নিজস্ব প্রতিবেদক ,চট্টগ্রাম
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক সংসদ সদস্যদের (এমপি) জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা বিলাসবহুল ল্যান্ড ক্রুজার খালাস না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত নিলামে তোলে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গত মাসে অনুষ্ঠিত নিলামে প্রতিটি ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা দামের ২৪টি গাড়ি বিক্রির জন্য তোলা হয়। সেই নিলামে ১৪ জন অংশগ্রহণ করলেও কাঙ্ক্ষিত দর দেননি কেউই। ফলে প্রথম দফায় বিক্রি হয়নি সেসব গাড়ি। এবার সেই গাড়ি থেকে পাঁচটি কিনতে আগ্রহ দেখিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
এদিকে প্রথম নিলামে কাঙ্ক্ষিত দর না ওঠায় এখন দ্বিতীয় নিলামে নতুন করে আরও ৬টি যুক্ত করে মোট ৩০টি গাড়ি নিলামে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
মূলত বন্দরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও দেশি-বিদেশি অতিথিদের পরিবহনের জন্য এই গাড়ি ক্রয়ের কথা ভাবছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ৫ মার্চ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে পাঁচটি গাড়ি কেনার অনুমতি চেয়েছে। যদিও সেই চিঠির কোনো উত্তর গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্ত্রণালয় থেকে বন্দরে আসেনি।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের নির্ধারিত রিজার্ভ ভ্যালু অনুযায়ী, প্রতিটি গাড়ি ৯ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯৯ টাকায় কিনতে চাইছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এতে লাভবান হবে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কেননা গত ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নিলামে বিলাসবহুল গাড়ির বিপরীতে দরপত্র জমা দেন মাত্র ১৪ জন। বাকি ১০টিতে কোনো দরপত্র জমা পড়েনি। নিলামে সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা এবং সর্বনিম্ন দাম আসে মাত্র ১ লাখ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী প্রথম নিলামে দরের ৬০ শতাংশ বা তার বেশি যিনি দর প্রস্তাব করবেন, তাঁর কাছে বিক্রির সুযোগ রয়েছে। এই হিসাবে ন্যূনতম ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর পড়লে বিক্রির সুযোগ ছিল।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন বলেন, শুল্কমুক্ত সুবিধায় সাবেক এমপিদের আমদানি করা পাঁচটি গাড়ি রিজার্ভ ভ্যালু অনুযায়ী কিনতে চাইছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এতে রাজস্ব বাড়বে। কেননা প্রতিটি গাড়ির রিজার্ভ ভ্যালু নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯৯ টাকা। প্রথম নিলামে এসব গাড়ির সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ৩ কোটি ১০ লাখ ও সর্বনিম্ন দাম ১ লাখ টাকা।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক সংসদ সদস্যদের (এমপি) জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা বিলাসবহুল ল্যান্ড ক্রুজার খালাস না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত নিলামে তোলে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গত মাসে অনুষ্ঠিত নিলামে প্রতিটি ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা দামের ২৪টি গাড়ি বিক্রির জন্য তোলা হয়। সেই নিলামে ১৪ জন অংশগ্রহণ করলেও কাঙ্ক্ষিত দর দেননি কেউই। ফলে প্রথম দফায় বিক্রি হয়নি সেসব গাড়ি। এবার সেই গাড়ি থেকে পাঁচটি কিনতে আগ্রহ দেখিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
এদিকে প্রথম নিলামে কাঙ্ক্ষিত দর না ওঠায় এখন দ্বিতীয় নিলামে নতুন করে আরও ৬টি যুক্ত করে মোট ৩০টি গাড়ি নিলামে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
মূলত বন্দরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও দেশি-বিদেশি অতিথিদের পরিবহনের জন্য এই গাড়ি ক্রয়ের কথা ভাবছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ৫ মার্চ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে পাঁচটি গাড়ি কেনার অনুমতি চেয়েছে। যদিও সেই চিঠির কোনো উত্তর গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্ত্রণালয় থেকে বন্দরে আসেনি।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের নির্ধারিত রিজার্ভ ভ্যালু অনুযায়ী, প্রতিটি গাড়ি ৯ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯৯ টাকায় কিনতে চাইছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এতে লাভবান হবে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কেননা গত ১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নিলামে বিলাসবহুল গাড়ির বিপরীতে দরপত্র জমা দেন মাত্র ১৪ জন। বাকি ১০টিতে কোনো দরপত্র জমা পড়েনি। নিলামে সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা এবং সর্বনিম্ন দাম আসে মাত্র ১ লাখ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী প্রথম নিলামে দরের ৬০ শতাংশ বা তার বেশি যিনি দর প্রস্তাব করবেন, তাঁর কাছে বিক্রির সুযোগ রয়েছে। এই হিসাবে ন্যূনতম ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর পড়লে বিক্রির সুযোগ ছিল।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন বলেন, শুল্কমুক্ত সুবিধায় সাবেক এমপিদের আমদানি করা পাঁচটি গাড়ি রিজার্ভ ভ্যালু অনুযায়ী কিনতে চাইছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এতে রাজস্ব বাড়বে। কেননা প্রতিটি গাড়ির রিজার্ভ ভ্যালু নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯৯ টাকা। প্রথম নিলামে এসব গাড়ির সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ৩ কোটি ১০ লাখ ও সর্বনিম্ন দাম ১ লাখ টাকা।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী ছাবিউল ইসলাম গাইবান্ধা জেলাতেই কর্মজীবনের ২১ বছর পার করেছেন। মাঝে একবার বদলি করা হলেও ২৩ দিনের ব্যবধানে আবারও ফিরে আসেন তিনি। এই জেলায় জেঁকে বসতে এই প্রকৌশলী ব্যবহার করেছেন সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতা।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের বদরগঞ্জ পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্র হক সাহেবের মোড় থেকে স্টেশন সড়ক এবং শহীদ মিনার থেকে থানা সড়কের এক পাশ দিয়ে ড্রেন নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন জনসাধারণ। ঈদ সামনে রেখে কেনাকাটায় বের হওয়া মানুষজন সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে একটি মসজিদের নামে তোলা টাকার সিংহভাগই ছয়নয় করার অভিযোগ উঠেছে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের বিরুদ্ধে। আগে মসজিদটিতে দলিলপ্রতি মাত্র ২০ টাকা দেওয়া হলেও বর্তমানে তা-ও দেওয়া হয় না। আর এসব বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন মসজিদের সাধারণ সম্পাদক দীন ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগে