খান রফিক, বরিশাল
ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা রক্ষায় গত নভেম্বর থেকে সারা দেশে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মযজ্ঞ চলছে। অথচ বরিশাল জেলার গুরুত্বপূর্ণ তিন উপজেলায় জাটকা রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা একজনই। তিনিই আবার বরিশাল মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারের দায়িত্বে।
একজন কর্মকর্তার ওপর এত দায়িত্ব থাকায় মৎস্য খামারের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। থামানো যাচ্ছে না জাটকা নিধনও। তিন উপজেলার বিভিন্ন স্পটে দেদার চলছে জাটকা নিধন। এসব জাটকা বিভিন্ন স্পট দিয়ে বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে। বিশেষ করে অভয়াশ্রমের ১০ কিলোমিটারের আওতায় থাকা সদর উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্পটগুলো অরক্ষিত।
জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তরে গড়ে ওঠা একটি সিন্ডিকেট নানা সেক্টর কুক্ষিগত করে রাখায় মৎস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং ইলিশসহ বিভিন্ন মাছের পোনা রক্ষা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৮ এপ্রিল দুপুর ১২টায় নগরের মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে সুনসান অবস্থা। খামারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামাল হোসেন নেই। তিনি এখানে মাঝেমধ্যে আসেন। দপ্তরটির হ্যাচারি টেকনিশিয়ান তানজিলা ইসলামও আসেননি। খামারটি ঘুরে দেখা গেল, গলদা চিংড়ি হ্যাচারি তালাবদ্ধ। এ বছর এখনো সেখানে গলদার পিএল উৎপাদন শুরু হয়নি। কার্পজাতীয় মাছের রেণু উৎপাদনও বন্ধ। অথচ ফেব্রুয়ারি থেকে রেণু উৎপাদন করার কথা। গোটা খামারের অদূরে কয়েকজন যুবক তাস খেলছেন। পুরো খামারই যেন খাঁখাঁ করছে। খামারের এমএলএসএস দোলন বলেন, ‘জামাল স্যার সদরে থাকেন, মাঝেমধ্যে এখানে আসেন।’
বরিশাল সদরের একাধিক মৎস্যচাষি বলেন, সরকারি এ খামারে রেণু পেতে যেমন বিলম্ব হয়, তেমনি ঝক্কিঝামেলাও বেশি। এ প্রসঙ্গে খামারের হ্যাচারি টেকনিশিয়ান তানজিলা ইসলাম বলেন, তাঁরা চিংড়ির পিএল করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কার্পজাতীয় মাছের ডিম এলে শুরু করা হবে। সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে কার্পজাতীয় মাছে ডিম আসে।
এদিকে বাকেরগঞ্জ ও উজিরপুরে স্থায়ী মৎস্য কর্মকর্তা না থাকায় সেখানকার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বাকেরগঞ্জে উপজেলার দুর্গাপাশা এবং শীর্ষ জাটকার হটস্পট। ওই এলাকার কারখানা নদী এবং তেঁতুলিয়া নদীতে দেদার জাটকা নিধন চলছে।
আবার উজিরপুরের সন্ধ্যা নদীতেও জাটকা ধরার মহোৎসব চলছে। অথচ এ দুই উপজেলায় কোনো মৎস্য কর্মকর্তা নেই। দায়িত্বে রাখা হয়েছে সদরের জামাল হোসেনকে। অথচ অভয়াশ্রমে চলমান নিষেধাজ্ঞার আওতায় সদর উপজেলার কার্যক্রমই প্রশ্নবিদ্ধ। এখানকার চন্দ্রমোহন, বুখাইনগর, নলচরসহ বিভিন্ন স্থান জাটকার হটস্পট। কিন্তু এসব স্পটে জাটকা নিধন চলছে দেদার। এই জাটকা পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন স্পট দিয়ে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সদর মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কামাল সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বৈশাখে ইলিশ নেই। এর মূল কারণ জাটকা নিধন। এখনো বরিশাল সদরের বিভিন্ন স্পট দিয়ে জাটকা ও চাপিলা ধরা হচ্ছে। পরে তা বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু দেখার কেউ নেই।’
জানতে চাইলে বরিশাল সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জামাল হোসেন জানান, তাঁর মূল কর্মক্ষেত্রে সদর। কিন্তু উজিরপুর ও বাকেরগঞ্জ উপজেলা মৎস্য অফিসার হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘হ্যাচারিতে নিয়মিত যেতে পারি না। রেণু উৎপাদন শুরু করার চেষ্টা করছেন। এখানে গলদা চিংড়ির পিএল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১২০ কেজি। তাঁরা এটা শুরু করছেন। কার্পজাতীয় (রুই, কাতল) মাছের রেণু উৎপাদনের টার্গেট ৯০ কেজি। এর অল্প কিছু উৎপাদন হয়েছে।’
এত দায়িত্বের মধ্যে তিন উপজেলায় জাটকা রক্ষার কার্যক্রম কীভাবে পরিচালনা করছেন—এ প্রসঙ্গে জামাল হোসেন বলেন, ‘কোনো দিকেই মনোযোগ হচ্ছে না। অবশ্য তাঁর এসব এলাকায় জাটকা নেই। সদর উপজেলার মধ্যে ১০ কিলোমিটার রয়েছে অভয়াশ্রমের অংশ। কিন্তু সেখানে কি জাটকা পাওয়া যায়?’ আর বাকেরগঞ্জ ও উজিরপুর প্রসঙ্গে বলেন, ‘ওটা তাঁর অতিরিক্ত দায়িত্ব। উজিরপুরের কর্মকর্তা ট্রেনিংয়ে আছেন, আর বাকেরগঞ্জের কর্মকর্তা অবসরে গেছেন।’
এ বিষয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কান্তি ঘোষ বলেন, কার্পজাতীয় মাছের রেণু উৎপাদন করার সময় হয়নি। এপ্রিলের শেষে করার কথা রয়েছে। তাঁরা এখন গলদা চিংড়ির পিএল করবেন। সদর উপজেলা কর্মকর্তাকে ৪টি পদে দায়িত্ব দেওয়ায় কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অফিসার নেই, আমরা জনবল খুঁজছি। তা ছাড়া বরিশাল বিভাগে অফিসাররা আসতে চান না।’
একজন কর্মকর্তা কী করে তিন উপজেলার জাটকা রক্ষা করতে পারেন—এ প্রসঙ্গে রিপন কান্তি বলেন, ‘তিনি নিজেই সদর দেখছেন। উজিরপুরের অফিসার ৬ মাস ধরে ট্রেনিংয়ে। তিনি শিগগিরই চলে আসবেন। বাকেরগঞ্জের অফিসার এলপিআরে গেছেন। ওই জায়গায় নতুন লোক দেওয়ার চেষ্টা করছেন।’
ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে জাটকা রক্ষায় গত নভেম্বর থেকে সারা দেশে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মযজ্ঞ চলছে। অথচ বরিশাল জেলার গুরুত্বপূর্ণ তিন উপজেলায় জাটকা রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা একজনই। তিনিই আবার বরিশাল মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারের দায়িত্বে।
একজন কর্মকর্তার ওপর এত দায়িত্ব থাকায় মৎস্য খামারের উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। থামানো যাচ্ছে না জাটকা নিধনও। তিন উপজেলার বিভিন্ন স্পটে দেদার চলছে জাটকা নিধন। এসব জাটকা বিভিন্ন স্পট দিয়ে বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে। বিশেষ করে অভয়াশ্রমের ১০ কিলোমিটারের আওতায় থাকা সদর উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্পটগুলো অরক্ষিত।
জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তরে গড়ে ওঠা একটি সিন্ডিকেট নানা সেক্টর কুক্ষিগত করে রাখায় মৎস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং ইলিশসহ বিভিন্ন মাছের পোনা রক্ষা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৮ এপ্রিল দুপুর ১২টায় নগরের মৎস্যবীজ উৎপাদন খামারে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে সুনসান অবস্থা। খামারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামাল হোসেন নেই। তিনি এখানে মাঝেমধ্যে আসেন। দপ্তরটির হ্যাচারি টেকনিশিয়ান তানজিলা ইসলামও আসেননি। খামারটি ঘুরে দেখা গেল, গলদা চিংড়ি হ্যাচারি তালাবদ্ধ। এ বছর এখনো সেখানে গলদার পিএল উৎপাদন শুরু হয়নি। কার্পজাতীয় মাছের রেণু উৎপাদনও বন্ধ। অথচ ফেব্রুয়ারি থেকে রেণু উৎপাদন করার কথা। গোটা খামারের অদূরে কয়েকজন যুবক তাস খেলছেন। পুরো খামারই যেন খাঁখাঁ করছে। খামারের এমএলএসএস দোলন বলেন, ‘জামাল স্যার সদরে থাকেন, মাঝেমধ্যে এখানে আসেন।’
বরিশাল সদরের একাধিক মৎস্যচাষি বলেন, সরকারি এ খামারে রেণু পেতে যেমন বিলম্ব হয়, তেমনি ঝক্কিঝামেলাও বেশি। এ প্রসঙ্গে খামারের হ্যাচারি টেকনিশিয়ান তানজিলা ইসলাম বলেন, তাঁরা চিংড়ির পিএল করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কার্পজাতীয় মাছের ডিম এলে শুরু করা হবে। সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে কার্পজাতীয় মাছে ডিম আসে।
এদিকে বাকেরগঞ্জ ও উজিরপুরে স্থায়ী মৎস্য কর্মকর্তা না থাকায় সেখানকার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বাকেরগঞ্জে উপজেলার দুর্গাপাশা এবং শীর্ষ জাটকার হটস্পট। ওই এলাকার কারখানা নদী এবং তেঁতুলিয়া নদীতে দেদার জাটকা নিধন চলছে।
আবার উজিরপুরের সন্ধ্যা নদীতেও জাটকা ধরার মহোৎসব চলছে। অথচ এ দুই উপজেলায় কোনো মৎস্য কর্মকর্তা নেই। দায়িত্বে রাখা হয়েছে সদরের জামাল হোসেনকে। অথচ অভয়াশ্রমে চলমান নিষেধাজ্ঞার আওতায় সদর উপজেলার কার্যক্রমই প্রশ্নবিদ্ধ। এখানকার চন্দ্রমোহন, বুখাইনগর, নলচরসহ বিভিন্ন স্থান জাটকার হটস্পট। কিন্তু এসব স্পটে জাটকা নিধন চলছে দেদার। এই জাটকা পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন স্পট দিয়ে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বরিশাল সদর মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কামাল সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বৈশাখে ইলিশ নেই। এর মূল কারণ জাটকা নিধন। এখনো বরিশাল সদরের বিভিন্ন স্পট দিয়ে জাটকা ও চাপিলা ধরা হচ্ছে। পরে তা বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু দেখার কেউ নেই।’
জানতে চাইলে বরিশাল সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জামাল হোসেন জানান, তাঁর মূল কর্মক্ষেত্রে সদর। কিন্তু উজিরপুর ও বাকেরগঞ্জ উপজেলা মৎস্য অফিসার হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘হ্যাচারিতে নিয়মিত যেতে পারি না। রেণু উৎপাদন শুরু করার চেষ্টা করছেন। এখানে গলদা চিংড়ির পিএল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১২০ কেজি। তাঁরা এটা শুরু করছেন। কার্পজাতীয় (রুই, কাতল) মাছের রেণু উৎপাদনের টার্গেট ৯০ কেজি। এর অল্প কিছু উৎপাদন হয়েছে।’
এত দায়িত্বের মধ্যে তিন উপজেলায় জাটকা রক্ষার কার্যক্রম কীভাবে পরিচালনা করছেন—এ প্রসঙ্গে জামাল হোসেন বলেন, ‘কোনো দিকেই মনোযোগ হচ্ছে না। অবশ্য তাঁর এসব এলাকায় জাটকা নেই। সদর উপজেলার মধ্যে ১০ কিলোমিটার রয়েছে অভয়াশ্রমের অংশ। কিন্তু সেখানে কি জাটকা পাওয়া যায়?’ আর বাকেরগঞ্জ ও উজিরপুর প্রসঙ্গে বলেন, ‘ওটা তাঁর অতিরিক্ত দায়িত্ব। উজিরপুরের কর্মকর্তা ট্রেনিংয়ে আছেন, আর বাকেরগঞ্জের কর্মকর্তা অবসরে গেছেন।’
এ বিষয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রিপন কান্তি ঘোষ বলেন, কার্পজাতীয় মাছের রেণু উৎপাদন করার সময় হয়নি। এপ্রিলের শেষে করার কথা রয়েছে। তাঁরা এখন গলদা চিংড়ির পিএল করবেন। সদর উপজেলা কর্মকর্তাকে ৪টি পদে দায়িত্ব দেওয়ায় কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অফিসার নেই, আমরা জনবল খুঁজছি। তা ছাড়া বরিশাল বিভাগে অফিসাররা আসতে চান না।’
একজন কর্মকর্তা কী করে তিন উপজেলার জাটকা রক্ষা করতে পারেন—এ প্রসঙ্গে রিপন কান্তি বলেন, ‘তিনি নিজেই সদর দেখছেন। উজিরপুরের অফিসার ৬ মাস ধরে ট্রেনিংয়ে। তিনি শিগগিরই চলে আসবেন। বাকেরগঞ্জের অফিসার এলপিআরে গেছেন। ওই জায়গায় নতুন লোক দেওয়ার চেষ্টা করছেন।’
রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি। সর্বশেষ বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ‘একক বাস কোম্পানি’ হিসেবে নগর পরিবহন চালু করেছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। কিন্তু এই সেবাও সড়কে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এক রুট চালু হচ্ছে তো,
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে মড়ক লেগেছে। এতে দিশেহারা চাষিরা। বছরের শুরুতে মড়ক লাগায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মরার অভিযোগ উঠলেও মৎস্য বিভাগের দাবি, ঘেরে পানি কমে যাওয়ায় দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে পদে পদে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নামজারি, নাম সংশোধনসহ ভূমি-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানে পকেট কাটা হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের। এই ঘুষ-বাণিজ্যের হোতা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মিরাজ হোসেন, সায়রাত সহকারী আব্দুল
৩ ঘণ্টা আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। দেয়াঙ পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী—দুই উপজেলার গ্রামবাসী। ৭ বছর ধরে বন্য হাতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। তবে গতকাল রোববার ভোরে হাতিগুলো নিজেরাই বাঁশখালীর বনে ফিরে গেছে বলে দাবি করেছে বন বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে