ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার দক্ষিণ জগতপুর গ্রামের বাসিন্দা সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক খোকন মিয়া। গত ২০ আগস্টের সর্বনাশী বন্যায় প্লাবিত হয় তাঁর বসতভিটা। পরে তিন ছেলে আর স্ত্রীকে নিয়ে ঠাঁই নেন পাশের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে। পানি নেমে গেলে ৯ দিন পর বাড়ি এসে দেখেন কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। নিরুপায় হয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সেচ স্কিমের ছোট্ট একটি ঘরে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে থাকছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যায় বিধ্বস্ত বসতভিটায় বসে আছেন খোকন। পাশের ছোট্ট স্কিম ঘরে রান্নার প্রস্তুতি নিচ্ছেন স্ত্রী বিলকিস বেগম। কথা হলে খোকন মিয়া বলেন, ‘সবকিছু দুঃস্বপ্নের মতো লাগছে। এক বন্যা আমাকে পুরো নিঃস্ব করে দিয়ে গেছে। কোনো কিছুই রক্ষা করতে পারিনি। ছোট তিন সন্তান আর স্ত্রীকে নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছিলাম। এক মাস হয়ে গেছে কোনো কামকাজ নাই। কী করে ঘর তুলব মাথায় আসছে না। বন্যার এক মাস হয়ে গেল, অথচ এখন পর্যন্ত আমাদের পুনর্বাসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখিনি।’
গত ২০ আগস্টের ভয়াবহ বন্যায় পানির তোড়ে ভেসে গেছে মানুষের ঘরবাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট, আবাদি জমি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলার ছয়টি উপজেলার প্রায় ২০ লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ফুলগাজী, পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ও সোনাগাজী উপজেলায়। স্মরণকালের এই বন্যায় জেলায় মোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঘরহারা মানুষের পুনর্বাসনে সরকারি কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
ফুলগাজীর দক্ষিণ জগৎপুর গ্রামের বাসিন্দা আবু তাহের বেড়িবাঁধের পাশে একটি মুদিদোকান চালিয়ে কোনো রকমে সংসার চালাতেন। বন্যার পানি নামার পর এসে দেখেন দোকানের কোনো অস্তিত্ব নেই সেখানে।
আবু তাহের বলেন, ‘পানির স্রোত সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেছে। জীবন নিয়ে কোনো রকমে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পেরেছি। আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি এসেছি ঠিকই, ঘরে এখনো ঢুকতে পারিনি। পরিবার নিয়ে এক চাচাতো ভাইয়ের বাড়ির ছাদে বসবাস করছি।’
শামসুন্নাহার নামে পঞ্চাশোর্ধ্ব এক নারী বলেন, ‘ঘরবাড়ি সব বন্যায় নিয়ে গেছে। ঘর মেরামত করার সামর্থ্যও নেই। সরকারিভাবে যদি আর্থিক সহযোগিতা পাই, তাহলে ঘর মেরামত করতে পারব। না হয় ভাঙা ঘরেই থাকতে হবে।’
পরশুরাম উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ জঙ্গলঘোনা গ্রামের ফখরের নেছা (৫০)। পানির তীব্র স্রোতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে গত এক মাস একটি সেতুর ওপর ঝুপড়ি তৈরি করে স্বামী-সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি।
ফখরের নেছা বলেন, ‘সেদিন রাতে কোনোমতে সিলোনিয়া ব্রিজের ওপর উঠে জীবন বাঁচিয়েছি। ঘরের সব আসবাব শেষ হয়ে গেছে। খোলা আকাশের নিচে রান্না করে খেয়ে না-খেয়ে বেঁচে আছি, কোনো সাহায্য পাইনি।’
গৃহহীন মানুষের এমন চিত্র জেলার অন্য উপজেলাগুলোতেও। বন্যায় ঘরবাড়ি ও ব্যবসা-বাণিজ্য হারিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন হাজারো মানুষ। একদিকে খাদ্যের অভাব, অন্যদিকে বাসস্থান তৈরির দুশ্চিন্তা ভর করেছে বন্যার্ত মানুষের মনে।
এদিকে ১১ সেপ্টেম্বর জেলায় বন্যার ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ প্রকাশ করেছে জেলা প্রশাসন। প্রাপ্ত তথ্যমতে, বন্যায় জেলায় বিভিন্ন খাতে আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৮৫৯ কোটি ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৩১৩ টাকা। এর মধ্যে ৬৪ হাজার ৪১৫টি ঘরবাড়িতে মোট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৫৩৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। ৫৪টি মসজিদ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এতে মোট ৬ কোটি ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৪৪টি মন্দিরে ৪৫ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ক্ষতি হয়েছে ৩ কোটি ৯৭ লাখ ১৫ হাজার ৫৯৮ টাকার। সড়ক, সেতু, কালভার্ট, নদী ও বাঁধের ক্ষতি হয়েছে ৯২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৩২ হাজার ৯৩৮ টাকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৩৯ কোটি ২ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯৮ টাকার।
ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানিয়া ভূঁইয়া বলেন, ‘বন্যায় আবাসনসহ আরও একাধিক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করছি, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন এনজিও ও সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান দিয়েছে।’
পরশুরামের ইউএনও আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ‘পুনর্বাসনপ্রত্যাশীরা আবেদন করছেন, আমরা তালিকা প্রণয়ন করছি। তবে সরকারিভাবে পুনর্বাসনের এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।’
ফেনীর জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ‘দুর্যোগ-পরবর্তী এখন আমাদের পুনর্বাসন কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।গত বৃহস্পতিবার থেকে মাঠপর্যায়ে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা দপ্তরের কর্মকর্তারা ক্লাস্টারভিত্তিক কাজ শুরু করেছেন। এতে বাড়িঘর নির্মাণ, নগদ অর্থ সহায়তা, কৃষিসহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।’
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার দক্ষিণ জগতপুর গ্রামের বাসিন্দা সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক খোকন মিয়া। গত ২০ আগস্টের সর্বনাশী বন্যায় প্লাবিত হয় তাঁর বসতভিটা। পরে তিন ছেলে আর স্ত্রীকে নিয়ে ঠাঁই নেন পাশের একটি আশ্রয়কেন্দ্রে। পানি নেমে গেলে ৯ দিন পর বাড়ি এসে দেখেন কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। নিরুপায় হয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সেচ স্কিমের ছোট্ট একটি ঘরে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে থাকছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বন্যায় বিধ্বস্ত বসতভিটায় বসে আছেন খোকন। পাশের ছোট্ট স্কিম ঘরে রান্নার প্রস্তুতি নিচ্ছেন স্ত্রী বিলকিস বেগম। কথা হলে খোকন মিয়া বলেন, ‘সবকিছু দুঃস্বপ্নের মতো লাগছে। এক বন্যা আমাকে পুরো নিঃস্ব করে দিয়ে গেছে। কোনো কিছুই রক্ষা করতে পারিনি। ছোট তিন সন্তান আর স্ত্রীকে নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছিলাম। এক মাস হয়ে গেছে কোনো কামকাজ নাই। কী করে ঘর তুলব মাথায় আসছে না। বন্যার এক মাস হয়ে গেল, অথচ এখন পর্যন্ত আমাদের পুনর্বাসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখিনি।’
গত ২০ আগস্টের ভয়াবহ বন্যায় পানির তোড়ে ভেসে গেছে মানুষের ঘরবাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট, আবাদি জমি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলার ছয়টি উপজেলার প্রায় ২০ লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ফুলগাজী, পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ও সোনাগাজী উপজেলায়। স্মরণকালের এই বন্যায় জেলায় মোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ঘরহারা মানুষের পুনর্বাসনে সরকারি কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
ফুলগাজীর দক্ষিণ জগৎপুর গ্রামের বাসিন্দা আবু তাহের বেড়িবাঁধের পাশে একটি মুদিদোকান চালিয়ে কোনো রকমে সংসার চালাতেন। বন্যার পানি নামার পর এসে দেখেন দোকানের কোনো অস্তিত্ব নেই সেখানে।
আবু তাহের বলেন, ‘পানির স্রোত সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিয়ে গেছে। জীবন নিয়ে কোনো রকমে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পেরেছি। আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি এসেছি ঠিকই, ঘরে এখনো ঢুকতে পারিনি। পরিবার নিয়ে এক চাচাতো ভাইয়ের বাড়ির ছাদে বসবাস করছি।’
শামসুন্নাহার নামে পঞ্চাশোর্ধ্ব এক নারী বলেন, ‘ঘরবাড়ি সব বন্যায় নিয়ে গেছে। ঘর মেরামত করার সামর্থ্যও নেই। সরকারিভাবে যদি আর্থিক সহযোগিতা পাই, তাহলে ঘর মেরামত করতে পারব। না হয় ভাঙা ঘরেই থাকতে হবে।’
পরশুরাম উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ জঙ্গলঘোনা গ্রামের ফখরের নেছা (৫০)। পানির তীব্র স্রোতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে গত এক মাস একটি সেতুর ওপর ঝুপড়ি তৈরি করে স্বামী-সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি।
ফখরের নেছা বলেন, ‘সেদিন রাতে কোনোমতে সিলোনিয়া ব্রিজের ওপর উঠে জীবন বাঁচিয়েছি। ঘরের সব আসবাব শেষ হয়ে গেছে। খোলা আকাশের নিচে রান্না করে খেয়ে না-খেয়ে বেঁচে আছি, কোনো সাহায্য পাইনি।’
গৃহহীন মানুষের এমন চিত্র জেলার অন্য উপজেলাগুলোতেও। বন্যায় ঘরবাড়ি ও ব্যবসা-বাণিজ্য হারিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন হাজারো মানুষ। একদিকে খাদ্যের অভাব, অন্যদিকে বাসস্থান তৈরির দুশ্চিন্তা ভর করেছে বন্যার্ত মানুষের মনে।
এদিকে ১১ সেপ্টেম্বর জেলায় বন্যার ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ প্রকাশ করেছে জেলা প্রশাসন। প্রাপ্ত তথ্যমতে, বন্যায় জেলায় বিভিন্ন খাতে আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৮৫৯ কোটি ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ৩১৩ টাকা। এর মধ্যে ৬৪ হাজার ৪১৫টি ঘরবাড়িতে মোট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৫৩৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। ৫৪টি মসজিদ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এতে মোট ৬ কোটি ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৪৪টি মন্দিরে ৪৫ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের ক্ষতি হয়েছে ৩ কোটি ৯৭ লাখ ১৫ হাজার ৫৯৮ টাকার। সড়ক, সেতু, কালভার্ট, নদী ও বাঁধের ক্ষতি হয়েছে ৯২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৩২ হাজার ৯৩৮ টাকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৩৯ কোটি ২ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯৮ টাকার।
ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানিয়া ভূঁইয়া বলেন, ‘বন্যায় আবাসনসহ আরও একাধিক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করছি, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন এনজিও ও সংগঠন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান দিয়েছে।’
পরশুরামের ইউএনও আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ‘পুনর্বাসনপ্রত্যাশীরা আবেদন করছেন, আমরা তালিকা প্রণয়ন করছি। তবে সরকারিভাবে পুনর্বাসনের এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।’
ফেনীর জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ‘দুর্যোগ-পরবর্তী এখন আমাদের পুনর্বাসন কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।গত বৃহস্পতিবার থেকে মাঠপর্যায়ে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা দপ্তরের কর্মকর্তারা ক্লাস্টারভিত্তিক কাজ শুরু করেছেন। এতে বাড়িঘর নির্মাণ, নগদ অর্থ সহায়তা, কৃষিসহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।’
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন
২৫ মিনিট আগেরাজশাহীর একটি সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক ছাত্রীর করা মামলায় মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের ১১ জুলাই অভিযুক্ত মুন্না ইমেইলে ওই ছাত্রীর কাছে তাঁর একটি সম্পাদিত (এডিট) নগ্ন ছবি পাঠিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
২ ঘণ্টা আগেকাজ শেষ না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করে। পিরোজপুর এলজিইডি কার্যালয় ও জেলা হিসাব রক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের...
২ ঘণ্টা আগে