নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ফটিকছড়িতে ১৯৯২ সালে সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের গাড়িবহরে হামলা ও গুলি করে দলীয় কর্মী হত্যার ঘটনার মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দিতে যাননি দুই পুলিশ কর্মকর্তা।
এ অপরাধে আজ মঙ্গলবার ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে এই মামলায় পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল হালিম এক আদেশে এই পরোয়ানা জারি করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন—মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক জালাল উদ্দিন ও মো. শাহজাহান। তাঁরা এই মামলায় ১১ ও ১২ নম্বর সাক্ষী।
আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, ‘১৯৯২ সালের দায়ের হওয়া এই হত্যা মামলাটিতে সাক্ষী না আসায় দীর্ঘদিন ধরে মামলার বিচার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। মঙ্গলবার মামলাটির সাক্ষ্য দিন ধার্য ছিল। সাক্ষীরা না আসায় আদালত সাক্ষীর তালিকায় থাকা দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।’
আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আরও বলেন, ‘এই মামলায় ইতিমধ্যে সাতজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি মামলাটির পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।’
আদালত সূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালের ৮ মে ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে সশস্ত্র হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৎকালীন শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে সম্মেলনস্থলে জমির উদ্দিন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হন। সম্মেলনের প্রধান অতিথি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের গাড়িতে হামলা চালিয়ে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হারুন বশরকেও হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। মোশাররফের বুকে রাইফেল ঠেকানোর পরও তিনি কোনোরকমে আত্মরক্ষা করেন। এই ঘটনায় মোশাররফের গাড়িচালক ইদ্রিস বাদী হয়ে ফটিকছড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। ১৯৯৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলার অভিযোগপত্র দাখিল হয়।
আরও জানা যায়, অভিযোগপত্রে ২৬ জনকে আসামি করা হয়। চার্জশিট ভুক্ত ১ নম্বর আসামি দিদারুল আলম জামিনে রয়েছেন। ২ নম্বর আসামি শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিন ও ৩ নম্বর আসামি শফিউল আলম বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। অন্য আসামিরা পলাতক রয়েছেন। এদের মধ্যে নুর ছফা নামে এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও তিন আসামির মৃত্যুর বিষয়ে আদালত প্রতিবেদন তলব করেছেন।
চট্টগ্রামে ফটিকছড়িতে ১৯৯২ সালে সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের গাড়িবহরে হামলা ও গুলি করে দলীয় কর্মী হত্যার ঘটনার মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দিতে যাননি দুই পুলিশ কর্মকর্তা।
এ অপরাধে আজ মঙ্গলবার ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে এই মামলায় পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল হালিম এক আদেশে এই পরোয়ানা জারি করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন—মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক জালাল উদ্দিন ও মো. শাহজাহান। তাঁরা এই মামলায় ১১ ও ১২ নম্বর সাক্ষী।
আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, ‘১৯৯২ সালের দায়ের হওয়া এই হত্যা মামলাটিতে সাক্ষী না আসায় দীর্ঘদিন ধরে মামলার বিচার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। মঙ্গলবার মামলাটির সাক্ষ্য দিন ধার্য ছিল। সাক্ষীরা না আসায় আদালত সাক্ষীর তালিকায় থাকা দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।’
আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আরও বলেন, ‘এই মামলায় ইতিমধ্যে সাতজন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি মামলাটির পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।’
আদালত সূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালের ৮ মে ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে সশস্ত্র হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৎকালীন শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে সম্মেলনস্থলে জমির উদ্দিন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হন। সম্মেলনের প্রধান অতিথি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের গাড়িতে হামলা চালিয়ে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হারুন বশরকেও হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। মোশাররফের বুকে রাইফেল ঠেকানোর পরও তিনি কোনোরকমে আত্মরক্ষা করেন। এই ঘটনায় মোশাররফের গাড়িচালক ইদ্রিস বাদী হয়ে ফটিকছড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। ১৯৯৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলার অভিযোগপত্র দাখিল হয়।
আরও জানা যায়, অভিযোগপত্রে ২৬ জনকে আসামি করা হয়। চার্জশিট ভুক্ত ১ নম্বর আসামি দিদারুল আলম জামিনে রয়েছেন। ২ নম্বর আসামি শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিন ও ৩ নম্বর আসামি শফিউল আলম বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। অন্য আসামিরা পলাতক রয়েছেন। এদের মধ্যে নুর ছফা নামে এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও তিন আসামির মৃত্যুর বিষয়ে আদালত প্রতিবেদন তলব করেছেন।
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে নারীর মৃত্যুর ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ মৃত নারীর স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
৪ মিনিট আগেজাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় স্থাপনের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে হাজারো শহীদের রক্তের মঞ্চে দাঁড়িয়ে যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেই সরকার নতুন ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পা দিয়েছে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পুরান ঢাকায় ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) পাথর দিয়ে আঘাত করে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আরও এক আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামি সজীব ব্যাপারী ফৌজদারি কার্যবিধির
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে ‘বিষোদ্গারমূলক’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও তাঁর দলকে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় বিএনপির নেতারা। আজ শনিবার রাতে কক্সবাজার জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক ইউসুফ বদরীর...
১ ঘণ্টা আগে