লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্র রবিউল ইসলাম শিমুল হত্যা মামলায় ৬ জনকে যাবজ্জীবন দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
একই সঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্তদের প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার আসামি তাজল ইসলাম তাজু ভূঁইয়াকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রায়ের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য ৫ জন পলাতক রয়েছেন। তারা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।’
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের দেওপাড়া গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে ইলিয়াস, বশিকপুর গ্রামের মাসুদুর রহমান কালা মাসুদ, উত্তর জামিরতলী গ্রামের নুর মোহাম্মদ লিটন, পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের সাদ্দাম, আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আমান উল্যাহপুর ইউনিয়নের গোবিন্দের খিল গ্রামের শাহরিয়ার রাশেদ।
মামলা থেকে মুক্তি পাওয়া তাজু ভূঁইয়া চন্দ্রগঞ্জের আমানী লক্ষ্মীপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্যসচিব।
নিহত শিমুল প্রতাপগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। শিমুলের বাবা আব্দুর রাজ্জাক ও মা শিরিন আক্তার মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানার বাড়িতে থাকত।
আদালতের নথি ও মামলার এজাহার সূত্র জানা যায়, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শিমুল মামলার বাদী কাজী মামুনুর রশীদ বাবলুর ভাগনে। ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিল বাবলু অসুস্থ হয়ে লক্ষ্মীপুরে একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বাড়িতে তার মা, ভাবি ও ভাগনে ছিল। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে মুখোশধারীরা অস্ত্রসহ চন্দ্রগঞ্জ দেওপাড়া গ্রামের বাড়িতে ঢোকে। তাদের ভয়ে তাঁর মা ও ভাবি পালিয়ে যায়। কিন্তু এতিম ভাগনে শিমুল পালায়নি।
তখন সন্ত্রাসীরা ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করলে শিমুল বাধা দেয়। এতে তারা তাকে তুলে নিয়ে দেওপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় গুলি করে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনার ১৪ দিন পর ৫ মে বাবলু বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
সর্বশেষ প্রায় ৬ বছর পর ২০২০ সালের ৪ মার্চ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নোয়াখালী আদালতে ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেয়।
লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্র রবিউল ইসলাম শিমুল হত্যা মামলায় ৬ জনকে যাবজ্জীবন দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
একই সঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্তদের প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার আসামি তাজল ইসলাম তাজু ভূঁইয়াকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রায়ের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য ৫ জন পলাতক রয়েছেন। তারা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।’
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের দেওপাড়া গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে ইলিয়াস, বশিকপুর গ্রামের মাসুদুর রহমান কালা মাসুদ, উত্তর জামিরতলী গ্রামের নুর মোহাম্মদ লিটন, পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের সাদ্দাম, আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার আমান উল্যাহপুর ইউনিয়নের গোবিন্দের খিল গ্রামের শাহরিয়ার রাশেদ।
মামলা থেকে মুক্তি পাওয়া তাজু ভূঁইয়া চন্দ্রগঞ্জের আমানী লক্ষ্মীপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্যসচিব।
নিহত শিমুল প্রতাপগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। শিমুলের বাবা আব্দুর রাজ্জাক ও মা শিরিন আক্তার মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানার বাড়িতে থাকত।
আদালতের নথি ও মামলার এজাহার সূত্র জানা যায়, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শিমুল মামলার বাদী কাজী মামুনুর রশীদ বাবলুর ভাগনে। ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিল বাবলু অসুস্থ হয়ে লক্ষ্মীপুরে একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বাড়িতে তার মা, ভাবি ও ভাগনে ছিল। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে মুখোশধারীরা অস্ত্রসহ চন্দ্রগঞ্জ দেওপাড়া গ্রামের বাড়িতে ঢোকে। তাদের ভয়ে তাঁর মা ও ভাবি পালিয়ে যায়। কিন্তু এতিম ভাগনে শিমুল পালায়নি।
তখন সন্ত্রাসীরা ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করলে শিমুল বাধা দেয়। এতে তারা তাকে তুলে নিয়ে দেওপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় গুলি করে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনার ১৪ দিন পর ৫ মে বাবলু বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
সর্বশেষ প্রায় ৬ বছর পর ২০২০ সালের ৪ মার্চ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নোয়াখালী আদালতে ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেয়।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৫ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪২ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে