কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় পৃথক হত্যা মামলার রায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন রায় দুটি দেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌঁসুলি (পিপি) নুরুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের রায়ে কুমিল্লার বরুড়ার বড় লক্ষ্মীপুর গ্রামের আক্তারুজ্জামান হত্যা মামলায় হাফেজা আক্তার তাসমিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাঁর স্বামী শাহীন ভূঁইয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে হাফেজা আক্তার তাসমিয়ার দেবর মিজানুর রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক রোজিনা খান।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, বরুড়ার বড় লক্ষ্মীপুর গ্রামের প্রবাসী শাহীন ভূঁইয়ার স্ত্রী তাসমিয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামানকে দিয়ে বাজার করাতেন। এ সময় তাসমিয়ার ওপর আক্তারুজ্জামানের কুনজর পড়ে। শাহীন দেশে ফেরার পরও তাসমিয়াকে উত্ত্যক্ত করতেন আক্তারুজ্জামান। ক্ষুব্ধ হয়ে তাসমিয়া ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর ঘরে ডেকে এনে কাঠ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে আক্তারুজ্জামানের লাশ খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন। রাতে স্বামী-স্ত্রী মিলে লাশ ডোবায় ফেলে দেন। এ নিয়ে নিহতের ভাই আবুল কাসেম হত্যা মামলা করেন।
অন্যদিকে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ির আনোয়ারা বেগম হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১০ সালের ৩ মার্চ রাতে পারিবারিক বিরোধের জেরে দেবীদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ির আনোয়ার বেগমকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। পরদিন ৪ মার্চ নিহতের মেয়ে উম্মে সালমা অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে দেবীদ্বার থানায় হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয়। মামলা চলাকালীন আসামি চারজনের মধ্যে দুজন মারা যান। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত আসামি আল আমিনকে মৃত্যুদণ্ড ও মোস্তাফিজকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
কুমিল্লায় পৃথক হত্যা মামলার রায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন রায় দুটি দেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌঁসুলি (পিপি) নুরুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের রায়ে কুমিল্লার বরুড়ার বড় লক্ষ্মীপুর গ্রামের আক্তারুজ্জামান হত্যা মামলায় হাফেজা আক্তার তাসমিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাঁর স্বামী শাহীন ভূঁইয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে হাফেজা আক্তার তাসমিয়ার দেবর মিজানুর রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারক রোজিনা খান।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, বরুড়ার বড় লক্ষ্মীপুর গ্রামের প্রবাসী শাহীন ভূঁইয়ার স্ত্রী তাসমিয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামানকে দিয়ে বাজার করাতেন। এ সময় তাসমিয়ার ওপর আক্তারুজ্জামানের কুনজর পড়ে। শাহীন দেশে ফেরার পরও তাসমিয়াকে উত্ত্যক্ত করতেন আক্তারুজ্জামান। ক্ষুব্ধ হয়ে তাসমিয়া ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর ঘরে ডেকে এনে কাঠ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে আক্তারুজ্জামানের লাশ খাটের নিচে লুকিয়ে রাখেন। রাতে স্বামী-স্ত্রী মিলে লাশ ডোবায় ফেলে দেন। এ নিয়ে নিহতের ভাই আবুল কাসেম হত্যা মামলা করেন।
অন্যদিকে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ির আনোয়ারা বেগম হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১০ সালের ৩ মার্চ রাতে পারিবারিক বিরোধের জেরে দেবীদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ির আনোয়ার বেগমকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। পরদিন ৪ মার্চ নিহতের মেয়ে উম্মে সালমা অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে দেবীদ্বার থানায় হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয়। মামলা চলাকালীন আসামি চারজনের মধ্যে দুজন মারা যান। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত আসামি আল আমিনকে মৃত্যুদণ্ড ও মোস্তাফিজকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে