মিজানুর রহমান রিয়াদ, নোয়াখালী
ছোট ফেনী ও বামনিয়া নদীর অব্যাহত ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উপকূলীয় মুছাপুর, চরএলাহী ও চরফকিরা ইউনিয়ন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের আগস্ট মাসে মুছাপুর রেগুলেটরটি প্রচণ্ড পানির চাপে ভেঙে যায়। এরপর থেকে ওই এলাকায় নদীভাঙন তীব্র থেকে তীব্রতর হতে শুরু করে। মুছাপুর রেগুলেটরের আশপাশ থেকে অবৈধভাবে সিএফটি বালু উত্তোলন করার ফলে এসব এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। বর্তমানে ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে তিনটি ইউনিয়নসহ চরফকিরা ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকা।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে ভাঙনের কবলে পড়ে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে তিনটি ইউনিয়নের সাইক্লোন শেল্টার, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, বাজার, ঘরবাড়ি, পোল-কালভার্ট, মৎস্য ও পশু খামারসহ বিভিন্ন স্থাপনা। ভাঙনকবলিত পরিবারের সংখ্যা প্রতিদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। মুছাপুর রেগুলেটর ভাঙনের পর এই অঞ্চলের যেসব পরিবার বাড়িঘর-হারা হয়েছে, তাঁরা বেড়িবাঁধ ও সড়কের আশপাশে, বাগানে ঝুপড়ি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাঁদের পুনর্বাসনে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না, তা কেউ বলতে পারেন না।
এদিকে ভাঙন রোধকল্পে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ঠিকাদারদের মাধ্যমে জিও ব্যাগ ও ব্লক ফেলার কাজ করলেও অনিয়ম ও অতি নিম্নমানের কাজও চলছে ধীরগতিতে। এতে ভাঙন রোধে তেমন কোনো ফলোদয় না হলেও ঠিকাদার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু অসাধু কর্মকর্তার পকেট ভারী হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, নদী থেকে অতিমাত্রায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও অননুমোদিত বালুবাহী বাল্কহেড চলাচলের কারণে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে কয়েকগুণ। গত এক বছর ও ইতিমধ্যেই ভাঙনকবলিত হয়েছে প্রায় ৯ কিলোমিটার এলাকা। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তদন্তেও রেগুলেটর এলাকার আশপাশ থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে ক্লোজার ও রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ার বিষয়টির সত্যতার প্রমাণ মেলে।
নদীভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ স্থাপন, প্রস্তাবিত ক্রস ড্যাম নির্মাণ, মুছাপুর রেগুলেটর পুনর্নির্মাণে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ, বর্ষা মৌসুমের আগেই চাপরাশী খালের ওপর নির্মিত ১৯ ভোল্টের সুইচের পাশে প্রায় ৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী বলেন, ‘পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বর্ষা মৌসুমের আগে অধিক ও অতি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো রিমার্ক করে যেন কার্যক্রম গ্রহণ করা যায়, সে জন্য ডিজাইন টিম এসে পরিদর্শন করে গেছে। দ্রুত সময়ে মুছাপুর ক্লোজার ও রেগুলেটর আবার নির্মাণ করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নিমিত্তে সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ওই সময় পর্যন্ত স্থানীয়দের সহযোগিতা ও সবাইকে ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানান এই কর্মকর্তা।
ছোট ফেনী ও বামনিয়া নদীর অব্যাহত ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উপকূলীয় মুছাপুর, চরএলাহী ও চরফকিরা ইউনিয়ন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের আগস্ট মাসে মুছাপুর রেগুলেটরটি প্রচণ্ড পানির চাপে ভেঙে যায়। এরপর থেকে ওই এলাকায় নদীভাঙন তীব্র থেকে তীব্রতর হতে শুরু করে। মুছাপুর রেগুলেটরের আশপাশ থেকে অবৈধভাবে সিএফটি বালু উত্তোলন করার ফলে এসব এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। বর্তমানে ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে তিনটি ইউনিয়নসহ চরফকিরা ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকা।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে ভাঙনের কবলে পড়ে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে তিনটি ইউনিয়নের সাইক্লোন শেল্টার, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, বাজার, ঘরবাড়ি, পোল-কালভার্ট, মৎস্য ও পশু খামারসহ বিভিন্ন স্থাপনা। ভাঙনকবলিত পরিবারের সংখ্যা প্রতিদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। মুছাপুর রেগুলেটর ভাঙনের পর এই অঞ্চলের যেসব পরিবার বাড়িঘর-হারা হয়েছে, তাঁরা বেড়িবাঁধ ও সড়কের আশপাশে, বাগানে ঝুপড়ি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাঁদের পুনর্বাসনে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না, তা কেউ বলতে পারেন না।
এদিকে ভাঙন রোধকল্পে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ঠিকাদারদের মাধ্যমে জিও ব্যাগ ও ব্লক ফেলার কাজ করলেও অনিয়ম ও অতি নিম্নমানের কাজও চলছে ধীরগতিতে। এতে ভাঙন রোধে তেমন কোনো ফলোদয় না হলেও ঠিকাদার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু অসাধু কর্মকর্তার পকেট ভারী হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, নদী থেকে অতিমাত্রায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও অননুমোদিত বালুবাহী বাল্কহেড চলাচলের কারণে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে কয়েকগুণ। গত এক বছর ও ইতিমধ্যেই ভাঙনকবলিত হয়েছে প্রায় ৯ কিলোমিটার এলাকা। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তদন্তেও রেগুলেটর এলাকার আশপাশ থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে ক্লোজার ও রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ার বিষয়টির সত্যতার প্রমাণ মেলে।
নদীভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ স্থাপন, প্রস্তাবিত ক্রস ড্যাম নির্মাণ, মুছাপুর রেগুলেটর পুনর্নির্মাণে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ, বর্ষা মৌসুমের আগেই চাপরাশী খালের ওপর নির্মিত ১৯ ভোল্টের সুইচের পাশে প্রায় ৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী বলেন, ‘পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বর্ষা মৌসুমের আগে অধিক ও অতি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো রিমার্ক করে যেন কার্যক্রম গ্রহণ করা যায়, সে জন্য ডিজাইন টিম এসে পরিদর্শন করে গেছে। দ্রুত সময়ে মুছাপুর ক্লোজার ও রেগুলেটর আবার নির্মাণ করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নিমিত্তে সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ওই সময় পর্যন্ত স্থানীয়দের সহযোগিতা ও সবাইকে ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানান এই কর্মকর্তা।
চট্টগ্রাম বন্দরে অফডকগুলোয় যখন-তখন কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাইম মুভার শ্রমিকেরা। এতে থেমে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানির চাকা। এদিকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ২৮ মের মধ্যে পোশাকশ্রমিকদের সব বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর বিভিন্ন এলাকা থেকে অবাধে তোলা হচ্ছে পাথর। দুই মাস ধরে চলছে অবৈধভাবে পাথর তোলার এই মহোৎসব। স্থানীয়রা বলছেন, একটি প্রভাবশালী চক্র নদী থেকে অবৈধভাবে পাথর তুলে অন্যত্র বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়তে শুরু করায় দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই অশান্ত হয়ে পড়েছে যমুনা। ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বিঘার পর বিঘা ফসলি জমি। জিও ব্যাগভর্তি বালুর বস্তা ফেলেও আটকানো যাচ্ছে না নদীর রুদ্ররূপ।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর দন্তসংশ্লিষ্ট চিকিৎসাসেবা ও চিকিৎসক তৈরির জন্য নেই বিশেষায়িত কোনো সরকারি কলেজ ও হাসপাতাল। এই অভাব দূর করার জন্য সরকার ২০১৪ সালে গোপালগঞ্জে একটি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপনের প্রকল্প নেয়...
৩ ঘণ্টা আগে