অনলাইন ডেস্ক
হিমালয় পাই এর নতুন বই’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি বাজারে এনেছে জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা আদর্শ প্রকাশনী। বইটিতে মূলত উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহর পরিভ্রমণের প্রেক্ষিতে লেখকের সোশিওলজিকাল, পলিটিক্যাল কালচারাল, হিস্টরিকাল, এনথ্রোপলজিকাল যেসব পর্যবেক্ষণ তৈরি হয়েছে সেগুলোকেই সোশ্যাল থিসিসরূপে আরগুমেন্ট হিসেবে তুলে ধরেছেন।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ‘ইচ্ছামতো যে কারও নাম বসিয়ে নিতে পারেন’ ব্যানারে আয়োজিত এক প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বইটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয়।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে লেখক হিমালয় পাই বলেন, ‘যদি কোথাও এক ঘণ্টা খরচ করি চেষ্টা করি লেখার। গত বিশ্বকাপের সময় দেড় মাসের মতো ইন্ডিয়া ছিলাম। তখন এই বইটা লেখার আইডিয়া আসে। এই বইটা লিখতে গিয়ে দেড় শ এর মতো রেফারেন্স বই পড়তে হয়েছে। বইটা আড়াইবার লিখতে হয়েছে। গত বছরের ২৭ নভেম্বর লেখা শেষ হয়েছে।’
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ একটি ক্রিয়েটিভ নন ফিকশন। ১২৪ জন বিভিন্ন অঙ্গনের মানুষ আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে ২০২৩ সালে লেখককে দেড় মাসের ভারত সফরে পাঠিয়েছিলেন। তখনই তিনি বইটি লেখার কাজ শুরু করেন। বইটিকে তিনি বলছেন’ এ জার্নি বাই পার্সপেক্টিভ অ্যান্ড ইন্টারপ্রেটেশন রেদার দ্যান ডিসট্যান্স’।
হিমালয় পাই এর লেখক জীবন শুরু হয় মিলান কুন্ডেরার বিখ্যাত উপন্যাস’ দ্য আনবিয়ারেবল লাইটনেস অব বিয়িং’ অনুবাদের মাধ্যমে। ২০১১ সালে তার প্রথম বই’ প্রযত্নে হন্তা’ প্রকাশিত হয়।’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’সহ তার ১৮টি বই প্রকাশিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে গ্যাপশেডিং, রংপ্যাথি, সিগনেচার সরণ, হিউম্যান ল্যাব, দ্যা এক্সেডেন্টাল এনট্রোপেনার উল্লেখযোগ্য।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বর্তমানে আদর্শ প্রকাশনীর ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বইটি পাওয়া যাবে ৷ আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘হিমালয় পাই এর লেখার ধরন ব্যতিক্রমী। বইটিতে তিনি ব্যক্তি ও ব্যক্তির পারিপার্শ্বিক জটিল আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা নিজের মেটাফরিক লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।’
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইটি প্রতিষ্ঠান ‘ব্রেইনস্টেশন ২৩ লিমিটেড’ এর সিইও রাইসুল কবির, ‘প্যারাডাইম আর্কিটেক্ট’ এর কো-ফাউন্ডার মইনূল হক তানভীর, ‘ন্যাসেনিয়া লিমিটেড’ এর চিফ অপারেটিং অফিসার ফুয়াদ বিন ওমর প্রমুখ।
হিমালয় পাই এর নতুন বই’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি বাজারে এনেছে জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা আদর্শ প্রকাশনী। বইটিতে মূলত উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহর পরিভ্রমণের প্রেক্ষিতে লেখকের সোশিওলজিকাল, পলিটিক্যাল কালচারাল, হিস্টরিকাল, এনথ্রোপলজিকাল যেসব পর্যবেক্ষণ তৈরি হয়েছে সেগুলোকেই সোশ্যাল থিসিসরূপে আরগুমেন্ট হিসেবে তুলে ধরেছেন।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ‘ইচ্ছামতো যে কারও নাম বসিয়ে নিতে পারেন’ ব্যানারে আয়োজিত এক প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বইটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত হয়।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে লেখক হিমালয় পাই বলেন, ‘যদি কোথাও এক ঘণ্টা খরচ করি চেষ্টা করি লেখার। গত বিশ্বকাপের সময় দেড় মাসের মতো ইন্ডিয়া ছিলাম। তখন এই বইটা লেখার আইডিয়া আসে। এই বইটা লিখতে গিয়ে দেড় শ এর মতো রেফারেন্স বই পড়তে হয়েছে। বইটা আড়াইবার লিখতে হয়েছে। গত বছরের ২৭ নভেম্বর লেখা শেষ হয়েছে।’
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ একটি ক্রিয়েটিভ নন ফিকশন। ১২৪ জন বিভিন্ন অঙ্গনের মানুষ আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে ২০২৩ সালে লেখককে দেড় মাসের ভারত সফরে পাঠিয়েছিলেন। তখনই তিনি বইটি লেখার কাজ শুরু করেন। বইটিকে তিনি বলছেন’ এ জার্নি বাই পার্সপেক্টিভ অ্যান্ড ইন্টারপ্রেটেশন রেদার দ্যান ডিসট্যান্স’।
হিমালয় পাই এর লেখক জীবন শুরু হয় মিলান কুন্ডেরার বিখ্যাত উপন্যাস’ দ্য আনবিয়ারেবল লাইটনেস অব বিয়িং’ অনুবাদের মাধ্যমে। ২০১১ সালে তার প্রথম বই’ প্রযত্নে হন্তা’ প্রকাশিত হয়।’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’সহ তার ১৮টি বই প্রকাশিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে গ্যাপশেডিং, রংপ্যাথি, সিগনেচার সরণ, হিউম্যান ল্যাব, দ্যা এক্সেডেন্টাল এনট্রোপেনার উল্লেখযোগ্য।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বর্তমানে আদর্শ প্রকাশনীর ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বইটি পাওয়া যাবে ৷ আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘হিমালয় পাই এর লেখার ধরন ব্যতিক্রমী। বইটিতে তিনি ব্যক্তি ও ব্যক্তির পারিপার্শ্বিক জটিল আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা নিজের মেটাফরিক লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।’
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইটি প্রতিষ্ঠান ‘ব্রেইনস্টেশন ২৩ লিমিটেড’ এর সিইও রাইসুল কবির, ‘প্যারাডাইম আর্কিটেক্ট’ এর কো-ফাউন্ডার মইনূল হক তানভীর, ‘ন্যাসেনিয়া লিমিটেড’ এর চিফ অপারেটিং অফিসার ফুয়াদ বিন ওমর প্রমুখ।
সামগ্রিকভাবে পশ্চিমা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পকর্মকে ‘বুর্জোয়া’ ও ‘প্রতিক্রিয়াশীল’ বলে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয় চীনে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই শেকসপিয়ারের সব সাহিত্যকর্ম—যেমন হ্যামলেট, ম্যাকবেথ, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ওথেলো ইত্যাদি—চীনে নিষিদ্ধ হয়, কারণ সেগুলোতে চীনা কমিউনিস্ট আদর্শের ‘সঠিক রাজনৈতিক
১০ দিন আগেকবি নজরুল ইসলামের বহুল পরিচিতি ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে, কিন্তু নজরুল উঁচুমার্গের ‘সাম্যবাদী কবি’ও বটেন। নজরুলের সাম্যচিন্তা তাঁর জীবনের বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত। তাঁর শৈশব-কৈশোরের জীবন-অভিজ্ঞতা, তাঁর যৌবনের যাপিত জীবন তাঁকে বাস্তব পৃথিবীর দারিদ্র্য, অসমতা ও অসাম্যের সঙ্গে পরিচিত করেছে অত্যন্ত নগ্নভাবে...
১০ দিন আগেবাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের মধ্যে নজরুল অন্যতম। সাধারণত জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের বেলায় দেখা যায় কালের সীমা অতিক্রম করলে তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে নজরুলের জীবন ও সাহিত্য কালের সীমা অতিক্রম করে আজও পাঠকপ্রিয় হয়ে আছে। এর মূলে রয়েছে তাঁর সচেতন জীবনবোধ...
১০ দিন আগেনজরুলকে ভুল ভাবে পড়ার আরেকটি বড় উদাহরণ হলো তাঁকে প্রায়শই রবীন্দ্রনাথের ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে দাঁড় করানোর রাজনৈতিক প্রবণতা। এই আইডেনটিটি পলিটিকস শুধু বিভাজন তৈরি করে না, নজরুলের মৌলিক অবস্থানকেও বিকৃত করে।
১১ দিন আগে