পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটায় ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব) জাহিদ ফারুক। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টারে পাথরঘাটায় এসে স্পিড বোটে করে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন।
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব) জাহিদ ফারুক পাথরঘাটা উপজেলার জিনতলা, কালঘেঘা, কাকচিড়া, মাঝের চরের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ যে বেড়ি বাঁধগুলো রয়েছে সেখানে স্থায়ী বেড়ি বাঁধ করা হবে বলে জানান। এ ছাড়া কম ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে জিও ব্যাগ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জাহিদ ফারুক শামীম বলেন, ‘আপনারা গাছ লাগান। নদী এবং বেড়ি বাঁধের পাশে বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে। দেখবেন যেসব নদীর পাড় এবং বেড়ি বাঁধের পাশে গাছ লাগানো আছে সেসব জায়গার বাঁধ ভাঙেনি।’ তবে ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি যুগ যুগ ধরে দেওয়া স্থায়ী বেড়ি বাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়ে আসছে নেতারা প্রতিমন্ত্রীর কাছে আশ্বাস না দিয়ে স্থায়ী বেড়ি বাঁধের দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বাসিন্দারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু, বেতাগী পৌর মেয়র গোলাম কবির, বরগুনা জেলা প্রশাসক মোহা. রফিকুল ইসলাম, পাথরঘাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হোসেন আকন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রোকনুজ্জামান খান, পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাবির হোসেন।
বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা বলেন, ২৬ ও ২৭ মে ঘূর্ণিঝড় রিমালের ছোবলে পাথরঘাটায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তা ছাড়া উপকূলের রক্ষাকবচ বেড়ি বাঁধ প্রতি বছর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি শক্ত বেড়ি বাঁধ নির্মাণের।
তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যেই পাথরঘাটা উপজেলায় বেড়ি বাঁধ মেরামতের জন্য সাড়ে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা এবং বামনা উপজেলায় সাড়ে ৮০০ কোটি টাকার প্রকল্পের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। যা বর্তমানে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে রয়েছে সেখান থেকে অনুমোদন হয়ে একনেকে ওঠানোর প্রক্রিয়া চলমান।
বরগুনার পাথরঘাটায় ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব) জাহিদ ফারুক। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টারে পাথরঘাটায় এসে স্পিড বোটে করে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন।
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব) জাহিদ ফারুক পাথরঘাটা উপজেলার জিনতলা, কালঘেঘা, কাকচিড়া, মাঝের চরের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ যে বেড়ি বাঁধগুলো রয়েছে সেখানে স্থায়ী বেড়ি বাঁধ করা হবে বলে জানান। এ ছাড়া কম ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে জিও ব্যাগ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জাহিদ ফারুক শামীম বলেন, ‘আপনারা গাছ লাগান। নদী এবং বেড়ি বাঁধের পাশে বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে। দেখবেন যেসব নদীর পাড় এবং বেড়ি বাঁধের পাশে গাছ লাগানো আছে সেসব জায়গার বাঁধ ভাঙেনি।’ তবে ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি যুগ যুগ ধরে দেওয়া স্থায়ী বেড়ি বাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়ে আসছে নেতারা প্রতিমন্ত্রীর কাছে আশ্বাস না দিয়ে স্থায়ী বেড়ি বাঁধের দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বাসিন্দারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম সরোয়ার টুকু, বেতাগী পৌর মেয়র গোলাম কবির, বরগুনা জেলা প্রশাসক মোহা. রফিকুল ইসলাম, পাথরঘাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হোসেন আকন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রোকনুজ্জামান খান, পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাবির হোসেন।
বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা বলেন, ২৬ ও ২৭ মে ঘূর্ণিঝড় রিমালের ছোবলে পাথরঘাটায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তা ছাড়া উপকূলের রক্ষাকবচ বেড়ি বাঁধ প্রতি বছর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি শক্ত বেড়ি বাঁধ নির্মাণের।
তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যেই পাথরঘাটা উপজেলায় বেড়ি বাঁধ মেরামতের জন্য সাড়ে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা এবং বামনা উপজেলায় সাড়ে ৮০০ কোটি টাকার প্রকল্পের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। যা বর্তমানে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে রয়েছে সেখান থেকে অনুমোদন হয়ে একনেকে ওঠানোর প্রক্রিয়া চলমান।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে