বরিশাল প্রতিনিধি
ঈদের আগ মুহূর্তে ঘরে ফেরা মানুষদের চাপ সড়কের যানবাহনে কমলেও নৌ পথে রয়েছে আগের মতোই। আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত বরিশাল নৌবন্দরে ২৪টি বিলাসবহুল নৌযান যাত্রী বোঝাই করে পৌঁছেছে। এর ফলে সড়কের চেয়ে নৌপথে ঈদ যাত্রীর দুর্ভোগ এখনো কাটেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্যমতে, ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এই চাপ লঞ্চে অব্যাহত থাকবে।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, রোববার ঢাকা-বরিশাল রুটের ১৪টি বিলাসবহুল লঞ্চ বরিশাল নৌ বন্দরে এসে পৌঁছেছে। এ ছাড়া ভায়া লঞ্চ পাঁচটি, ডে সার্ভিসের লঞ্চ চারটি এবং একটি স্টিমার বরিশাল পৌঁছেছে।
এ সময় তিনি বলেন, যাত্রীর চাপ আগের মতোই আছে।
শনিবার ঢাকা থেকে সুরভী-৯ এ বরিশালে আসা বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তা হাসান মেহেদী বলেন, ঈদ তাই ভিড় তো থাকবেই। অব্যবস্থাপনাও ছিল। কিন্তু তারও বাড়ি ফিরতে পেরেছেন এর চেয়ে শান্তির কিছুই নেই। সকালে বরিশাল নৌবন্দরে গিয়ে দেখা গেছে, একের পর এক আসা লঞ্চগুলো বার্দিংয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কেননা আগে থেকেই পন্টুন সংকট ছিল।
বরিশাল নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এবারের ঈদে যাত্রী দুর্ভোগ অনেকটা কম হয়েছে। বন্দরে নামা যাত্রীদের নিরাপত্তায় সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সদরঘাট থেকে যাত্রী বেশি নিয়ে বরিশালে লঞ্চ পৌঁছালে তাঁদের কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।
এদিকে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বরিশাল নথুল্লাবাদত কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও রুপাতলী বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা গেছে, যানজট তেমন একটা নেই। এই দৃশ্য নগর থেকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত দেখা গেছে। ঢাকাগামী বাসগুলো একের পর এক এসে নথুল্লাবাদে থেমে দ্রুত যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। ঢাকা থেকে আসা ‘চাকলাদার’ পরিবহনের এক চালক জানান, এবার ছুটি বেশি হওয়ায় যাত্রীরা আগেভাগেই বাড়ি ছুটছেন। তাই চাপ সড়কে কম।
তবে সবচেয়ে দুর্ভোগ হলো বাস টার্মিনাল থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে যেতে থ্রি হুইলার সংকট। নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল নেমে বানারীপাড়া যাবেন রহমত আলী। তিনির বলেন, ঢাকা থেকে নিরাপদে ফিরলেও নথুল্লাবদ এসে তিন চাকার গাড়ি পাচ্ছি না। এই অবস্থার কারণে দুই টার্মিনালে শত শত মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
বরিশাল জেলা বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, ঈদ ঘরে ফেরা যাত্রীদের সেবায় বাস টার্মিনালে একটি টিম কাজ করছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যাত্রী চাপ ধীরে ধীরে কমছে।
ঈদের আগ মুহূর্তে ঘরে ফেরা মানুষদের চাপ সড়কের যানবাহনে কমলেও নৌ পথে রয়েছে আগের মতোই। আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত বরিশাল নৌবন্দরে ২৪টি বিলাসবহুল নৌযান যাত্রী বোঝাই করে পৌঁছেছে। এর ফলে সড়কের চেয়ে নৌপথে ঈদ যাত্রীর দুর্ভোগ এখনো কাটেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্যমতে, ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এই চাপ লঞ্চে অব্যাহত থাকবে।
বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন বলেন, রোববার ঢাকা-বরিশাল রুটের ১৪টি বিলাসবহুল লঞ্চ বরিশাল নৌ বন্দরে এসে পৌঁছেছে। এ ছাড়া ভায়া লঞ্চ পাঁচটি, ডে সার্ভিসের লঞ্চ চারটি এবং একটি স্টিমার বরিশাল পৌঁছেছে।
এ সময় তিনি বলেন, যাত্রীর চাপ আগের মতোই আছে।
শনিবার ঢাকা থেকে সুরভী-৯ এ বরিশালে আসা বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তা হাসান মেহেদী বলেন, ঈদ তাই ভিড় তো থাকবেই। অব্যবস্থাপনাও ছিল। কিন্তু তারও বাড়ি ফিরতে পেরেছেন এর চেয়ে শান্তির কিছুই নেই। সকালে বরিশাল নৌবন্দরে গিয়ে দেখা গেছে, একের পর এক আসা লঞ্চগুলো বার্দিংয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কেননা আগে থেকেই পন্টুন সংকট ছিল।
বরিশাল নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এবারের ঈদে যাত্রী দুর্ভোগ অনেকটা কম হয়েছে। বন্দরে নামা যাত্রীদের নিরাপত্তায় সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সদরঘাট থেকে যাত্রী বেশি নিয়ে বরিশালে লঞ্চ পৌঁছালে তাঁদের কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।
এদিকে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বরিশাল নথুল্লাবাদত কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও রুপাতলী বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা গেছে, যানজট তেমন একটা নেই। এই দৃশ্য নগর থেকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত দেখা গেছে। ঢাকাগামী বাসগুলো একের পর এক এসে নথুল্লাবাদে থেমে দ্রুত যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। ঢাকা থেকে আসা ‘চাকলাদার’ পরিবহনের এক চালক জানান, এবার ছুটি বেশি হওয়ায় যাত্রীরা আগেভাগেই বাড়ি ছুটছেন। তাই চাপ সড়কে কম।
তবে সবচেয়ে দুর্ভোগ হলো বাস টার্মিনাল থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে যেতে থ্রি হুইলার সংকট। নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল নেমে বানারীপাড়া যাবেন রহমত আলী। তিনির বলেন, ঢাকা থেকে নিরাপদে ফিরলেও নথুল্লাবদ এসে তিন চাকার গাড়ি পাচ্ছি না। এই অবস্থার কারণে দুই টার্মিনালে শত শত মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
বরিশাল জেলা বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, ঈদ ঘরে ফেরা যাত্রীদের সেবায় বাস টার্মিনালে একটি টিম কাজ করছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যাত্রী চাপ ধীরে ধীরে কমছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৬ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
৬ ঘণ্টা আগে