উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ডেনমার্কের রাজকন্যা ম্যারি এলিজাবেথ ডোনাল্ডসন। এ সময় ক্যাম্পে দৈনন্দিন জীবনযাপন ও নানা বিষয় নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকন্যা। পরে তিনি উখিয়ার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছান। প্রথমে তিনি ৫ নম্বর ক্যাম্পে যান। সেখানে তিনি দোভাষীর মাধ্যমে রোহিঙ্গা শিশু-যুবকদের সঙ্গে কথা বলেন।
৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবুল বশর (৫০) নামে এক রোহিঙ্গা জানান, ডেনমার্কের রাজকন্যা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন, শিশুদের সঙ্গে আনন্দ করেছেন। উনি আসাতে খুশি তাঁরা।
দুপুরে ৬ ও ৮ নম্বর ক্যাম্পে ডেনমার্কের সংস্থা ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল পরিচালিত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ঘুরে ঘুরে দেখেন তিনি। সেখানে পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি নিজেও রোপণ করেন গাছের চারা।
পরিদর্শন শেষে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন এবং বাংলাদেশ সরকারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত বৈঠকে মিলিত হন ম্যারি, যেখানে ক্যাম্পের চলমান মানবিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভায় ম্যারি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের জন্য ডেনমার্কের মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশকে ও সহযোগিতা করব তাঁদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের জন্য।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ফেরার পথে বিকেলে উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের পাতাবাড়ি গ্রামে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল পরিচালিত প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে বাংলাদেশি স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
এর আগে তিন দিন রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার সকালে বাংলাদেশে এসে বিকেলে একটি বেসরকারি বিমানে কক্সবাজারে পৌঁছান তিনি। আগামীকাল বুধবার সকালে হেলিকপ্টারে সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করার কথা রয়েছে তাঁর।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ডেনমার্কের রাজকন্যা ম্যারি এলিজাবেথ ডোনাল্ডসন। এ সময় ক্যাম্পে দৈনন্দিন জীবনযাপন ও নানা বিষয় নিয়ে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকন্যা। পরে তিনি উখিয়ার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছান। প্রথমে তিনি ৫ নম্বর ক্যাম্পে যান। সেখানে তিনি দোভাষীর মাধ্যমে রোহিঙ্গা শিশু-যুবকদের সঙ্গে কথা বলেন।
৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবুল বশর (৫০) নামে এক রোহিঙ্গা জানান, ডেনমার্কের রাজকন্যা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন, শিশুদের সঙ্গে আনন্দ করেছেন। উনি আসাতে খুশি তাঁরা।
দুপুরে ৬ ও ৮ নম্বর ক্যাম্পে ডেনমার্কের সংস্থা ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল পরিচালিত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ঘুরে ঘুরে দেখেন তিনি। সেখানে পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি নিজেও রোপণ করেন গাছের চারা।
পরিদর্শন শেষে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন এবং বাংলাদেশ সরকারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত বৈঠকে মিলিত হন ম্যারি, যেখানে ক্যাম্পের চলমান মানবিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভায় ম্যারি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের জন্য ডেনমার্কের মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশকে ও সহযোগিতা করব তাঁদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের জন্য।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ফেরার পথে বিকেলে উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের পাতাবাড়ি গ্রামে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল পরিচালিত প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে বাংলাদেশি স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
এর আগে তিন দিন রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার সকালে বাংলাদেশে এসে বিকেলে একটি বেসরকারি বিমানে কক্সবাজারে পৌঁছান তিনি। আগামীকাল বুধবার সকালে হেলিকপ্টারে সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করার কথা রয়েছে তাঁর।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে