বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তে মিয়ানমার থেকে ছোড়া আরও দুটি অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার উদ্ধার করেছে বিজিবি। আজ শনিবার সকালে এ দুটি রকেট লঞ্চার উদ্ধার করা হয়েছে। তমব্রু সীমান্তের পশ্চিমকূলে ফসলের খেতে কাজ করার সময় এই অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চর দুটি দেখতে পান স্থানীয়রা।
এদিকে গতকাল শুক্রবার দুপুরে আবারও ভারী মর্টারশেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ কেঁপেছে বান্দরবানের ঘুমধুম সীমান্ত। উড়ে এসেছে অবিস্ফোরিত রকেট লাঞ্চার। এর আগে বুধবারও একটি অবিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়। পরে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করে সেনাবাহিনী। এসব ঘটনা নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
আগে কৃষিজমিতে কাজ করতে গিয়ে রকেট লঞ্চার পাওয়া রাজিয়া বলেন, ‘দেখি শিশুরা লম্বা লোহার রডের মতো একটি জিনিস নিয়ে খেলছে। তখন তাদের কাছ থেকে এটি নিয়ে বাসায় চলে আসি। পরে বিজিবিকে এটি হস্তান্তর করি।’
বিজিবি সূত্র জানিয়েছে, সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি এসব গোলা উদ্ধার করছে। যার চারপাশে টাঙিয়ে দিচ্ছে লাল পতাকা। নিরাপত্তার স্বার্থে সড়কে দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব গোলা যেন নিষ্ক্রিয় করা হয়।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মি (এএ) ও আরকান সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি), মিয়ানমার সেনাবাহিনী, পুলিশ, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সংস্থার ৩৩০ জন সদস্য বিজিবির কাছে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আলোচনার পর তাদের ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। ইতিমধ্যে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান।
এই বিষয়ে জানতে ফোন দিলে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান একটি রকেট লঞ্চার পাওয়ার কথা স্বীকার করলেও, বলেছেন বিস্তারিত বিজিবি জানাতে পারবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার থেকে বান্দরবানের ঘুমধুমে উড়ে আসা মর্টার শেলের আঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন এক বাংলাদেশি নারী ও এক রোহিঙ্গা।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তে মিয়ানমার থেকে ছোড়া আরও দুটি অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চার উদ্ধার করেছে বিজিবি। আজ শনিবার সকালে এ দুটি রকেট লঞ্চার উদ্ধার করা হয়েছে। তমব্রু সীমান্তের পশ্চিমকূলে ফসলের খেতে কাজ করার সময় এই অবিস্ফোরিত রকেট লঞ্চর দুটি দেখতে পান স্থানীয়রা।
এদিকে গতকাল শুক্রবার দুপুরে আবারও ভারী মর্টারশেল বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ কেঁপেছে বান্দরবানের ঘুমধুম সীমান্ত। উড়ে এসেছে অবিস্ফোরিত রকেট লাঞ্চার। এর আগে বুধবারও একটি অবিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়। পরে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করে সেনাবাহিনী। এসব ঘটনা নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
আগে কৃষিজমিতে কাজ করতে গিয়ে রকেট লঞ্চার পাওয়া রাজিয়া বলেন, ‘দেখি শিশুরা লম্বা লোহার রডের মতো একটি জিনিস নিয়ে খেলছে। তখন তাদের কাছ থেকে এটি নিয়ে বাসায় চলে আসি। পরে বিজিবিকে এটি হস্তান্তর করি।’
বিজিবি সূত্র জানিয়েছে, সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি এসব গোলা উদ্ধার করছে। যার চারপাশে টাঙিয়ে দিচ্ছে লাল পতাকা। নিরাপত্তার স্বার্থে সড়কে দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব গোলা যেন নিষ্ক্রিয় করা হয়।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মি (এএ) ও আরকান সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) হাত থেকে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি), মিয়ানমার সেনাবাহিনী, পুলিশ, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সংস্থার ৩৩০ জন সদস্য বিজিবির কাছে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে। দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আলোচনার পর তাদের ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। ইতিমধ্যে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান।
এই বিষয়ে জানতে ফোন দিলে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান একটি রকেট লঞ্চার পাওয়ার কথা স্বীকার করলেও, বলেছেন বিস্তারিত বিজিবি জানাতে পারবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার থেকে বান্দরবানের ঘুমধুমে উড়ে আসা মর্টার শেলের আঘাতে প্রাণ হারিয়েছেন এক বাংলাদেশি নারী ও এক রোহিঙ্গা।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে