পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিংয়ে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের কারণে হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তারা উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে অভিযোগ দিয়ে কোনো প্রতিকার না পেয়ে নিজেরাই নিম্নমানের কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে ফেলেছেন। উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলঘোনা এলাকায় আজ সোমবার সরেজমিনে এ ঘটনা দেখা যায়।
মুহুরি নদীর ওপর নির্মিত ৯০ মিটার ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কে গত শনিবার দেওয়া হয় কার্পেটিং। আজ সোমবার স্থানীয় শতাধিক গ্রামবাসী হাতে দুই পাশের কার্পেটিং টেনে তুলে ফেলেন।
উপজেলা এলজিইডি অফিস থেকে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এলজিইডির অর্থায়নে কালির বাজার চন্দনা সড়কে মুহুরি নদীর ওপর নির্মিত ৯০ মিটার ব্রিজের জন্য ৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ৫ হাজার ৭৭ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ব্রিজ নির্মাণকাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাশেম অ্যান্ড দি নিউ ট্রেড লিংক।
ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য জাঁকজমকপূর্ণভাবে গত বছরের শুরুতে এই ব্রিজ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। ব্রিজের নির্মাণের শুরু থেকেই অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ করে আসছেন এলাকাবাসী। নির্মাণসামগ্রী দামবৃদ্বিসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে এলাকাবাসীর দাবিকে অগ্রাহ্য করে আসছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ব্রিজ নির্মাণ শেষে গত শনিবার সংযোগ সড়কে কার্পেটিং করার দুই দিন পর হাত দিয়ে কার্পেটিং তুলে ফেলছেন স্থানীয়রা।
চিথলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বলেন, ‘গত শনিবার ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিং করা হয়। আজ সোমবার সকালে এলাকার লোকজন ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের প্রায় ৬০ মিটার রাস্তার কার্পেটিং হাত দিয়ে টান দিয়ে তুলে ফেলেছেন।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুর রহিমসহ অভিযোগ করেন, ‘শুরু থেকে নিম্নমানের কাজের প্রতিবাদ করলেও তা আমলে নেয়নি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা এলজিইডি। সর্বশেষ অত্যন্ত নিম্নমানের কার্পেটিং করার কারণে উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বাধ্য হয়ে গ্রামের ক্ষুদ্ধ লোকজন আজ সোমবার সকালে হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে ফেলেছেন।’
কাশেম অ্যান্ড দি নিউ ট্রেড লিংক (জেবি) স্বত্বাধিকারী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিংয়ের সময় হঠাৎ বৃষ্টি আসায় কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় লোকজন বিষয়টি না বুজে কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে আবার সেটা ফেসবুকে লাইভ করেছে। বিষয়টি তারা ঠিক করেনি।’
উপজেলা প্রকৌশলী এস এস শাহ আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তিনি শুনেছেন। শনিবার ৬০ মিটার রাস্তার কিছু অংশ কার্পেটিং করার সময় বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। এ সময় কার্পেটিং টেকসই না হওয়ায় আজ সোমবার সকালে স্থানীয় লোকজন সংযোগ সড়কের কিছু অংশের কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে তুলে ফেলেছেন বলে তিনি শুনেছেন। ঠিকাদারের সঙ্গে কথা বলে কার্পেটিংয়ের কাজ পুননির্মাণ করে দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।’
ফেনীর পরশুরামে ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিংয়ে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের কারণে হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তারা উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে অভিযোগ দিয়ে কোনো প্রতিকার না পেয়ে নিজেরাই নিম্নমানের কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে ফেলেছেন। উপজেলার চিথলিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলঘোনা এলাকায় আজ সোমবার সরেজমিনে এ ঘটনা দেখা যায়।
মুহুরি নদীর ওপর নির্মিত ৯০ মিটার ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কে গত শনিবার দেওয়া হয় কার্পেটিং। আজ সোমবার স্থানীয় শতাধিক গ্রামবাসী হাতে দুই পাশের কার্পেটিং টেনে তুলে ফেলেন।
উপজেলা এলজিইডি অফিস থেকে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এলজিইডির অর্থায়নে কালির বাজার চন্দনা সড়কে মুহুরি নদীর ওপর নির্মিত ৯০ মিটার ব্রিজের জন্য ৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ৫ হাজার ৭৭ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ব্রিজ নির্মাণকাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাশেম অ্যান্ড দি নিউ ট্রেড লিংক।
ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য জাঁকজমকপূর্ণভাবে গত বছরের শুরুতে এই ব্রিজ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। ব্রিজের নির্মাণের শুরু থেকেই অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ করে আসছেন এলাকাবাসী। নির্মাণসামগ্রী দামবৃদ্বিসহ নানা অজুহাত দেখিয়ে এলাকাবাসীর দাবিকে অগ্রাহ্য করে আসছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ব্রিজ নির্মাণ শেষে গত শনিবার সংযোগ সড়কে কার্পেটিং করার দুই দিন পর হাত দিয়ে কার্পেটিং তুলে ফেলছেন স্থানীয়রা।
চিথলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বলেন, ‘গত শনিবার ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিং করা হয়। আজ সোমবার সকালে এলাকার লোকজন ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের প্রায় ৬০ মিটার রাস্তার কার্পেটিং হাত দিয়ে টান দিয়ে তুলে ফেলেছেন।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুর রহিমসহ অভিযোগ করেন, ‘শুরু থেকে নিম্নমানের কাজের প্রতিবাদ করলেও তা আমলে নেয়নি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও উপজেলা এলজিইডি। সর্বশেষ অত্যন্ত নিম্নমানের কার্পেটিং করার কারণে উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বাধ্য হয়ে গ্রামের ক্ষুদ্ধ লোকজন আজ সোমবার সকালে হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে ফেলেছেন।’
কাশেম অ্যান্ড দি নিউ ট্রেড লিংক (জেবি) স্বত্বাধিকারী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজের দুই পাশের সংযোগ সড়কের কার্পেটিংয়ের সময় হঠাৎ বৃষ্টি আসায় কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় লোকজন বিষয়টি না বুজে কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে টেনে তুলে আবার সেটা ফেসবুকে লাইভ করেছে। বিষয়টি তারা ঠিক করেনি।’
উপজেলা প্রকৌশলী এস এস শাহ আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তিনি শুনেছেন। শনিবার ৬০ মিটার রাস্তার কিছু অংশ কার্পেটিং করার সময় বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। এ সময় কার্পেটিং টেকসই না হওয়ায় আজ সোমবার সকালে স্থানীয় লোকজন সংযোগ সড়কের কিছু অংশের কার্পেটিং হাত দিয়ে টেনে তুলে ফেলেছেন বলে তিনি শুনেছেন। ঠিকাদারের সঙ্গে কথা বলে কার্পেটিংয়ের কাজ পুননির্মাণ করে দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে