নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে ২৫ বছর আগে সোলায়মান মাহমুদ নামের এক ব্যক্তিকে অপহরণের নাটক সাজিয়ে হত্যা করে মৃতদেহ গুম করার ঘটনায় তাঁর স্ত্রী রহিমা আক্তারসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। তবে রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত ছিলেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোর্শেদ খান এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরকারপক্ষের কৌঁসুলি এমদাদ হোসেন কৈশোর।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন নিহতের স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি, বেগমগঞ্জ উপজেলার রায়কৃষ্ণপুর গ্রামের হেঞ্জু মিয়া ও সদর উপজেলার সামছুদ্দিন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালের ৭ মার্চ আবু সোলায়মান মাহমুদ অপহরণ হয়েছেন এমন অভিযোগ এনে সুধারাম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি। পরবর্তী সময়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৯৯৮ সালের ২৮ মে সদরের একটি স্থান থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করেন। মৃতদেহটি সোলায়মান মাহমুদের শনাক্ত হওয়ার পর এটি নিয়ে গভীর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য আসতে থাকে পুলিশের হাতে। পুলিশ নিশ্চিত হয়, রহিমা আক্তারের সঙ্গে হেঞ্জু মিয়ার সম্পর্ক ছিল, যার জেরে তাঁরা দুজন তৃতীয় ব্যক্তির সহযোগিতায় কৌশলে সোলায়মানকে হত্যার পর মৃতদেহ গুম করার উদ্দেশ্যে নির্জন স্থানে ফেলে দেয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিহতের স্ত্রীসহ সাতজনকে আসামি করে ১৯৯৮ সালেই একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। স্বামী খুনের দায় স্বীকার করে রহিমাসহ তিন আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বাকিদের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাঁদের বাদ দিয়ে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
মামলায় সরকারপক্ষের কৌঁসুলি এমদাদ হোসেন কৈশোর বলেন, ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত মামলার রায় দেন। আসামিরা জামিন নিয়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। দ্রুত সময়ের মধ্যে তাঁদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নোয়াখালীতে ২৫ বছর আগে সোলায়মান মাহমুদ নামের এক ব্যক্তিকে অপহরণের নাটক সাজিয়ে হত্যা করে মৃতদেহ গুম করার ঘটনায় তাঁর স্ত্রী রহিমা আক্তারসহ তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। তবে রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত ছিলেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোর্শেদ খান এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরকারপক্ষের কৌঁসুলি এমদাদ হোসেন কৈশোর।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন নিহতের স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি, বেগমগঞ্জ উপজেলার রায়কৃষ্ণপুর গ্রামের হেঞ্জু মিয়া ও সদর উপজেলার সামছুদ্দিন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালের ৭ মার্চ আবু সোলায়মান মাহমুদ অপহরণ হয়েছেন এমন অভিযোগ এনে সুধারাম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী রহিমা আক্তার ধনি। পরবর্তী সময়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৯৯৮ সালের ২৮ মে সদরের একটি স্থান থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করেন। মৃতদেহটি সোলায়মান মাহমুদের শনাক্ত হওয়ার পর এটি নিয়ে গভীর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য আসতে থাকে পুলিশের হাতে। পুলিশ নিশ্চিত হয়, রহিমা আক্তারের সঙ্গে হেঞ্জু মিয়ার সম্পর্ক ছিল, যার জেরে তাঁরা দুজন তৃতীয় ব্যক্তির সহযোগিতায় কৌশলে সোলায়মানকে হত্যার পর মৃতদেহ গুম করার উদ্দেশ্যে নির্জন স্থানে ফেলে দেয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিহতের স্ত্রীসহ সাতজনকে আসামি করে ১৯৯৮ সালেই একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। স্বামী খুনের দায় স্বীকার করে রহিমাসহ তিন আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বাকিদের সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাঁদের বাদ দিয়ে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
মামলায় সরকারপক্ষের কৌঁসুলি এমদাদ হোসেন কৈশোর বলেন, ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত মামলার রায় দেন। আসামিরা জামিন নিয়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। দ্রুত সময়ের মধ্যে তাঁদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে