Ajker Patrika

ফেনীর মুহুরি নদীতে পাম্প বসাতে বিএসএফের বাধা

ফেনী প্রতিনিধি
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২: ১৬
ফেনীর মুহুরি নদীতে পাম্প বসাতে বিএসএফের বাধা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ফেনীর মুহুরি নদীতে পাম্প বসাতে বিএসএফের বাধা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফেনীর পরশুরামে মুহুরি নদীতে পানির সেচপাম্প বসাতে বাধা দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এতে স্থানীয় কৃষকদের বোরো আবাদ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার নিজ কালিকাপুর সীমান্ত এলাকায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বিজিবি ফেনী ব্যাটালিয়ন (৪ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন।

সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই নিজ কালিকাপুর সীমান্তে মুহুরি নদীতে সেচপাম্প বসিয়ে জমি আবাদ করছেন স্থানীয় কৃষকেরা। তবে চলতি বোরো মৌসুমে নদীর পাড়ে সেচপাম্প বসাতে গেলে কৃষকদের বাধা দেয় বিএসএফ। গত এক সপ্তাহ ধরে এ জটিলতায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।

ফেনীর মুহুরি নদীতে পাম্প বসাতে বিএসএফের বাধা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ফেনীর মুহুরি নদীতে পাম্প বসাতে বিএসএফের বাধা। ছবি: আজকের পত্রিকা

জানতে চাইলে সেচপাম্পের লাইনম্যান ও কৃষক নুর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ৪০ বছর ধরে এ সেচপাম্পের মাধ্যমে মুহুরি নদীর পানি দিয়ে এখানকার দুই শতাধিক কৃষক চাষাবাদ করে আসছেন। এবার আমরা সেচ পাম্প বসাতে গেলে ভারতের বিলোনিয়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা বাধা দেন। বিষয়টি বিজিবির নিজ কালিকাপুর ক্যাম্পে জানানো হয়েছে।’

সামছুল আলম নামে আরেক কৃষক বলেন, ‘আদর্শ জনকল্যাণ সমিতির মাধ্যমে এ সেচপাম্প পরিচালনা করা হয়। বিএসএফের এমন কাণ্ডে প্রায় দুই শতাধিক কৃষক অনিশ্চয়তায় পড়েছেন।’

৪ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘কৃষকেরা পাম্প বসাতে গেলে বিএসএফ বাধা দিয়েছে। তারা (বিএসএফ) ভেবেছিল বাংলাদেশ অংশে নাশকতার উদ্দেশ্যে কিছু করা হচ্ছে। বিষয়টি বিজিবির পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়েছে। এখন আর পাম্প বসাতে সমস্যা হবে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তোরা যারা রাজাকার, সময় থাকতে বাংলা ছাড়: ফেসবুকে বাকের মজুমদার

সমাবেশে দলীয় স্লোগান ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনে বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে এনসিপির বিবৃতি

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সমঝোতায় এক দিনে ১০০ ডলার কমল সোনার দাম

যুদ্ধ বলিউডের সিনেমা নয়: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন নীতি, স্থায়ী বসবাসের আবেদনে অপেক্ষা ১০ বছর

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত