কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় জমির ভুয়া মালিক সেজে রেজিস্ট্রি দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার এক প্রতারককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার আদালতে জামিনের আবেদন করেন ভুয়া দাতা মো. শামসুল আলম ও ক্রেতা জাফর আলম। এ সময় ক্রেতার জামিন মঞ্জুর করলেও দাতার জামিন না-মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী।
মামলার বাদীর পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ রাসেল সিকদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে এ ঘটনায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে প্রকৃত জমির মালিকের ওয়ারিশ আতিকুল ইসলাম ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনে কুতুবদিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাদের আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ।
আসামিরা হলেন–উপজেলার লেমশীখালী ইউনিয়নের আনু বাপের পাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে মো. সোহেল, চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের তৈলার দ্বীপ এলাকার মৃত আজু মিয়ার ছেলে মো. শামসুল আলম (৬৫) ও কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশিখালী ইউনিয়নের নোয়াঘোনা এলাকার মৃত ছালা উদ্দিনের ছেলে জাফর আলম (৫৭)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার মামলায় অভিযুক্ত ২ নম্বর আসামি শামসুল আলম প্রতারণামূলকভাবে প্রকৃত মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে নিজ পরিচয় গোপন রেখে ১ ও ৩ নম্বর আসামির প্ররোচনায় লেমশিখালী মৌজার বিএস ১৮২, আরএস ৪৯৬ ও এমআর ৫৫৬ নম্বর খতিয়ানের ০.৫৭৯০ একর জমি মামলার ৩ নম্বর আসামি জাফর আলমের কাছে বিক্রির জন্য কুতুবদিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আসেন।
পরবর্তীতে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসারের নির্দেশে যাবতীয় কাগজপত্র ও প্রকৃত জমির মালিক আমির হামজার পরিচয়পত্র প্রদর্শন করেন। অন্যান্য কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকলেও অভিযুক্ত ২ নম্বর আসামি শামসুল আলমের চেহারার সঙ্গে জমাকৃত পরিচয়পত্রের কোনো মিল না থাকায় সাব-রেজিস্ট্রি কর্মকর্তা শাহেদ হোসেন চৌধুরীর সন্দেহ হয়।
একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে আসল পরিচয়সহ মামলায় অভিযুক্ত ১ নম্বর আসামি মো. সোহেল তাকে নগদ টাকার লোভ দেখিয়ে ভুয়া আমির হামজা পরিচয়ে রেজিস্ট্রি দেওয়ার জন্য নিয়ে আসার কথা স্বীকার করেন। পরবর্তীতে ভূমি প্রতারণা অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার প্রমাণাদির ভিত্তিতে ভুয়া দাতা ও ক্রেতাকে পুলিশে দেন সাব-রেজিস্ট্রার। তবে এ ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত প্রধান আসামি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সুকৌশলে পালিয়ে যান।
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় জমির ভুয়া মালিক সেজে রেজিস্ট্রি দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার এক প্রতারককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার আদালতে জামিনের আবেদন করেন ভুয়া দাতা মো. শামসুল আলম ও ক্রেতা জাফর আলম। এ সময় ক্রেতার জামিন মঞ্জুর করলেও দাতার জামিন না-মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী।
মামলার বাদীর পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ রাসেল সিকদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে এ ঘটনায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে প্রকৃত জমির মালিকের ওয়ারিশ আতিকুল ইসলাম ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনে কুতুবদিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তাদের আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ।
আসামিরা হলেন–উপজেলার লেমশীখালী ইউনিয়নের আনু বাপের পাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে মো. সোহেল, চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের তৈলার দ্বীপ এলাকার মৃত আজু মিয়ার ছেলে মো. শামসুল আলম (৬৫) ও কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশিখালী ইউনিয়নের নোয়াঘোনা এলাকার মৃত ছালা উদ্দিনের ছেলে জাফর আলম (৫৭)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার মামলায় অভিযুক্ত ২ নম্বর আসামি শামসুল আলম প্রতারণামূলকভাবে প্রকৃত মালিকের জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে নিজ পরিচয় গোপন রেখে ১ ও ৩ নম্বর আসামির প্ররোচনায় লেমশিখালী মৌজার বিএস ১৮২, আরএস ৪৯৬ ও এমআর ৫৫৬ নম্বর খতিয়ানের ০.৫৭৯০ একর জমি মামলার ৩ নম্বর আসামি জাফর আলমের কাছে বিক্রির জন্য কুতুবদিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আসেন।
পরবর্তীতে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসারের নির্দেশে যাবতীয় কাগজপত্র ও প্রকৃত জমির মালিক আমির হামজার পরিচয়পত্র প্রদর্শন করেন। অন্যান্য কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকলেও অভিযুক্ত ২ নম্বর আসামি শামসুল আলমের চেহারার সঙ্গে জমাকৃত পরিচয়পত্রের কোনো মিল না থাকায় সাব-রেজিস্ট্রি কর্মকর্তা শাহেদ হোসেন চৌধুরীর সন্দেহ হয়।
একপর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে আসল পরিচয়সহ মামলায় অভিযুক্ত ১ নম্বর আসামি মো. সোহেল তাকে নগদ টাকার লোভ দেখিয়ে ভুয়া আমির হামজা পরিচয়ে রেজিস্ট্রি দেওয়ার জন্য নিয়ে আসার কথা স্বীকার করেন। পরবর্তীতে ভূমি প্রতারণা অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার প্রমাণাদির ভিত্তিতে ভুয়া দাতা ও ক্রেতাকে পুলিশে দেন সাব-রেজিস্ট্রার। তবে এ ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত প্রধান আসামি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সুকৌশলে পালিয়ে যান।
মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনির সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ওয়ারী বিভাগের সাবেক উপপুলিশ কমিশনার বর্তমানে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে গত বছরের ২৮ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী এটি পলায়নের শামিল।
৮ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে কারাগারে হামলার ঘটনায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ১৬১ জনকে আসামি করে মামলা করেছে জেলা কারাগার। গতকাল মঙ্গলবার রাতে কারাগারের ভারপ্রাপ্ত জেলার তানিয়া জামান বাদী হয়ে সদর থানায় মামলাটি করেন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনার জেরে সচিবালয়ে বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের ঘটনায় গাড়ি ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। সচিবালয়ে দায়িত্বরত পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) বাদী হয়ে আজ বুধবার শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন। এতে অজ্ঞাতনামা ১২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২২ মিনিট আগেমিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতে গত এক বছরের বেশি সময়ে সাময়িকভাবে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া তঞ্চঙ্গ্যা জাতিগোষ্ঠীর ৭১ জন স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে গেল। তারা সবাই ১৫ তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের সদস্য। আজ বুধবার ও আগের দিন মঙ্গলবার তাঁদের ফেরত পাঠায় ৩৪ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নিশ্চিত...
২৬ মিনিট আগে