সেদিনের হামলায় কনস্টেবল আনছারুল হক, জহিরুল ইসলাম ও গৃহবধূ ঝরনা রানী ভৌমিক নিহত হন। নিহত হন এক জঙ্গি আবির হোসেন। আহত হন আরও ১২ পুলিশ সদস্য ও চার মুসল্লি। গুলির আঘাতে নিহত ঝরনা রানীর স্মরণে হামলার স্থানের গলিটির নাম রাখা হয়েছে ‘ঝরনা রানী ভৌমিক সড়ক’।
ঈদগাঁওগামী দুটি যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও একটি মাছ পরিবহনকারী গাড়ি হিমছড়ি ঢালায় পৌঁছালে মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাতেরা সড়কে গাছ ফেলে যানবাহনগুলো থামিয়ে দেয়। এরপর যাত্রীদের অস্ত্রের মুখে সর্বস্ব লুটে নেয় এবং তিনজন যাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
কক্সবাজারের ঈদগাঁওয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (২৮) নামে এক লবণ মাঠের শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার পোকখালী ইউনিয়নের পশ্চিম গোমাতলী চরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবু তালেব ওই গ্রামের মো. সৈয়দের ছেলে।
ঈদগাঁওয়ে থানা–পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলার পশ্চিম গজালিয়ার একটি সেতুর নিচ থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। গত বছরের ৫ আগস্ট থানা থেকে এসব অস্ত্র খোয়া যায় বলে জানায় পুলিশ।