পানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটক পড়া প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটকেরা ফিরে গেছেন। আজ বুধবার সকাল থেকে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় পানি কমতে শুরু করায় পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি ফিরে যান।
সাজেক কটেজ মালিক-সমিতির সহসভাপতি চাই তোয়াই অং চৌধুরী জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় সড়কের ৫ ফুট ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় সাজেক রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটকা পড়েছিল ৪৬৫ পর্যটক। আজ বুধবার প্লাবিত এলাকায় পানি কমতে শুরু করলে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে ফিরতে শুরু করে আটকে পড়া পর্যটকেরা।
খাগড়াছড়ি বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সহসাধারণ সম্পাদক প্রদীপ ত্রিপুরা জাসান জানান, আজ সকালে সাজেক রুইলুই থেকে একসঙ্গে শতাধিক চাঁদের গাড়ি (জিপ) ও পিকআপ গাড়ি পর্যটকদের নিয়ে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় আসে। তবে অনেক পর্যটক নৌকা দিয়ে আগেভাগেই খাগড়াছড়ি চলে গেছে।
বগুড়া থেকে সাজেকে ঘুরতে আসা পর্যটক হোসেন শাহরিয়ার বলেন, ‘১ জুলাই ঢাকা থেকে আমরা চারজন সাজেক রুইলুই পর্যটন কেন্দ্র আসি। সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সাজেকে আটকা পড়ি। এখানে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি। আমাদের কোনো রকমের সমস্যা হয়নি। আজ সকালে রওনা দিয়েছি। এখন বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় সড়কের পানি কমার অপেক্ষা করছি, আমাদের সঙ্গে প্রায় শতাধিক গাড়ি লাইনে দাঁড়িয়ে আছে।’
খাগড়াছড়ি জেলা সদররে ৩ নম্বর গোলাবাড়ি ইউনিয়নের গঞ্জপাড়াসহ পৌর শহরের শান্তিনগর, শব্দমিয়াপাড়া, মুসলিমপাড়া, ফুটবিল, বটতলী, কলেজপাড়া ও ইসলামপুরসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। প্লাবিত এলাকা ও আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে গতকাল মঙ্গল ও আজ বুধবার সরেজমিন পরিদর্শন করে শুকনো খাবার ও খিচুড়ি বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. দিদারুল আলম ও পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী।
উল্লেখ্য, টানা বৃষ্টিতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের কাচালং ও গঙ্গারাম নদের পানি বেড়ে যায়। পাহাড়ি ঢলে সাজেকের বাঘাইহাট ও মাচালং বাজারে সড়ক তলিয়ে যায়। এতে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সাজেক রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে বেড়াতে আসা পর্যটক আটকে পড়েন।
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটক পড়া প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটকেরা ফিরে গেছেন। আজ বুধবার সকাল থেকে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় পানি কমতে শুরু করায় পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি ফিরে যান।
সাজেক কটেজ মালিক-সমিতির সহসভাপতি চাই তোয়াই অং চৌধুরী জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় সড়কের ৫ ফুট ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় সাজেক রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটকা পড়েছিল ৪৬৫ পর্যটক। আজ বুধবার প্লাবিত এলাকায় পানি কমতে শুরু করলে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে ফিরতে শুরু করে আটকে পড়া পর্যটকেরা।
খাগড়াছড়ি বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সহসাধারণ সম্পাদক প্রদীপ ত্রিপুরা জাসান জানান, আজ সকালে সাজেক রুইলুই থেকে একসঙ্গে শতাধিক চাঁদের গাড়ি (জিপ) ও পিকআপ গাড়ি পর্যটকদের নিয়ে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় আসে। তবে অনেক পর্যটক নৌকা দিয়ে আগেভাগেই খাগড়াছড়ি চলে গেছে।
বগুড়া থেকে সাজেকে ঘুরতে আসা পর্যটক হোসেন শাহরিয়ার বলেন, ‘১ জুলাই ঢাকা থেকে আমরা চারজন সাজেক রুইলুই পর্যটন কেন্দ্র আসি। সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সাজেকে আটকা পড়ি। এখানে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি। আমাদের কোনো রকমের সমস্যা হয়নি। আজ সকালে রওনা দিয়েছি। এখন বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় সড়কের পানি কমার অপেক্ষা করছি, আমাদের সঙ্গে প্রায় শতাধিক গাড়ি লাইনে দাঁড়িয়ে আছে।’
খাগড়াছড়ি জেলা সদররে ৩ নম্বর গোলাবাড়ি ইউনিয়নের গঞ্জপাড়াসহ পৌর শহরের শান্তিনগর, শব্দমিয়াপাড়া, মুসলিমপাড়া, ফুটবিল, বটতলী, কলেজপাড়া ও ইসলামপুরসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। প্লাবিত এলাকা ও আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে গতকাল মঙ্গল ও আজ বুধবার সরেজমিন পরিদর্শন করে শুকনো খাবার ও খিচুড়ি বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. দিদারুল আলম ও পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী।
উল্লেখ্য, টানা বৃষ্টিতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের কাচালং ও গঙ্গারাম নদের পানি বেড়ে যায়। পাহাড়ি ঢলে সাজেকের বাঘাইহাট ও মাচালং বাজারে সড়ক তলিয়ে যায়। এতে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সাজেক রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে বেড়াতে আসা পর্যটক আটকে পড়েন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে