উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত শিশুদের অংশগ্রহণে ব্যতিক্রমী চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ৮ এপিবিএন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ‘লাইফ ইন দ্য আইস অব রোহিঙ্গা কিডস’ শিরোনামে উখিয়ার ময়নাঘোনা পুলিশ ক্যাম্পে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮ এপিবিএনের আওতাধীন ১১, ১২ ও ১৮ নম্বর ক্যাম্পের ৫০ জন রোহিঙ্গা শিশু।
বাংলাদেশের ক্যাম্পের জীবন, মিয়ানমারে ফেলে আসা শৈশবের দৃশ্য রংপেনসিলের বুননে চিত্রে ফুটিয়ে তুলেছে একঝাঁক রোহিঙ্গা শিশু। অংশগ্রহণকারী শিশুদের অধিকাংশই চিত্রকর্মে ফুটি উঠেছে মিয়ানমারের স্মৃতি। রোহিঙ্গা শিশুদের দৃশ্যপটে আরও ছিল বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন।
মিয়ানমারের মংডু জেলার বলিবাজার থেকে ২০১৭ সালের আগস্টে সহিংসতার সময় পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় রোহিঙ্গা শিশু ওমর ফারুকের পরিবার। ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা ওমর ফারুকের চিত্রে ফুটে ওঠে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়নের দৃশ্য।
এ বিষয়ে ফারুক বলেন, ‘আমাদের দেশের কথা খুব মনে পড়ে, আমরা আবার আরাকানে যাব। আমাদের দেশ খুব সুন্দর। সেখানকার দৃশ্য আঁকতে পেরে ভালো লাগছে।’
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন তরুণ রোহিঙ্গা চিত্রশিল্পী এনায়েত খান। তিনি বলেন, ‘আমাদের শিশুরা অনেক মেধাবী, তারা সুযোগ পেলে অনেক ভালো চিত্রশিল্পী হতে পারবে। এপিবিএনের এই উদ্যোগে আমরা খুব খুশি।’
৮ এপিবিএনের অধিনায়ক শিহাব কায়সার খান বলেন, ‘মানবিক পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যেখানে রোহিঙ্গা শিশুরা তাদের অনুভূতি চিত্রে প্রকাশের সুযোগ পেয়েছে।’
প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ী ৯ রোহিঙ্গা শিশুর হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত শিশুদের অংশগ্রহণে ব্যতিক্রমী চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ৮ এপিবিএন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ‘লাইফ ইন দ্য আইস অব রোহিঙ্গা কিডস’ শিরোনামে উখিয়ার ময়নাঘোনা পুলিশ ক্যাম্পে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮ এপিবিএনের আওতাধীন ১১, ১২ ও ১৮ নম্বর ক্যাম্পের ৫০ জন রোহিঙ্গা শিশু।
বাংলাদেশের ক্যাম্পের জীবন, মিয়ানমারে ফেলে আসা শৈশবের দৃশ্য রংপেনসিলের বুননে চিত্রে ফুটিয়ে তুলেছে একঝাঁক রোহিঙ্গা শিশু। অংশগ্রহণকারী শিশুদের অধিকাংশই চিত্রকর্মে ফুটি উঠেছে মিয়ানমারের স্মৃতি। রোহিঙ্গা শিশুদের দৃশ্যপটে আরও ছিল বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন।
মিয়ানমারের মংডু জেলার বলিবাজার থেকে ২০১৭ সালের আগস্টে সহিংসতার সময় পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় রোহিঙ্গা শিশু ওমর ফারুকের পরিবার। ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা ওমর ফারুকের চিত্রে ফুটে ওঠে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়নের দৃশ্য।
এ বিষয়ে ফারুক বলেন, ‘আমাদের দেশের কথা খুব মনে পড়ে, আমরা আবার আরাকানে যাব। আমাদের দেশ খুব সুন্দর। সেখানকার দৃশ্য আঁকতে পেরে ভালো লাগছে।’
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন তরুণ রোহিঙ্গা চিত্রশিল্পী এনায়েত খান। তিনি বলেন, ‘আমাদের শিশুরা অনেক মেধাবী, তারা সুযোগ পেলে অনেক ভালো চিত্রশিল্পী হতে পারবে। এপিবিএনের এই উদ্যোগে আমরা খুব খুশি।’
৮ এপিবিএনের অধিনায়ক শিহাব কায়সার খান বলেন, ‘মানবিক পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যেখানে রোহিঙ্গা শিশুরা তাদের অনুভূতি চিত্রে প্রকাশের সুযোগ পেয়েছে।’
প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ী ৯ রোহিঙ্গা শিশুর হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১২ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১৬ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
২৯ মিনিট আগেমামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১ ঘণ্টা আগে