কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার সদর উপজেলায় জমি ক্রয় সংক্রান্ত বিরোধের জেরে আপন চাচাকে হত্যার দায়ে দুই ভাতিজাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের উভয়কে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
গত সোমবার দুপুরে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ইটাল (৩৬) ও তাঁর আপন ছোট ভাই আজম (৩৩)। তাঁরা কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ইবি থানার নৃসিংহপুর গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, জমি ক্রয় সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০১০ সালের ৩ জুন সকালে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে পিটিয়ে আপন চাচা তহির উদ্দিনকে (৫৫) জখম ও গুরুতর আহত করে আসামি ইটাল ও আজম। অজ্ঞান ও আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন নিহত তহির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে ইবি থানার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর ইবি থানা-পুলিশের এসআই সৈয়দ আশিকুর রহমান দণ্ডবিধির ৩০২ / ৩৪ ধারায় আসামির বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে সোমবার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে রোববার আদালত এ রায় দেন।
আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী বলেন, হত্যা মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আজম ও ইটালকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পরপরই দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পুলিশ পাহারায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
কুষ্টিয়ার সদর উপজেলায় জমি ক্রয় সংক্রান্ত বিরোধের জেরে আপন চাচাকে হত্যার দায়ে দুই ভাতিজাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের উভয়কে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
গত সোমবার দুপুরে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ইটাল (৩৬) ও তাঁর আপন ছোট ভাই আজম (৩৩)। তাঁরা কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ইবি থানার নৃসিংহপুর গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, জমি ক্রয় সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০১০ সালের ৩ জুন সকালে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে পিটিয়ে আপন চাচা তহির উদ্দিনকে (৫৫) জখম ও গুরুতর আহত করে আসামি ইটাল ও আজম। অজ্ঞান ও আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন নিহত তহির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে ইবি থানার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর ইবি থানা-পুলিশের এসআই সৈয়দ আশিকুর রহমান দণ্ডবিধির ৩০২ / ৩৪ ধারায় আসামির বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে সোমবার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে রোববার আদালত এ রায় দেন।
আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী বলেন, হত্যা মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আজম ও ইটালকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পরপরই দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পুলিশ পাহারায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
সুনামগঞ্জে বাস ভাড়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এতে দূরপাল্লা ও অভ্যন্তরীণ সব রুটে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
৬ মিনিট আগেবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন রোববার সন্ধ্যার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর জন্য আমার কাছে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। তাই আমি ছবি সরাতে যাইনি। মূলত বিদ্যালয় এলাকার একটি মহল সকালে বিদ্যালয়ে এসে দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে।’
২৩ মিনিট আগেআলমগীর জানান, বাড়ির পাশের কুমড়োর খালের ধারে শূন্যরেখা বরাবর তাঁর একটি মাছের ঘের রয়েছে। অতিবৃষ্টিতে ঘেরটি তলিয়ে যাওয়ায় সোমবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে তিনি ঘেরে নেট দিতে গেলে ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা ছররা গুলি ছোড়ে। এতে তাঁর মাথা, মুখ, ডান চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি লাগে।
৩২ মিনিট আগেঅন্তঃসত্ত্বা সাদিয়া দিশেহারা হয়ে গেলেন স্বামীর শেষ স্মৃতি গর্ভের সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় বাবা শাহাব উদ্দিন ওরফে আব্দুর রাজ্জাক এসে তাঁকে নিয়ে গেলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার পুনাইল গ্রামে নিজ বাড়িতে। এমন কঠিন দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াননি শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পাননি কোনো সান্ত্বনাও।
৩৬ মিনিট আগে