কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের ঈদগাঁওয়ে যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজন হয়েছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের খোদাইবাড়ী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটে।
নিহতরা সকলেই চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা কক্সবাজার শহরে বায়তুশ শরফ চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভরঞ্জন চাকমা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহারচড়া ইউপির ইলশা গ্রামের মনির আহমেদের স্ত্রী হাফসা বেগম, খানখানাবাদ ইউপির কুফিয়া ডোংরা গ্রামের গোলাম সোবহানের ছেলে মো. দুলা মিয়া, বাহারচড়া ৭ নং ওয়ার্ডের ইলশা পুরাতন গ্রামের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে আবু আহমদ, পশ্চিম ইলশার মৃত মাহবুবুল আলমের স্ত্রী মাহমুদা বেগম এবং ডোংরা চৌকিদার বাড়ির আব্দুল কুদ্দুসের স্ত্রী সায়রা খাতুন।
স্থানীয়দের বরাতে শুভরঞ্জন চাকমা বলেন, ঈদগাঁওয়ের খোদাইবাড়ী এলাকায় কক্সবাজারমুখী শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত নিহত এবং ৮ জন আহত হন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়।
কক্সবাজার বায়তুশ শরফ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসা সহায়ক কর্মকর্তা নেছার আহমদ বলেন, বাঁশখালীর ২৬ জন রোগী চোখের চিকিৎসা শেষে সোমবার দুপুরে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন। মাঝপথে ঈদগাঁও উপজেলায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত মাইক্রোবাসে ১৪ জন যাত্রী ছিলেন। সবাই বা়ঁশখালী যাচ্ছিলেন। শ্যামলী পরিবহনের বাসটি মাইক্রোবাসটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।
কক্সবাজারের ঈদগাঁওয়ে যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজন হয়েছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের খোদাইবাড়ী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটে।
নিহতরা সকলেই চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা কক্সবাজার শহরে বায়তুশ শরফ চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভরঞ্জন চাকমা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহারচড়া ইউপির ইলশা গ্রামের মনির আহমেদের স্ত্রী হাফসা বেগম, খানখানাবাদ ইউপির কুফিয়া ডোংরা গ্রামের গোলাম সোবহানের ছেলে মো. দুলা মিয়া, বাহারচড়া ৭ নং ওয়ার্ডের ইলশা পুরাতন গ্রামের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে আবু আহমদ, পশ্চিম ইলশার মৃত মাহবুবুল আলমের স্ত্রী মাহমুদা বেগম এবং ডোংরা চৌকিদার বাড়ির আব্দুল কুদ্দুসের স্ত্রী সায়রা খাতুন।
স্থানীয়দের বরাতে শুভরঞ্জন চাকমা বলেন, ঈদগাঁওয়ের খোদাইবাড়ী এলাকায় কক্সবাজারমুখী শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত নিহত এবং ৮ জন আহত হন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়।
কক্সবাজার বায়তুশ শরফ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসা সহায়ক কর্মকর্তা নেছার আহমদ বলেন, বাঁশখালীর ২৬ জন রোগী চোখের চিকিৎসা শেষে সোমবার দুপুরে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন। মাঝপথে ঈদগাঁও উপজেলায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত মাইক্রোবাসে ১৪ জন যাত্রী ছিলেন। সবাই বা়ঁশখালী যাচ্ছিলেন। শ্যামলী পরিবহনের বাসটি মাইক্রোবাসটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
৪ ঘণ্টা আগে