নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা যে ছয়টি দাবি তুলেছেন, তার প্রত্যেকটিই যৌক্তিক বলে মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩১ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বিমান দুর্ঘটনার পর সরকারের কাছে ছয়টি দাবি উত্থাপন করে মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সেগুলো হচ্ছে–নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করা; আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা; শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জনসমক্ষে সেনা সদস্যদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া; নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া; বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরনো উড়োজাহাজ বাতিল করে আধুনিক উড়োযান চালু করা এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও ‘মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা’ চালু করা।
এসব দাবির বিষয়ে প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, আজ দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আলোচনা শেষে আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের বলেন, মাইলস্টোন স্কুলে একটি তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এতে নিহত ও আহতের তথ্য থাকছে। কেউ নিখোঁজ থাকলে, সে তথ্য থাকছে। এখান থেকে তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে। নিহত ও আহত পরিবারের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন এবং ট্রমা ম্যানেজমেন্ট সাপোর্টের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
গতকাল দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে জনগণের ভিড় নিয়ন্ত্রণের সময় কর্তব্য পালনকালে শিক্ষার্থীদের কয়েকজন সেনাসদস্যের মারধরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের পক্ষ থেকে দুঃখপ্রকাশ করা হয়েছে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সেনা কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
জনবহুল এলাকায় প্রশিক্ষণ বিমান না চালানোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিমান বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে বলেও আইন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের জানান।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আগামী ২৪ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসি পরীক্ষার তারিখ নিয়মিত পরীক্ষা শেষে ঘোষণা করা হবে বলে জানান শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার।

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা যে ছয়টি দাবি তুলেছেন, তার প্রত্যেকটিই যৌক্তিক বলে মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩১ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বিমান দুর্ঘটনার পর সরকারের কাছে ছয়টি দাবি উত্থাপন করে মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সেগুলো হচ্ছে–নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করা; আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা; শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জনসমক্ষে সেনা সদস্যদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া; নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া; বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরনো উড়োজাহাজ বাতিল করে আধুনিক উড়োযান চালু করা এবং বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও ‘মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা’ চালু করা।
এসব দাবির বিষয়ে প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, আজ দুপুরে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আলোচনা শেষে আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের বলেন, মাইলস্টোন স্কুলে একটি তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এতে নিহত ও আহতের তথ্য থাকছে। কেউ নিখোঁজ থাকলে, সে তথ্য থাকছে। এখান থেকে তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে। নিহত ও আহত পরিবারের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন এবং ট্রমা ম্যানেজমেন্ট সাপোর্টের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
গতকাল দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে জনগণের ভিড় নিয়ন্ত্রণের সময় কর্তব্য পালনকালে শিক্ষার্থীদের কয়েকজন সেনাসদস্যের মারধরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের পক্ষ থেকে দুঃখপ্রকাশ করা হয়েছে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সেনা কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
জনবহুল এলাকায় প্রশিক্ষণ বিমান না চালানোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিমান বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে বলেও আইন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের জানান।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আগামী ২৪ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসি পরীক্ষার তারিখ নিয়মিত পরীক্ষা শেষে ঘোষণা করা হবে বলে জানান শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
নৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বাতাস সবচেয়ে বড় বাধা ছিল বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল। একই সঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আট বাংলাদেশির মরদেহ চট্টগ্রামে পৌঁছেছে। শনিবার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট ওমানের মাস্কাট থেকে কফিনবন্দী মরদেহগুলো নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
২ ঘণ্টা আগে