ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়নের নারানগিরিমুখ এলাকার হাজারো মানুষের পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। ফলে যাতায়াতের চরম সমস্যায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত কয়েক দিনের বৃষ্টির পাহাড়ি ঢলে সাঁকোর মাঝখানে কিছু অংশ ভেঙে গেছে। ফলে দুই পাড়ের জনগণ এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে পারছেন না। বিশেষ করে নারানগিরি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা যেতে পারছে না স্কুলে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাশেদ, ইউচুফ সওদাগর, মো. আজিজ মিয়া সহ এলাকাবাসীরা জানান, নারানগিরি ১ নম্বর পাড়ায় হাজারো মানুষের বসবাস। প্রতিদিন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শত শত ছাত্র-ছাত্রী এ সাঁকোটি দিয়ে পার হন। এ ছাড়া জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পার হন গর্ভবতীসহ স্থানীয়রা। এর আগে বেশ কয়েকবার ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সাঁকোটি পারাপারের অযোগ্য হয়ে পড়েছিল। পরে স্থানীয়রা সাঁকোটি মেরামত করে পার হন। কিন্তু টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে গতকাল রোববার সাঁকোটি আবারও ভেঙে যায়। ফলে নারানগিরিমুখ এলাকার মানুষের দুর্ভোগ চরম সীমায় পৌঁছেছে।
সাঁকোর জায়গায় নতুন ব্রিজ নির্মাণের বিষয়ে ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শৈবাল সরকার জানান, সম্প্রতি নতুন ব্রিজটির নির্মাণের কাজ রাঙামাটি জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে টেন্ডারের অপেক্ষায় আছে। তবে বর্তমানে বাজারে রড সিমেন্টের দাম বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ রয়েছে নতুন ব্রিজ নির্মাণের কাজ। তবে আগামী জুনের পরে এই ব্রিজের নির্মাণকাজ শুরু হতে পারে।
এ বিষয়ে ২ নম্বর রাইখালী ইউপি চেয়ারম্যান মংক্য মারমা জানান, এই বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাঁকোর জায়গায় একটি ব্রিজ নির্মিত হওয়া অনেক বেশি জরুরি।
এলজিইডির কাপ্তাইয়ের সিনিয়র প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম চৌধুরী জানান, করোনার কারণে সেতু নির্মাণের কাজ পিছিয়ে পড়ার ফলে এখনো অনুমোদন হয়নি সেতুর নির্মাণকাজের। তবে আবারও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সময়ে ব্রিজ নির্মাণের ব্যবস্থা করা হবে।
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়নের নারানগিরিমুখ এলাকার হাজারো মানুষের পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। ফলে যাতায়াতের চরম সমস্যায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত কয়েক দিনের বৃষ্টির পাহাড়ি ঢলে সাঁকোর মাঝখানে কিছু অংশ ভেঙে গেছে। ফলে দুই পাড়ের জনগণ এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে পারছেন না। বিশেষ করে নারানগিরি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা যেতে পারছে না স্কুলে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাশেদ, ইউচুফ সওদাগর, মো. আজিজ মিয়া সহ এলাকাবাসীরা জানান, নারানগিরি ১ নম্বর পাড়ায় হাজারো মানুষের বসবাস। প্রতিদিন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শত শত ছাত্র-ছাত্রী এ সাঁকোটি দিয়ে পার হন। এ ছাড়া জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পার হন গর্ভবতীসহ স্থানীয়রা। এর আগে বেশ কয়েকবার ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সাঁকোটি পারাপারের অযোগ্য হয়ে পড়েছিল। পরে স্থানীয়রা সাঁকোটি মেরামত করে পার হন। কিন্তু টানা কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে গতকাল রোববার সাঁকোটি আবারও ভেঙে যায়। ফলে নারানগিরিমুখ এলাকার মানুষের দুর্ভোগ চরম সীমায় পৌঁছেছে।
সাঁকোর জায়গায় নতুন ব্রিজ নির্মাণের বিষয়ে ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শৈবাল সরকার জানান, সম্প্রতি নতুন ব্রিজটির নির্মাণের কাজ রাঙামাটি জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে টেন্ডারের অপেক্ষায় আছে। তবে বর্তমানে বাজারে রড সিমেন্টের দাম বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ রয়েছে নতুন ব্রিজ নির্মাণের কাজ। তবে আগামী জুনের পরে এই ব্রিজের নির্মাণকাজ শুরু হতে পারে।
এ বিষয়ে ২ নম্বর রাইখালী ইউপি চেয়ারম্যান মংক্য মারমা জানান, এই বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাঁকোর জায়গায় একটি ব্রিজ নির্মিত হওয়া অনেক বেশি জরুরি।
এলজিইডির কাপ্তাইয়ের সিনিয়র প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম চৌধুরী জানান, করোনার কারণে সেতু নির্মাণের কাজ পিছিয়ে পড়ার ফলে এখনো অনুমোদন হয়নি সেতুর নির্মাণকাজের। তবে আবারও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সময়ে ব্রিজ নির্মাণের ব্যবস্থা করা হবে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে