আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রায় ধীর গতি দেখা দিয়েছে। এবার বিভাগের ১১ জেলায় ২৭ হাজার ৭৩৫ মেট্রিক টন আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। বিপরীতে গত দেড় মাসে মাত্র ১২০০ মেট্রিক টন আমন ধান সংগ্রহ হয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের ধারণা, সরকার আমন ধান সংগ্রহের যে মূল্য নির্ধারণ করেছে, কৃষকেরা সেই মূল্যে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন।
খাদ্য বিভাগ সূত্র জানায়, সারা দেশে গত ২৩ নভেম্বর থেকে ২০২৩-২৪ সালের আমন সংগ্রহ শুরু হয়েছে। এবার সাত লাখ টন চাল ও ধান কিনবে সরকার। এর মধ্যে দুই লাখ টন ধান ও পাঁচ লাখ টন চাল।
তার মধ্যে চার লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে ও এক লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল ৪৩ টাকা কেজি দরে কেনা হবে। আর দুই লাখ টন ধান কেনা হবে ৩০ টাকা কেজি দরে। বর্তমানে সরকারি গুদামে খাদ্যশস্য মজুত আছে ১৭ লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন।
সূত্র আরও জানায়, আপত্কালীন খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত ও গরিব মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আওতায় খাদ্যপণ্য দেওয়ার জন্য এই ধান–চাল সংগ্রহ করছে সরকার।
চট্টগ্রাম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বিভাগের ১১ জেলার ৩ সিএসডি গুদাম ও ১০৫টি উপজেলায় ১১০টি গুদামে চলতি আমন মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করেছে খাদ্য বিভাগ।
দেড় মাসে ২৭ হাজার ৭৩৫ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের বিপরীতে সংগ্রহ হয়েছে মাত্র ১২০০ মেট্রিক টন। আর ৫৭ হাজার ২৮ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের বিপরীতে ৪ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন এবং ৪৫ হাজার ৬৪৬ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহের বিপরীতে ২৯ হাজার ২০০ মেট্রিক টন।
জেলায় আজ ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত দুটি সিএসডি ও ১৬টি এলএসডি সরকারি গুদামে ৬ হাজার ১৪৬ মেট্রিক আমন টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে দুটি গুদামে ধান সংগ্রহ হয়েছে মাত্র ৫৬ মেট্রিক টন। জেলার নাজিরহাট এলএসডিতে ৩০ মেট্রিক টন ও বোয়ালখালী এলএসডিতে ২৬ মেট্রিক টন।
এ ছাড়া জেলায় আরও ১৫ হাজার ৮০৭ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বিপরীতে একই সময়ে মাত্র ৬২ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ হয়েছে। একইভাবে ৮০৬ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও এই পর্যন্ত ৫১১ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. এইচ এম কায়সার আলীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে একই দপ্তরের সহকারী উপ নিয়ন্ত্রক (এডিডি) দোলন দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধানের বাজার বেশি থাকায় কৃষকেরা সরকারি দামে ধান বিক্রি করতে চান না।’
চট্টগ্রাম জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক (কারিগরি) মো. ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে ধানের দাম তুলনামূলক বেশি। তাই কৃষকেরা সরকারি নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে গুদামে আসে না।’
চট্টগ্রামে আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রায় ধীর গতি দেখা দিয়েছে। এবার বিভাগের ১১ জেলায় ২৭ হাজার ৭৩৫ মেট্রিক টন আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। বিপরীতে গত দেড় মাসে মাত্র ১২০০ মেট্রিক টন আমন ধান সংগ্রহ হয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের ধারণা, সরকার আমন ধান সংগ্রহের যে মূল্য নির্ধারণ করেছে, কৃষকেরা সেই মূল্যে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী নন।
খাদ্য বিভাগ সূত্র জানায়, সারা দেশে গত ২৩ নভেম্বর থেকে ২০২৩-২৪ সালের আমন সংগ্রহ শুরু হয়েছে। এবার সাত লাখ টন চাল ও ধান কিনবে সরকার। এর মধ্যে দুই লাখ টন ধান ও পাঁচ লাখ টন চাল।
তার মধ্যে চার লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে ও এক লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল ৪৩ টাকা কেজি দরে কেনা হবে। আর দুই লাখ টন ধান কেনা হবে ৩০ টাকা কেজি দরে। বর্তমানে সরকারি গুদামে খাদ্যশস্য মজুত আছে ১৭ লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন।
সূত্র আরও জানায়, আপত্কালীন খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত ও গরিব মানুষদের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি আওতায় খাদ্যপণ্য দেওয়ার জন্য এই ধান–চাল সংগ্রহ করছে সরকার।
চট্টগ্রাম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বিভাগের ১১ জেলার ৩ সিএসডি গুদাম ও ১০৫টি উপজেলায় ১১০টি গুদামে চলতি আমন মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করেছে খাদ্য বিভাগ।
দেড় মাসে ২৭ হাজার ৭৩৫ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের বিপরীতে সংগ্রহ হয়েছে মাত্র ১২০০ মেট্রিক টন। আর ৫৭ হাজার ২৮ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের বিপরীতে ৪ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন এবং ৪৫ হাজার ৬৪৬ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহের বিপরীতে ২৯ হাজার ২০০ মেট্রিক টন।
জেলায় আজ ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত দুটি সিএসডি ও ১৬টি এলএসডি সরকারি গুদামে ৬ হাজার ১৪৬ মেট্রিক আমন টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে দুটি গুদামে ধান সংগ্রহ হয়েছে মাত্র ৫৬ মেট্রিক টন। জেলার নাজিরহাট এলএসডিতে ৩০ মেট্রিক টন ও বোয়ালখালী এলএসডিতে ২৬ মেট্রিক টন।
এ ছাড়া জেলায় আরও ১৫ হাজার ৮০৭ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বিপরীতে একই সময়ে মাত্র ৬২ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ হয়েছে। একইভাবে ৮০৬ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও এই পর্যন্ত ৫১১ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. এইচ এম কায়সার আলীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে একই দপ্তরের সহকারী উপ নিয়ন্ত্রক (এডিডি) দোলন দেব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধানের বাজার বেশি থাকায় কৃষকেরা সরকারি দামে ধান বিক্রি করতে চান না।’
চট্টগ্রাম জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক (কারিগরি) মো. ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে ধানের দাম তুলনামূলক বেশি। তাই কৃষকেরা সরকারি নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে গুদামে আসে না।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৬ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩৬ মিনিট আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
১ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে