নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
অবশেষে নেছারাবাদ উপজেলার সোনারগোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দেয়ালে সাঁটানো বঙ্গবন্ধুর সেই ছবি সরিয়ে নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন। তবে ছবি সরিয়ে ফেলা হলেও ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সরেজমিন বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিসকে। তদন্তের বিষয়টি নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রোববার বিকেলে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গিয়াস উদ্দীনের ফোন পেয়ে প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন ছবিটি সরিয়ে নেন। শিক্ষিকা বিদ্যালয়ের দেয়াল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে চিলেকোঠায় রেখে দিয়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন রোববার সন্ধ্যার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর জন্য আমার কাছে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। তাই আমি ছবি সরাতে যাইনি। মূলত বিদ্যালয় এলাকার একটি মহল সকালে বিদ্যালয়ে এসে দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে। তখন ছবিটি সরাতে বললে আমি বলেছিলাম, “সরকারি কোনো নির্দেশনা না পেলে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরাব না।” পরে বিকেলে শিক্ষা অফিস থেকে ফোন পেয়ে ছবিটি আমি নিজের হাতে নামিয়ে বিদ্যালয়ের চিলে কোঠায় রেখে দিয়েছি।’
সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গিয়াস উদ্দীন বলেন, ‘দেশের পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার সব বিদ্যালয় থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। তবে ছবি সরানোর জন্য সরকারি কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়টি আমি জানতে পেরে ওই শিক্ষিকাকে বলার পরে তিনি বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ফেলেছেন।’
এর আগে দুপুরে বিদ্যালয়ের দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষিকা বলেছিলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে। দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে আমার বাবা মইনউদ্দীন মাস্টার মুক্তিযুদ্ধে করেছেন। সেই যুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না। তাই আমার বিদ্যালয় থেকে এই ছবি সরাতে পারব না।’
প্রসঙ্গত, রোববার দুপুরে ‘আমার বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামতে পারবে না’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় একটি নিউজ প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে উপজেলার রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
অবশেষে নেছারাবাদ উপজেলার সোনারগোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দেয়ালে সাঁটানো বঙ্গবন্ধুর সেই ছবি সরিয়ে নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন। তবে ছবি সরিয়ে ফেলা হলেও ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সরেজমিন বিষয়টি তদন্ত করে দ্রুত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিসকে। তদন্তের বিষয়টি নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রোববার বিকেলে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গিয়াস উদ্দীনের ফোন পেয়ে প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন ছবিটি সরিয়ে নেন। শিক্ষিকা বিদ্যালয়ের দেয়াল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে চিলেকোঠায় রেখে দিয়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামিমা ইয়াছমিন রোববার সন্ধ্যার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর জন্য আমার কাছে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। তাই আমি ছবি সরাতে যাইনি। মূলত বিদ্যালয় এলাকার একটি মহল সকালে বিদ্যালয়ে এসে দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে। তখন ছবিটি সরাতে বললে আমি বলেছিলাম, “সরকারি কোনো নির্দেশনা না পেলে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরাব না।” পরে বিকেলে শিক্ষা অফিস থেকে ফোন পেয়ে ছবিটি আমি নিজের হাতে নামিয়ে বিদ্যালয়ের চিলে কোঠায় রেখে দিয়েছি।’
সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গিয়াস উদ্দীন বলেন, ‘দেশের পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলার সব বিদ্যালয় থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। তবে ছবি সরানোর জন্য সরকারি কোনো নির্দেশনা নেই। বিষয়টি আমি জানতে পেরে ওই শিক্ষিকাকে বলার পরে তিনি বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ফেলেছেন।’
এর আগে দুপুরে বিদ্যালয়ের দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষিকা বলেছিলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে। দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে আমার বাবা মইনউদ্দীন মাস্টার মুক্তিযুদ্ধে করেছেন। সেই যুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না। তাই আমার বিদ্যালয় থেকে এই ছবি সরাতে পারব না।’
প্রসঙ্গত, রোববার দুপুরে ‘আমার বিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামতে পারবে না’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় একটি নিউজ প্রকাশিত হয়। এ নিয়ে উপজেলার রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
রংপুরের পীরগাছার ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি থেকে একটি একনলা বন্দুক ও পাঁচটি কার্তুজ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) ভোর ৪টার দিকে ওই জমিদার বাড়ির পরিত্যক্ত কাচারি ঘর থেকে এসব উদ্ধার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেঅধ্যক্ষ আমান উল্লাহর বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল রাজনৈতিক প্রভাবে নিয়োগ। তিনি তার চেয়েও জ্যেষ্ঠ ও যোগ্য শিক্ষকদের ডিঙিয়ে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অধ্যক্ষের পদ লাভ করেন। এ ছাড়া, করোনাকালে শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের টাকা এবং পিকনিকের জন্য নেওয়া টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
২৪ মিনিট আগেএ সময় ‘বিচার নিয়ে নয়ছয় আর নয়, আর নয়’, ‘ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনিদের ফাঁসি চাই’, ‘রশি লাগলে রশি নে, খুনিদের ফাঁসি দে’, ‘খুন হয়েছে আমার ভাই, খুনিদের ক্ষমা নাই’, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব দে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
৩২ মিনিট আগেকোর্ট ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার সাংবাদিককে আদালতে তোলা হলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গঙ্গাচড়া থানার ওসি আল এমরান ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন শুনানি শেষে আদালতের বিচারক কৃষ্ণ কমল রায় দুই দিনের মঞ্জুর করেন।
১ ঘণ্টা আগে