নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বঙ্গবন্ধু টানেলে প্রথম দিনে আজ রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত টোল আদায় হয়েছে মাত্র ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা। এই সময়ে গাড়ি চলাচল করেছে ১ হাজার ১৬১টি। বিএনপি-জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে গাড়ি তুলনামূলক কম চলায় টোল আদায় কম হয়েছে। অথচ প্রতিদিন গড়ে ৩৭ হাজার ৯৪৬টি গাড়ি এই টানেল দিয়ে চলাচল করার সক্ষমতা রয়েছে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদাউস আজকের পত্রিকাকে জানান, ভোর থেকে বঙ্গবন্ধু টানেলে পরিবহন চলাচল শুরু হয়। বিকেল ৪টা টোল আদায় হয়েছে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা।
হরতাল হলেও যথাসময়ে টানেল দিয়ে যান চলাচল করেছে। এদিন সকালে জুয়েল রানা নামে একজন প্রথম টোল পরিশোধ করে টানেলের আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গা প্রান্তে যান। এর পর থেকে বেলা ১২টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত টানেল দিয়ে পারাপার হয়েছে ৪৭৮টি গাড়ি এবং টোল আদায় হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪০০ টাকা। সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাকি যান চলাচল করে।
গতকাল শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে বহুল প্রতীক্ষিত এই টানেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই টানেল চট্টগ্রাম মানুষের জন্য বিশেষ উপহার বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী, টানেলে ১২ ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারে। এর মধ্যে প্রাইভেট কার ও জিপকে দিতে হচ্ছে ২০০ টাকা, মাইক্রোবাসকে ২৫০, পিকআপকে ২০০, ৩১ বা তার চেয়ে কম সিটের বাসকে ৩০০ টাকা এবং ৩২ বা তার চেয়ে বেশি আসনের বাসকে দিতে হয় ৪০০ টাকা। আবার ৫ টন ধারণক্ষমতার ট্রাক থেকে টানেলে টোল নেওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা, ৫ থেকে ৮ টনের ট্রাকে ৫০০ টাকা এবং ৮ থেকে ১১ টনের ট্রাককে ৬০০ টাকা টোল দিতে হয়।
এ ছাড়া ৩ এক্সেল পর্যন্ত ট্রাক চলাচলে টানেলে টোল দিতে হচ্ছে ৮০০ টাকা; ৪ এক্সেল পর্যন্ত ট্রেইলারকে ১ হাজার টাকা এবং ৪ এক্সেলের বেশি হলে প্রতি এক্সেলের জন্য দিতে ২০০ টাকা করে।
কর্ণফুলী নদীর দুই তীর সংযুক্ত করে চীনের সাংহাই শহরের আদলে ‘ওয়ান সিটি, টু টাউন’ গড়ে তোলার লক্ষ্যে টানেলটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি চিন পিং টানেল প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
নির্মাণের আগে করা সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, টানেল চালুর পর এর ভেতর দিয়ে বছরে ৬৩ লাখ গাড়ি চলাচল করতে পারবে। সে হিসাবে দিনে চলতে পারবে ১৭ হাজার ২৬০টি গাড়ি। ২০২৫ সাল নাগাদ টানেল দিয়ে গড়ে প্রতিদিন ২৮ হাজার ৩০৫টি যানবাহন চলাচল করবে। যার মধ্যে অর্ধেক থাকবে পণ্যবাহী পরিবহন। ২০৩০ সাল নাগাদ প্রতিদিন গড়ে ৩৭ হাজার ৯৪৬টি এবং ২০৬৭ সাল নাগাদ ১ লাখ ৬২ হাজার যানবাহন চলাচলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা আছে। টানেল নির্মাণে মোট ব্যয় হয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা।
বঙ্গবন্ধু টানেলে প্রথম দিনে আজ রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত টোল আদায় হয়েছে মাত্র ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা। এই সময়ে গাড়ি চলাচল করেছে ১ হাজার ১৬১টি। বিএনপি-জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে গাড়ি তুলনামূলক কম চলায় টোল আদায় কম হয়েছে। অথচ প্রতিদিন গড়ে ৩৭ হাজার ৯৪৬টি গাড়ি এই টানেল দিয়ে চলাচল করার সক্ষমতা রয়েছে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদাউস আজকের পত্রিকাকে জানান, ভোর থেকে বঙ্গবন্ধু টানেলে পরিবহন চলাচল শুরু হয়। বিকেল ৪টা টোল আদায় হয়েছে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা।
হরতাল হলেও যথাসময়ে টানেল দিয়ে যান চলাচল করেছে। এদিন সকালে জুয়েল রানা নামে একজন প্রথম টোল পরিশোধ করে টানেলের আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গা প্রান্তে যান। এর পর থেকে বেলা ১২টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত টানেল দিয়ে পারাপার হয়েছে ৪৭৮টি গাড়ি এবং টোল আদায় হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪০০ টাকা। সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাকি যান চলাচল করে।
গতকাল শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে বহুল প্রতীক্ষিত এই টানেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই টানেল চট্টগ্রাম মানুষের জন্য বিশেষ উপহার বলে জানান তিনি।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী, টানেলে ১২ ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারে। এর মধ্যে প্রাইভেট কার ও জিপকে দিতে হচ্ছে ২০০ টাকা, মাইক্রোবাসকে ২৫০, পিকআপকে ২০০, ৩১ বা তার চেয়ে কম সিটের বাসকে ৩০০ টাকা এবং ৩২ বা তার চেয়ে বেশি আসনের বাসকে দিতে হয় ৪০০ টাকা। আবার ৫ টন ধারণক্ষমতার ট্রাক থেকে টানেলে টোল নেওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা, ৫ থেকে ৮ টনের ট্রাকে ৫০০ টাকা এবং ৮ থেকে ১১ টনের ট্রাককে ৬০০ টাকা টোল দিতে হয়।
এ ছাড়া ৩ এক্সেল পর্যন্ত ট্রাক চলাচলে টানেলে টোল দিতে হচ্ছে ৮০০ টাকা; ৪ এক্সেল পর্যন্ত ট্রেইলারকে ১ হাজার টাকা এবং ৪ এক্সেলের বেশি হলে প্রতি এক্সেলের জন্য দিতে ২০০ টাকা করে।
কর্ণফুলী নদীর দুই তীর সংযুক্ত করে চীনের সাংহাই শহরের আদলে ‘ওয়ান সিটি, টু টাউন’ গড়ে তোলার লক্ষ্যে টানেলটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি চিন পিং টানেল প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
নির্মাণের আগে করা সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, টানেল চালুর পর এর ভেতর দিয়ে বছরে ৬৩ লাখ গাড়ি চলাচল করতে পারবে। সে হিসাবে দিনে চলতে পারবে ১৭ হাজার ২৬০টি গাড়ি। ২০২৫ সাল নাগাদ টানেল দিয়ে গড়ে প্রতিদিন ২৮ হাজার ৩০৫টি যানবাহন চলাচল করবে। যার মধ্যে অর্ধেক থাকবে পণ্যবাহী পরিবহন। ২০৩০ সাল নাগাদ প্রতিদিন গড়ে ৩৭ হাজার ৯৪৬টি এবং ২০৬৭ সাল নাগাদ ১ লাখ ৬২ হাজার যানবাহন চলাচলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা আছে। টানেল নির্মাণে মোট ব্যয় হয় ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা।
রাজধানীর হাতিরঝিল মোড়ল গলিতে এক যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
১৭ মিনিট আগে২০৩০ সালের মধ্যে রাজধানীতে নিরাপদ গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ঢাকা শহরের বাস রুট যৌক্তিকীকরণ এবং প্রতি রুটে অভিন্ন কোম্পানির অধীনে বাস সার্ভিস চালুর একটি উদ্যোগ নিয়েছিল বিগত সরকার। এজন্য ২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প শুরু করা হয় ২০২০ সালের ১ মার্চ।
১ ঘণ্টা আগেপুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৫ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে