দৌলতখান (ভোলা) প্রতিনিধি
গত ২০ মে থেকে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকায় দৌলতখান উপজেলায় সমুদ্রগামী জেলেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অন্য কোনো পেশায় সুযোগ না পেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অলস সময় পার করছেন সমুদ্রগামী জেলেরা। অনেকে আবার এই সময়ে জাল মেরামতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
জানা যায়, উপজেলার ভবানীপুর মাছঘাট, চকিঘাট, রাঁধাবল্লভ, ঘোষেরহাট, এছাকমোড়, মাঝির হাট, কাজল মিয়ার হাট, লঞ্চঘাট, ভোটের ঘর এলাকার জেলেপল্লিসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে হাজার হাজার জেলে পরিবার।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় নিবন্ধনকৃত জেলে রয়েছেন প্রায় ২০ হাজার ৮৬৩ জন। এঁদের মধ্যে সাগরে মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত পেশাদার জেলে ১১ হাজার। তবে এঁদের মধ্যে অনেকেই সিজনালি সমুদ্রে ও নদীতে মাছ শিকার করে থাকেন।
সমুদ্রগামী এছাক মোড় মাছঘাট এলাকার জেলে আকতার বলেন, ‘৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। সরকারিভাবে জনপ্রতি ৮০ কেজি চাল পেলেও তাতে সংসার চলছে না। আবার বিকল্প পেশায়ও যেতে পারছি না। কোনো কাজ না থাকায় বাড়িতে অলস সময় পার করছি। ধারদেনা করে এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে সংসার চালাচ্ছি। দিনে দিনে ঋণের বোঝা ভারী হচ্ছে। কীভাবে শোধ করব উপায় পাচ্ছি না।’
ভবানীপুরের জেলে তাহের বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা বেকার সময় পার করছি। খাবারের সংকট ও ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ দুঃখ-দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছি। আর কত এনজিও থেকে লোন নিয়ে সংসার চালাব, কীভাবে তাদের ঋণের কিস্তি চালাব, কিছুই বুঝতে পারছি না।’
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের হোসেন জাবু বলেন, ‘সমুদ্রগামী জেলেদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। প্রায়ই তাঁরা জলদস্যুদের আক্রমণের স্বীকার হয়ে নৌকা, জাল সহায়-সম্পদসহ সব হারান। কোনো কোনো সময় প্রাণহানিরও ঘটনা ঘটে। ফলে সমুদ্রগামী জেলেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে মাছ শিকারে যান। আমরা এসব কাজের সঙ্গে জড়িতদের আইনানুগ শাস্তি চাই।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহফুজুল হাচনাইন জানান, সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় সমুদ্রগামী জেলেরা ভিজিএফের আওতায় ৬৫ দিনে জনপ্রতি ৮০ কেজি করে চাল এবং জাটকা আহরণকারীরা চার মাসে ১৬০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন।
গত ২০ মে থেকে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকায় দৌলতখান উপজেলায় সমুদ্রগামী জেলেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অন্য কোনো পেশায় সুযোগ না পেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অলস সময় পার করছেন সমুদ্রগামী জেলেরা। অনেকে আবার এই সময়ে জাল মেরামতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
জানা যায়, উপজেলার ভবানীপুর মাছঘাট, চকিঘাট, রাঁধাবল্লভ, ঘোষেরহাট, এছাকমোড়, মাঝির হাট, কাজল মিয়ার হাট, লঞ্চঘাট, ভোটের ঘর এলাকার জেলেপল্লিসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে হাজার হাজার জেলে পরিবার।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় নিবন্ধনকৃত জেলে রয়েছেন প্রায় ২০ হাজার ৮৬৩ জন। এঁদের মধ্যে সাগরে মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত পেশাদার জেলে ১১ হাজার। তবে এঁদের মধ্যে অনেকেই সিজনালি সমুদ্রে ও নদীতে মাছ শিকার করে থাকেন।
সমুদ্রগামী এছাক মোড় মাছঘাট এলাকার জেলে আকতার বলেন, ‘৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। সরকারিভাবে জনপ্রতি ৮০ কেজি চাল পেলেও তাতে সংসার চলছে না। আবার বিকল্প পেশায়ও যেতে পারছি না। কোনো কাজ না থাকায় বাড়িতে অলস সময় পার করছি। ধারদেনা করে এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে সংসার চালাচ্ছি। দিনে দিনে ঋণের বোঝা ভারী হচ্ছে। কীভাবে শোধ করব উপায় পাচ্ছি না।’
ভবানীপুরের জেলে তাহের বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা বেকার সময় পার করছি। খাবারের সংকট ও ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে পরিবার-পরিজনসহ দুঃখ-দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছি। আর কত এনজিও থেকে লোন নিয়ে সংসার চালাব, কীভাবে তাদের ঋণের কিস্তি চালাব, কিছুই বুঝতে পারছি না।’
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের হোসেন জাবু বলেন, ‘সমুদ্রগামী জেলেদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। প্রায়ই তাঁরা জলদস্যুদের আক্রমণের স্বীকার হয়ে নৌকা, জাল সহায়-সম্পদসহ সব হারান। কোনো কোনো সময় প্রাণহানিরও ঘটনা ঘটে। ফলে সমুদ্রগামী জেলেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে মাছ শিকারে যান। আমরা এসব কাজের সঙ্গে জড়িতদের আইনানুগ শাস্তি চাই।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহফুজুল হাচনাইন জানান, সাগরে ৬৫ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় সমুদ্রগামী জেলেরা ভিজিএফের আওতায় ৬৫ দিনে জনপ্রতি ৮০ কেজি করে চাল এবং জাটকা আহরণকারীরা চার মাসে ১৬০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি গ্রেপ্তারে গিয়ে হামলায় পুলিশের চার সদস্য আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে আহতদের উদ্ধার এবং হামলার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়।
২৫ মিনিট আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় চাষি ইয়াকুব আলীর পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা সব মাছ মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার গোড়ল ইউনিয়নের পণ্ডিতপাড়া এলাকায় ১ একর জমির প্রজেক্টের পুকুরে মরা মাছ ভেসে ওঠে। ভুক্তভোগী চাষি ইয়াকুব আলী ওই গ্রামের দিল মাহমুদের ছেলে। বিষ প্রয়োগে পুকুরে
৩২ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে ১০ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী লিয়াকত হোসেন বাবুল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তবে পুলিশের কাছ থেকে আশানুরূপ সহায়তা না পেয়ে সোমবার তিনি সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন।
৩৮ মিনিট আগেওসি বাবুল আজাদ বলেন, ওই তরুণীর লাশ যেভাবে পাওয়া গেছে, তাতে তাঁর পরিচয় দ্রুত শনাক্ত করা দুঃসাধ্য। কারণ, লাশের মাথা নেই, দুই হাতের কবজি ও পায়ের পাতা নেই। লাশে পচন ধরেছে। অন্তত ১৫ থেকে ২০ দিন আগে হত্যার পর ওই তরুণীর লাশ ডোবায় ফেলে রাখা হয়।
১ ঘণ্টা আগে