নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নগরের ফুসফুস সিআরবিতে বিশেষায়িত হাসপাতাল চায় না চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও পরিবেশ অধিদপ্তর। সিআরবির মতো হেরিটেজে হাসপাতাল করা মানে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন মনে করছে তারা। রেলওয়ের পড়ে থাকা কোনো খালি জায়গায় বিশেষায়িত হাসপাতালটি নির্মাণ করা যেতে পারে বলে মত তাদের।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, সিআরবিতে যেকোনো ধরনের বাণিজ্যিক স্থাপনা মাস্টারপ্ল্যানের লঙ্ঘন। ১৯৯৯ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে চট্টগ্রাম নগরে মাস্টারপ্ল্যান কার্যকর করে সরকার। সেখানে সিআরবির মতো হেরিটেজকে রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে। তিনি বলেন, হাসপাতাল নির্মাণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রস্তাবনা আসেনি। এলে অনুমোদন দেব না।
পরিবেশ অধিদপ্তরও চায় না সিআরবিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ হোক। দপ্তরটির চট্টগ্রাম মহানগরীর পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নুরী বলেন, কোনো হেরিটেজে বাণিজ্যিক স্থাপনা কাম্য নয়। সিআরবিতে হাসপাতাল একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করে নগরে কিছু করতে দেওয়া যাবে না উল্লেখ করে সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জনসাধারণের বিনোদন ও মুক্ত অক্সিজেন নেওয়ার যে কটি জায়গা রয়েছে, এর অন্যতম সিআরবি। আমরা হাসপাতাল চাই, তবে সেটি সিআরবিতে নয়। রেলওয়ের অনেক জায়গা আছে, সেখানে করতে পারে।
স্থপতি আশিক ইমরান বলেন, মাস্টারপ্ল্যান লঙ্ঘনের সুযোগ নেই। কারণ সরকারই আইনটি করে রেলওয়ে ও সিডিএকে সংরক্ষণ করতে বলেছে। এখানে হাসপাতাল মানে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন।
সিআরবিতে হাসপাতাল করা নিয়ে গত এক সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। পরিবেশ ধ্বংস করে হাসপাতাল নির্মাণের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রেলসচিব মো. সেলিম রেজা জানান, তাঁরা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন।
নগরের ফুসফুস সিআরবিতে বিশেষায়িত হাসপাতাল চায় না চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও পরিবেশ অধিদপ্তর। সিআরবির মতো হেরিটেজে হাসপাতাল করা মানে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন মনে করছে তারা। রেলওয়ের পড়ে থাকা কোনো খালি জায়গায় বিশেষায়িত হাসপাতালটি নির্মাণ করা যেতে পারে বলে মত তাদের।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, সিআরবিতে যেকোনো ধরনের বাণিজ্যিক স্থাপনা মাস্টারপ্ল্যানের লঙ্ঘন। ১৯৯৯ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে চট্টগ্রাম নগরে মাস্টারপ্ল্যান কার্যকর করে সরকার। সেখানে সিআরবির মতো হেরিটেজকে রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে। তিনি বলেন, হাসপাতাল নির্মাণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে এখনো কোনো প্রস্তাবনা আসেনি। এলে অনুমোদন দেব না।
পরিবেশ অধিদপ্তরও চায় না সিআরবিতে কোনো স্থাপনা নির্মাণ হোক। দপ্তরটির চট্টগ্রাম মহানগরীর পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নুরী বলেন, কোনো হেরিটেজে বাণিজ্যিক স্থাপনা কাম্য নয়। সিআরবিতে হাসপাতাল একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করে নগরে কিছু করতে দেওয়া যাবে না উল্লেখ করে সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, জনসাধারণের বিনোদন ও মুক্ত অক্সিজেন নেওয়ার যে কটি জায়গা রয়েছে, এর অন্যতম সিআরবি। আমরা হাসপাতাল চাই, তবে সেটি সিআরবিতে নয়। রেলওয়ের অনেক জায়গা আছে, সেখানে করতে পারে।
স্থপতি আশিক ইমরান বলেন, মাস্টারপ্ল্যান লঙ্ঘনের সুযোগ নেই। কারণ সরকারই আইনটি করে রেলওয়ে ও সিডিএকে সংরক্ষণ করতে বলেছে। এখানে হাসপাতাল মানে আইনের সরাসরি লঙ্ঘন।
সিআরবিতে হাসপাতাল করা নিয়ে গত এক সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। পরিবেশ ধ্বংস করে হাসপাতাল নির্মাণের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রেলসচিব মো. সেলিম রেজা জানান, তাঁরা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন।
৮৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৬ কিলোমিটার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ)। চার বছর যেতে না যেতেই সড়কটির বিভিন্ন স্থান দেবে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ। যেন রীতিমতো জমির আলপথের মতো অবস্থা। এতে সড়কটি দিয়ে যাহনবাহনগুলোকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাকা ওয়াসার গন্ধবপুর পানি শোধনাগার প্রকল্পে। কমবেশি ৩ হাজার ৯৪ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান। মূল প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৩ কিলোমিটার পানি সরবরাহের পাইপ কিনে বসানো হয়েছিল আগেই। এ পাইপ কেনাকাটায় উঠেছে অনিয়মের অভিযোগ। চীনের একটি আদালতে সংশ্লিষ্টদের ম
২ ঘণ্টা আগেখুলনা জেলায় তিন ফসলি উর্বর জমির প্রায় ৫১০ হেক্টরে চাষাবাদ হয় নানা জাতের শস্য। এসবের মধ্যে ধান, গম, আখ, সরিষা, তিল, ভুট্টা, তরমুজ, বাঙ্গি, ঢেঁড়স এবং বিভিন্ন সবজি অন্যতম। তবে চাষিদের বড় দুঃখের কারণ আঠারোবাঁকি নদী। অবৈধ ইটভাটার দাপটে এই নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে শ্রীরামপুর
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) মো. জাহাঙ্গীর আলমের দাপটে তাঁর স্ত্রী ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ক্লিনিকের পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) জোহরা বেগমও বেপরোয়া। সব অনিয়মই তাঁর কাছে নিয়ম। এ রকম আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর সহকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে।
৩ ঘণ্টা আগে