পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার সুজানগর উপজেলার গাজনার বিলে মাছ শিকারে বাধা ও হয়রানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় জেলেরা। তাদের অভিযোগ, ইজারার নামে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল বিলে মাছ শিকারে বাধা দিচ্ছে এবং নানাভাবে হয়রানি করছে। ফলে স্থানীয় শতাধিক জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সুজানগর উপজেলার হাটখালি ইউনিয়নের হাটখালি গ্রামে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় শতাধিক জেলে অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন শেষে অভিযুক্ত রতন মাস্টারের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন জেলেরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেওয়া জেলেদের বলেন, বিলের কিছু ক্যানাল ইজারা নেন রতন মাস্টারসহ প্রভাবশালী মহল। কিন্তু রতন মাস্টার বিএনপি করলেও ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় নেতার যোগসাজশে পুরো বিলই দখলে নিয়েছেন। রতন মাস্টার জেলেদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে জেলেদের বিল থেকে বের করে দেন।
জেলেরা আরও বলেন, সম্প্রতি সন্ত্রাসী বাহিনীর সাহায্যে জেলেদের বিল থেকে বের করে দিয়েছেন। এতে স্থানীয় শতাধিক জেলে বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
পরি হালদার নামে ভুক্তভোগী জেলে বলেন, ‘আমরা এই বিলে মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করি। রতন মাস্টারের ভয়ে বিলে নামতে পারছি না। আমাদের সংসার চালানোই এখন দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত রতন মাস্টার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ মিথ্যা। আমার নামে কোনো বিলের ইজারা নেই। আমার প্রতিবেশী ও চাচাতো ভাইয়েরা হয়তো সমিতির নামে ইজারা নিয়েছে। আমি বিএনপি করি, এ জন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজমীর জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রতন মাস্টার সমিতির নামে শুধু বিলের ক্যানাল ইজারা নিয়েছেন। বাকি অংশে জেলেরা মাছ ধরতে পারবেন। এতে কোনো বাধা নেই। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে।’
পাবনার সুজানগর উপজেলার গাজনার বিলে মাছ শিকারে বাধা ও হয়রানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় জেলেরা। তাদের অভিযোগ, ইজারার নামে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল বিলে মাছ শিকারে বাধা দিচ্ছে এবং নানাভাবে হয়রানি করছে। ফলে স্থানীয় শতাধিক জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সুজানগর উপজেলার হাটখালি ইউনিয়নের হাটখালি গ্রামে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় শতাধিক জেলে অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন শেষে অভিযুক্ত রতন মাস্টারের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন জেলেরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেওয়া জেলেদের বলেন, বিলের কিছু ক্যানাল ইজারা নেন রতন মাস্টারসহ প্রভাবশালী মহল। কিন্তু রতন মাস্টার বিএনপি করলেও ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় নেতার যোগসাজশে পুরো বিলই দখলে নিয়েছেন। রতন মাস্টার জেলেদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে জেলেদের বিল থেকে বের করে দেন।
জেলেরা আরও বলেন, সম্প্রতি সন্ত্রাসী বাহিনীর সাহায্যে জেলেদের বিল থেকে বের করে দিয়েছেন। এতে স্থানীয় শতাধিক জেলে বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
পরি হালদার নামে ভুক্তভোগী জেলে বলেন, ‘আমরা এই বিলে মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করি। রতন মাস্টারের ভয়ে বিলে নামতে পারছি না। আমাদের সংসার চালানোই এখন দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত রতন মাস্টার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ মিথ্যা। আমার নামে কোনো বিলের ইজারা নেই। আমার প্রতিবেশী ও চাচাতো ভাইয়েরা হয়তো সমিতির নামে ইজারা নিয়েছে। আমি বিএনপি করি, এ জন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজমীর জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রতন মাস্টার সমিতির নামে শুধু বিলের ক্যানাল ইজারা নিয়েছেন। বাকি অংশে জেলেরা মাছ ধরতে পারবেন। এতে কোনো বাধা নেই। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
২৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে