মোজাহিদুল ইসলাম একটি বই লিখেছেন। এই বই লিখেছেন বা বের করেছেন– বিষয়টি এখন বেশ ক্লিশে। একুশের বইমেলার সময় এলে অনেকেই এখন বই বের করছেন। তা তিনি লেখক হোন, বা না–ই হোন। সেদিক থেকে মোজাহিদুলের নামে বই বের হওয়া নতুন কোনো বিষয় নয়। কথা হলো, পাঠক হিসেবে কেউ এই বই কিনতে আগ্রহী হবেন কিনা। এ বিষয়টি নিয়েই এবার আল
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের অনবদ্য সৃষ্টি কর্নেল নীলাদ্রি সরকার চরিত্রটি। কোথাও দুর্লভ প্রজাপতি, পাখি, অর্কিড, ক্যাকটাসের খবর পেলেই হলো, হাজির হয়ে যান সেখানে। তা সেটা যতই দুর্গম পাহাড় কিংবা অরণ্য হোক না কেন। তবে তাঁর সবচেয়ে বড় খেয়াল রহস্যের পিছু নেওয়া।
বর্তমান সমাজকে, বাংলার ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করার পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক চেতনার উদ্ভাস ঘটাতে, নতুন বছরে নতুন উদ্যমে, পয়লা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। সব রকম বিভেদ ভুলে, অসাম্প্রদায়িক এই চেতনা সবার মধ্যে প্রাণের সঞ্চার ঘটাবে এবং নতুন স্পৃহা নিয়ে বাংলাদেশ
নিদানের কালে পূর্বসূরিদের পদাঙ্ক তালাশ করতে হয়, তাতে কখনো কখনো সঠিক পথের দিশা পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা এমনই এক নিদানকালের নাদান বাচ্চা যে, কত অনায়াসে প্রিয় পূর্বসূরিদের দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে রেখেছি। একজন আবুল মনসুর আহমদ, আমাদের সেরকমই এক প্রিয় পূর্বসুরি, যাঁকে আমরা স্রেফ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের ঠোঁটের আগা