। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি কমিটির অন্য সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছেন। বিস্ফোরণের সময় মসজিদে থাকা এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলছেন। মসজিদে মুসল্লিদের উপস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। কোনো প্রকার শঙ্কা ছাড়া স্থানীয় লোকজন মডেল মসজিদটিতে নামাজ পড়তে আসছেন এবং নামাজ শেষে চলে যাচ্ছেন।
এর আগে বুধবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে র্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল টিমের উপপরিচালক মেজর মসিউর আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ঘটনাস্থলে বোমা বা ককটেলজাতীয় কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য পাওয়া যায়নি। বিস্ফোরণের কক্ষ থেকে আলামতগুলো পরীক্ষার পর বিস্ফোরণের সঠিক কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নরমাল কোনো বস্তু থেকে এ বিস্ফোরণ হয়েছিল।’
স্থানীয় মুসল্লিরা জানান, ওই রাতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনার পর মসজিদের দায়িত্বে থাকা লোকজন দ্বিতীয় তলায় গিয়ে মোয়াজ্জিন ও খাদেমের কক্ষে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরে সবার সহযোগিতায় তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এরপর স্থানীয়দের মধ্যে কিছুটা শঙ্কা কাজ করলেও র্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের পরিদর্শন ও এটি সাধারণ বিস্ফোরণ প্রতিবেদনের পর সেই শঙ্কা কেটে গেছে। বৃহস্পতিবার ফজর, জোহর ও আসরের নামাজের সময় মুসল্লিদের উপস্থিতি ভালো ছিল।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১১টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার আলীপুর এলাকায় নির্মিত উপজেলা মডেল মসজিদের দ্বিতীয় তলায় মোয়াজ্জিন ও খাদেম থাকার কক্ষে আকস্মিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। কক্ষটিতে মুয়াজ্জিন ও খাদেম কেউ না থাকায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ওই কক্ষের দুটি দরজা, দুটি জানালা, মেঝে ও ওপরের সিলিংয়ের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে গত বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলামসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এরপর সেখানে যায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও গোয়েন্দা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে