নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে তিন রোহিঙ্গা শিশু। সর্বশেষ রবি আলম (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়। এই রোহিঙ্গা শিশুরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান তিন শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রবি আলম ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের ছেলে।
এর আগে, সোমবার সকাল ৯টার দিকে মোবাশ্বেরা (৩) নামের দগ্ধ এক শিশু মারা যায়। সেও ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের মেয়ে। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৬০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
এ ছাড়া চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন জোবায়দা (২২), রশমিদা (৫), আমেনা খাতুন (২৪) ও সোহেল (৫)। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে সাতজনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে রাসেল (৪) নামে এক শিশু গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে মারা যায়। তিন শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসানও।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে তিন রোহিঙ্গা শিশু। সর্বশেষ রবি আলম (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়। এই রোহিঙ্গা শিশুরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান তিন শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রবি আলম ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের ছেলে।
এর আগে, সোমবার সকাল ৯টার দিকে মোবাশ্বেরা (৩) নামের দগ্ধ এক শিশু মারা যায়। সেও ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের মেয়ে। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৬০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
এ ছাড়া চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন জোবায়দা (২২), রশমিদা (৫), আমেনা খাতুন (২৪) ও সোহেল (৫)। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে সাতজনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে রাসেল (৪) নামে এক শিশু গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে মারা যায়। তিন শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসানও।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে