কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নির্বাচানী প্রচারে নৌকার সমর্থকদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে। সে সব হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে বিএনএমের প্রার্থী শরীফ বাদশা। আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেছেন।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে, কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে বিএনএমের প্রার্থী শরীফ বাদশার শেষ নির্বাচনী পথসভা ছিল। সে পথসভায় নৌকা প্রার্থীর সমর্থকেরা হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আহত করার অভিযোগ তুলে আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন শরীফ বাদশা।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘মহেশখালী কুতুবদিয়ার স্থানীয় প্রশাসন পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। তারা আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর (নৌকা) সমর্থকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আগামীকাল শনিবারের মধ্যে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব।’
উল্লেখ্য, কক্সবাজার-২ কুতুবদিয়া-মহেশখালী আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক (নৌকা) ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) প্রার্থী মো. শরিফ বাদশা (নোঙর) ছাড়াও ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা মো. ইউনুছ (মিনার), এনপিপির মো. মাহাবুব আলম (আম), ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের মাওলানা জিয়াউর রহমান, (চেয়ার), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) মো. খায়রুল আমিন (একতারা) নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এই আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৮২২ জন। ভোটকেন্দ্র ১১৮ টি। এর মধ্যে কুতুবদিয়ায় ভোটার সংখ্যা ৯৫ হাজার ৩৭৫ জন, ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৭ টি। অন্যদিকে মহেশখালী উপজেলায় ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৭ জন, ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮১ টি।
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নির্বাচানী প্রচারে নৌকার সমর্থকদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে। সে সব হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে বিএনএমের প্রার্থী শরীফ বাদশা। আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেছেন।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে, কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনে বিএনএমের প্রার্থী শরীফ বাদশার শেষ নির্বাচনী পথসভা ছিল। সে পথসভায় নৌকা প্রার্থীর সমর্থকেরা হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আহত করার অভিযোগ তুলে আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন শরীফ বাদশা।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘মহেশখালী কুতুবদিয়ার স্থানীয় প্রশাসন পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। তারা আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর (নৌকা) সমর্থকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আগামীকাল শনিবারের মধ্যে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াব।’
উল্লেখ্য, কক্সবাজার-২ কুতুবদিয়া-মহেশখালী আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক (নৌকা) ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) প্রার্থী মো. শরিফ বাদশা (নোঙর) ছাড়াও ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা মো. ইউনুছ (মিনার), এনপিপির মো. মাহাবুব আলম (আম), ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের মাওলানা জিয়াউর রহমান, (চেয়ার), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) মো. খায়রুল আমিন (একতারা) নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এই আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৮২২ জন। ভোটকেন্দ্র ১১৮ টি। এর মধ্যে কুতুবদিয়ায় ভোটার সংখ্যা ৯৫ হাজার ৩৭৫ জন, ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৭ টি। অন্যদিকে মহেশখালী উপজেলায় ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৭ জন, ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮১ টি।
পেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
৪ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
৭ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
১২ মিনিট আগেজুলাইযোদ্ধারা বনলতা ও সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো আন্তঃনগর ট্রেন চাচ্ছিলেন। বরাদ্দ করা বিশেষ ট্রেনটি ছিল অন্য ট্রেন। এ নিয়ে যারা ট্রেনে উঠে পড়েছিলেন তাদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের বাকবিতন্ডা হয়। শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা অন্যদের তোপের মুখে টিকতে না পেরে রেললাইন ছেড়ে দেন।
২২ মিনিট আগে