নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ‘মেঘনা অববাহিকার নিম্নাঞ্চলে ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদনের ওপর জলবায়ুর প্রভাব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল নির্বাচন’ প্রকল্পের আওতায় একটি আধুনিক গ্রিনহাউস নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে এই গ্রিনহাউসে সয়াবিন ও বার্লির পরীক্ষামূলক চাষ করা হবে।
গতকাল বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল প্রধান অতিথি হিসেবে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রকল্পটির অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড, যার আওতায় দুই বছর মেয়াদি (২০২৪-২০২৬) এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এর মোট বাজেট ধরা হয়েছে ২ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৫৭-২০০১ সালের আবহাওয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে ২১০০ সাল পর্যন্ত সম্ভাব্য জলবায়ু পরিবর্তনের পূর্বাভাস তৈরি করা হচ্ছে। এসব পূর্বাভাসের ভিত্তিতে গ্রিনহাউসর নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে (যেখানে আলো, তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণযোগ্য) বিভিন্ন ফসলের অভিযোজন, বৃদ্ধি ও উৎপাদনশীলতা পর্যালোচনা করা হবে। গবেষণায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে মিলেট জাতীয় খাদ্যশস্যের ওপর। যেগুলো খরা ও লবণসহিষ্ণু এবং ভবিষ্যতে খাদ্যের নিরাপত্তা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এ ছাড়া এই প্রকল্পের আওতায় স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও ওয়ার্কশপ পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহিনুজ্জামান, শিক্ষা বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, কৃষি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. গাজী মো. মহসিনসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, গবেষক, শিক্ষার্থী, সাংবাদিক ও স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ‘মেঘনা অববাহিকার নিম্নাঞ্চলে ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদনের ওপর জলবায়ুর প্রভাব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল নির্বাচন’ প্রকল্পের আওতায় একটি আধুনিক গ্রিনহাউস নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে এই গ্রিনহাউসে সয়াবিন ও বার্লির পরীক্ষামূলক চাষ করা হবে।
গতকাল বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল প্রধান অতিথি হিসেবে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রকল্পটির অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড, যার আওতায় দুই বছর মেয়াদি (২০২৪-২০২৬) এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এর মোট বাজেট ধরা হয়েছে ২ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৫৭-২০০১ সালের আবহাওয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে ২১০০ সাল পর্যন্ত সম্ভাব্য জলবায়ু পরিবর্তনের পূর্বাভাস তৈরি করা হচ্ছে। এসব পূর্বাভাসের ভিত্তিতে গ্রিনহাউসর নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে (যেখানে আলো, তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণযোগ্য) বিভিন্ন ফসলের অভিযোজন, বৃদ্ধি ও উৎপাদনশীলতা পর্যালোচনা করা হবে। গবেষণায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে মিলেট জাতীয় খাদ্যশস্যের ওপর। যেগুলো খরা ও লবণসহিষ্ণু এবং ভবিষ্যতে খাদ্যের নিরাপত্তা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এ ছাড়া এই প্রকল্পের আওতায় স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও ওয়ার্কশপ পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহিনুজ্জামান, শিক্ষা বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, কৃষি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. গাজী মো. মহসিনসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, গবেষক, শিক্ষার্থী, সাংবাদিক ও স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
শেখ পরিবারের সবাই চোর-ডাকাত। শেখ মুজিবের ছেলে স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তী বাংলাদেশে প্রথম ব্যাংক ডাকাতি করেছে। তার মেয়ে ১৪টি ব্যাংক ডাকাতি করেছে। সারা বাংলাদেশের রাস্তাঘাটের কাজ না করে বিল তুলে নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছে। শুধু পিরোজপুরের রাস্তাঘাটের কাজ না করেই ছাব্বিশ শ’ কোটি টাকা চুরি করে নিয়েছে তারা।
১২ মিনিট আগেছেলে হারানোর শোক, ক্ষোভ ও অভিমানে আশাদুল ইসলাম আর ঢাকায় ফেরেনি। আশাদুল ইসলাম বলেন, সন্তান হারানোর কষ্ট কেবল বাবা-মা বুঝে। আমার ছেলে মারা যাওয়ার পরে সরকারি সহযোগীতা ছাড়া অনেকেই আমাকে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন কিছুতেই সুখ শান্তি পাচ্ছি না। ভালোভাবে খাওয়া—দাওয়া করতে পারি না। শরীর ফুলে যাচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেগুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে এক পশলা। আবার দেখা মিলেছে ঝলমলে রোদের। এরইমধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শুরু হয়েছে দিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’র আয়োজন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা ‘এদেশ আমার
৩৪ মিনিট আগেআমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১ ঘণ্টা আগে