নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিম বেগম কামরুন নাহার রুমির আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৩২৬ / ৩০৭ / ৫০৬ ধারায় এ অভিযোগ গঠন করা হয়।
অভিযুক্ত আসামিরা হলেন–পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুদ্দিন মোহাম্মদ জসিম (৫৪), মুসফিক উদ্দিন ওয়াসি (২৪), রবিউল হোসেন রবি (৩৮), ইন্দ্রজিৎ চৌধুরী লিও (৪৫), ইকবাল উদ্দিন সাকিব (২৪), আব্দুল হাকিম (২১), রিমন উদ্দিন চৌধুরী (৩২), আইয়ুব আলী হিরু (৪০), টিটন শীল (৩৮), মো. রুবেল (৩০), মো. সোহেল (৩৮), মো. করিম মোস্তফা (৪২), মো. আসিফ (২১), আ ন ম আবদুল্লাহ (৩৪) ও মো. রুবেল (৩৫)।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী ও পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় অভিযোগপত্রভুক্ত মোট আসামি ১৭ জন। এদের মধ্যে ১৫ আসামির বিরুদ্ধে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জ গঠন হয়েছে। বাকি দুই আসামি শিশু অপরাধী হওয়ায় তাঁদের মামলাটি শিশু আদালতে চলবে।’ এ ছাড়া আগামী ২৮ জুলাই মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে প্রতিপক্ষ লোকজন। এ সময় তাঁকে বিবস্ত্রও করা হয়। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার অনুষ্ঠানের আগে পূর্ব হাইদগাঁও গাউছিয়া কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে।
পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নির্যাতনের ঘটনাটি তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। নির্যাতনের শিকার ওই আওয়ামী লীগ নেতা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাবেক সভাপতিও।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জিতেন গুহের ভাই তাপস কান্তি গুহ বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বিএম জসিমসহ সাতজনের নামে ও অজ্ঞাতনামা ৫ / ৬ জনের বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় একটি মামলা করেন। ওই বছরের ১৩ জুন বিএম জসিমসহ ১৭ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা পটিয়া থানার উপপরিদর্শক সঞ্জয় কুমার ঘোষ।
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিম বেগম কামরুন নাহার রুমির আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৩২৬ / ৩০৭ / ৫০৬ ধারায় এ অভিযোগ গঠন করা হয়।
অভিযুক্ত আসামিরা হলেন–পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুদ্দিন মোহাম্মদ জসিম (৫৪), মুসফিক উদ্দিন ওয়াসি (২৪), রবিউল হোসেন রবি (৩৮), ইন্দ্রজিৎ চৌধুরী লিও (৪৫), ইকবাল উদ্দিন সাকিব (২৪), আব্দুল হাকিম (২১), রিমন উদ্দিন চৌধুরী (৩২), আইয়ুব আলী হিরু (৪০), টিটন শীল (৩৮), মো. রুবেল (৩০), মো. সোহেল (৩৮), মো. করিম মোস্তফা (৪২), মো. আসিফ (২১), আ ন ম আবদুল্লাহ (৩৪) ও মো. রুবেল (৩৫)।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী ও পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় অভিযোগপত্রভুক্ত মোট আসামি ১৭ জন। এদের মধ্যে ১৫ আসামির বিরুদ্ধে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জ গঠন হয়েছে। বাকি দুই আসামি শিশু অপরাধী হওয়ায় তাঁদের মামলাটি শিশু আদালতে চলবে।’ এ ছাড়া আগামী ২৮ জুলাই মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে প্রতিপক্ষ লোকজন। এ সময় তাঁকে বিবস্ত্রও করা হয়। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার অনুষ্ঠানের আগে পূর্ব হাইদগাঁও গাউছিয়া কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে।
পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নির্যাতনের ঘটনাটি তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। নির্যাতনের শিকার ওই আওয়ামী লীগ নেতা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাবেক সভাপতিও।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী জিতেন গুহের ভাই তাপস কান্তি গুহ বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বিএম জসিমসহ সাতজনের নামে ও অজ্ঞাতনামা ৫ / ৬ জনের বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় একটি মামলা করেন। ওই বছরের ১৩ জুন বিএম জসিমসহ ১৭ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা পটিয়া থানার উপপরিদর্শক সঞ্জয় কুমার ঘোষ।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৭ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে