বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। বাংলা সাহিত্যের বলিষ্ঠ এই কথাশিল্পী শওকত ওসমান তাঁর লেখনীর মাধ্যমে শোষক শ্রেণির বিরুদ্ধে এবং শোষিতের পক্ষে কথা বলেছেন সারা জীবন। তাঁর রচিত ‘ক্রীতদাসের হাসি’ স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সব সময় প্রেরণা জুগিয়ে আসছে। মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে তিনি ছিলেন সরব। নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, রস-রচনা, রাজনৈতিক লেখা, শিশু-কিশোর সাহিত্যসহ সর্বত্র তিনি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।
শওকত ওসমানের ‘জননী’ উপন্যাস ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়ে বিশ্বসাহিত্যে স্থান করে নিয়েছে। সাহিত্যকর্মে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, প্রেসিডেন্ট প্রাইড অব পারফরম্যান্স পদক, একুশে পদক, নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক, মুক্তধারা পুরস্কার, মাহবুবউল্লাহ ফাউন্ডেশন পদক, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, টেনাসিস পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পেয়েছেন।
১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলায় জন্ম নেন এই কথাসাহিত্যিক। তাঁর আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান। কলকাতার আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়া শুরুর পর তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। পরে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি।
আইএ (বর্তমানে এইচএসসি) পাস করার পর শওকত ওসমান কিছুদিন কলকাতা করপোরেশন এবং বঙ্গীয় সরকারের তথ্য বিভাগেও চাকরি করেন। স্নাতকোত্তর পাসের পর ১৯৪১ সালে তিনি কলকাতার গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৪৭ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজ অব কমার্সে যোগ দেন। পরে ১৯৫৮ সাল থেকে ঢাকা কলেজে অধ্যাপনা করে ১৯৭২ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। চাকরিজীবনের প্রথম দিকে কিছুকাল তিনি ‘কৃষক’ পত্রিকায় সাংবাদিকতাও করেন।
বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী কথাশিল্পী শওকত ওসমানের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। বাংলা সাহিত্যের বলিষ্ঠ এই কথাশিল্পী শওকত ওসমান তাঁর লেখনীর মাধ্যমে শোষক শ্রেণির বিরুদ্ধে এবং শোষিতের পক্ষে কথা বলেছেন সারা জীবন। তাঁর রচিত ‘ক্রীতদাসের হাসি’ স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সব সময় প্রেরণা জুগিয়ে আসছে। মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে তিনি ছিলেন সরব। নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, রস-রচনা, রাজনৈতিক লেখা, শিশু-কিশোর সাহিত্যসহ সর্বত্র তিনি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।
শওকত ওসমানের ‘জননী’ উপন্যাস ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়ে বিশ্বসাহিত্যে স্থান করে নিয়েছে। সাহিত্যকর্মে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, প্রেসিডেন্ট প্রাইড অব পারফরম্যান্স পদক, একুশে পদক, নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক, মুক্তধারা পুরস্কার, মাহবুবউল্লাহ ফাউন্ডেশন পদক, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, টেনাসিস পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পেয়েছেন।
১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলায় জন্ম নেন এই কথাসাহিত্যিক। তাঁর আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান। কলকাতার আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়া শুরুর পর তিনি সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি হন। পরে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি।
আইএ (বর্তমানে এইচএসসি) পাস করার পর শওকত ওসমান কিছুদিন কলকাতা করপোরেশন এবং বঙ্গীয় সরকারের তথ্য বিভাগেও চাকরি করেন। স্নাতকোত্তর পাসের পর ১৯৪১ সালে তিনি কলকাতার গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৪৭ সালে তিনি চট্টগ্রাম কলেজ অব কমার্সে যোগ দেন। পরে ১৯৫৮ সাল থেকে ঢাকা কলেজে অধ্যাপনা করে ১৯৭২ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। চাকরিজীবনের প্রথম দিকে কিছুকাল তিনি ‘কৃষক’ পত্রিকায় সাংবাদিকতাও করেন।
আজ কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুদিন। ১৩ বছর আগে ২০১২ সালের আজকের দিনে তিনি মারা গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমাদের সময়ের কথাকার, তিনি হয়ে উঠেছেন সময়েরও ওপারে এক জীবন্ত চরিত্র।
২ দিন আগেবায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর হয়ে রক্তক্ষয়ী জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লবী—এই পথপরিক্রমায় যাঁর কবিতা মুক্তিকামী গণমানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, তিনি সবুজের কবি আল মাহমুদ। দ্রোহ, প্রেম, প্রকৃতি ও প্রার্থনার কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ শুক্রবার (১১ জুলাই)।
৯ দিন আগেপৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
১০ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র, নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩৫টি হাতে লেখা চিঠি ও ১৪টি খাম আগামী সপ্তাহে নিলামে উঠছে। এর আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে ৫-৭ কোটি রুপি। মূল্য ও ব্যাপ্তির দিক থেকে কবির সৃষ্টিকর্মের সবচেয়ে বড় নিলাম হতে চলেছে এটি। এই ঐতিহাসিক নিলামটি ২৬-২৭ জুন অনলাইনে আয়োজন করবে মুম্বাইভিত্তিক
২৩ জুন ২০২৫