চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ভোলা চরফ্যাশনের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিশেষ করে ঢালচর, চর পাতিলা, চর নিজাম এলাকা ইতিমধ্যেই কোমর পানিতে ডুবে গেছে। আজ সোমবার সকাল থেকে টানা ঝড় বৃষ্টির কারণে ঘরবন্দী হয়ে রয়েছে এসব এলাকার মানুষজন। তবে এসব এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল নোমান।
ইউএনও জানান, বন্যা দুর্গতদের জন্য ১৫৮টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে পরিস্থিত সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার এ প্রতিনিধি। এ বিষয়ে চর কুকরি মুকরি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাসেম মহাজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চর পাতিলার প্রায় ৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছে। রেডক্রিসেন্ট সদস্যরা মাইকিং করে নিরাপদে তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলছেন, কিন্তু তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে নারাজ।’
ঢালচর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সালাম হাওলাদার জানান, তার ইউনিয়নের মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পারছে না নৌযানের অভাবে। বৈরী আবহাওয়ায় কোনো নৌ–যান পাওয়া যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে চরফ্যাশনে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) কর্মকর্তা মেজবাহুর রশিদ বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলাতে আমাদের ৩ হাজার ৩০০ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্ন চরগুলো থেকে বন্যা দুর্গতদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে আনতে কাজ করছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও আল নোমান বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন থেকে বন্যা দুর্গতদের সাহায্যের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আশা করছি আমরা কম ক্ষয়ক্ষতির মধ্য দিয়ে এর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারব। আজ রাতে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা রয়েছে। আমাদের ১৫৮টি সাইক্লোন শেল্টার আছে। এগুলো খুলে রাখা হয়েছে। শুকনো খাবার এবং অন্যান্য খাদ্য সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘এখন ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। কোনো সমস্যা হলে আমাদের জানাবেন এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। ঢালচর এবং কুকরি মুকরি ইউপি চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট বিচ্ছিন্ন চরে অবস্থান করছেন। বন্যা দুর্গতদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা আমাদের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ভোলা চরফ্যাশনের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিশেষ করে ঢালচর, চর পাতিলা, চর নিজাম এলাকা ইতিমধ্যেই কোমর পানিতে ডুবে গেছে। আজ সোমবার সকাল থেকে টানা ঝড় বৃষ্টির কারণে ঘরবন্দী হয়ে রয়েছে এসব এলাকার মানুষজন। তবে এসব এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল নোমান।
ইউএনও জানান, বন্যা দুর্গতদের জন্য ১৫৮টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে পরিস্থিত সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকার এ প্রতিনিধি। এ বিষয়ে চর কুকরি মুকরি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাসেম মহাজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চর পাতিলার প্রায় ৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরেছে। রেডক্রিসেন্ট সদস্যরা মাইকিং করে নিরাপদে তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলছেন, কিন্তু তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে নারাজ।’
ঢালচর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস সালাম হাওলাদার জানান, তার ইউনিয়নের মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পারছে না নৌযানের অভাবে। বৈরী আবহাওয়ায় কোনো নৌ–যান পাওয়া যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে চরফ্যাশনে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) কর্মকর্তা মেজবাহুর রশিদ বলেন, ‘চরফ্যাশন উপজেলাতে আমাদের ৩ হাজার ৩০০ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্ন চরগুলো থেকে বন্যা দুর্গতদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে আনতে কাজ করছে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও আল নোমান বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন থেকে বন্যা দুর্গতদের সাহায্যের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আশা করছি আমরা কম ক্ষয়ক্ষতির মধ্য দিয়ে এর প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারব। আজ রাতে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা রয়েছে। আমাদের ১৫৮টি সাইক্লোন শেল্টার আছে। এগুলো খুলে রাখা হয়েছে। শুকনো খাবার এবং অন্যান্য খাদ্য সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘এখন ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। কোনো সমস্যা হলে আমাদের জানাবেন এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। ঢালচর এবং কুকরি মুকরি ইউপি চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট বিচ্ছিন্ন চরে অবস্থান করছেন। বন্যা দুর্গতদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা আমাদের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বরাদ্দ পাওয়া সাতটি প্রকল্পের কাজের মেয়াদ শেষ হলেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ। যদিও দাপ্তরিক নথিতে সব প্রকল্পই ‘প্রায় সম্পন্ন’ হিসেবে দেখানো হয়েছে, তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
৪০ মিনিট আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে ট্রাকচালকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে ৪০ জন আনসার সদস্যকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে। বর্তমানে বেনাপোল বন্দরে মোট ১৬৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত রয়েছেন। প্রথম ধাপে ৪০ জন বদলি হলেও পরে অন্যদেরও বদলি করা হবে বলে জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আনসারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের...
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। একই সঙ্গে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পদও স্থগিত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব...
৭ ঘণ্টা আগেযশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে ভারতগামী পাসপোর্টধারী আরজিনা খাতুন নামের ক্যানসারে আক্রান্ত এক রোগীকে জীবননাশের হুমকি দিয়ে ১৬ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে চিহ্নিত ছিনতাইকারীরা। আজ মঙ্গলবার ভ্রমণ ট্যাক্স কাটার নাম করে বেনাপোল বন্দর বাস টার্মিনাল থেকে ডেকে নিয়ে টাকা ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারী ডালিম ও তার দলবল।
৮ ঘণ্টা আগে