ডেস্ক রিপোর্ট
প্রযুক্তিগত যেকোনো জিনিসের আবিষ্কার নিয়ে মানুষের আলাদা আগ্রহ থাকে। যেকোনো যন্ত্র কে আবিষ্কার করল, কীভাবে করল—এটা নিয়ে সব সময় মানুষের মনে একটা জিজ্ঞাসা থেকে যায়। তবে সচরাচর হাতের কাছে থাকা কোনো জিনিস নিয়ে আমাদের তেমন কোনো আগ্রহ থাকে না। মনেও হয় না, আচ্ছা, এ জিনিস কে আবিষ্কার করল?
ধরুন, টয়লেট টিস্যু। এটি আমাদের নিত্যদিনের ব্যবহারের জিনিস। কখনো কি মনে হয়েছে, এর আবিষ্কারক কে? জানেন, কে এর আবিষ্কারক? তাঁর নাম হচ্ছে মেরি কেনার। তিনি একজন আমেরিকান উদ্ভাবক। শুধু টয়লেট টিস্যুই নয়, তাঁর আরও একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হলো শরীরের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো স্যানিটারি বেল্ট। বর্তমান যুগে একজন নারীর জীবনে এর গুরুত্ব ঠিক কতখানি বলে আপনি মনে করেন?
কেনারের উদ্ভাবক জীবন শুরু হয় মাত্র ছয় বছর বয়সে। তখন তিনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈলাক্ত থাকতে পারে তেমন কবজা তৈরি করার চেষ্টা করছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি শরীরের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো স্যানিটারি বেল্টের পেটেন্টের জন্য আবেদন করেন এবং ১৯৫৬ সালে তা পেয়ে যান। সোন-ন্যাপ-প্যাক কোম্পানি নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রথম তাঁর উদ্ভাবন বাজারজাত করার আগ্রহ দেখিয়েছিল। কিন্তু মেরি একজন ‘আফ্রিকান-আমেরিকান’, এ তথ্য জানার পর প্রতিষ্ঠানটি তাঁর সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানায়। এক সাক্ষাৎকারে কেনার বলেন, ‘দুঃখজনক হলো, যখন তারা জানতে পেরেছিল যে আমি কালো, তাদের আগ্রহ কমে যায়। তাদের প্রতিনিধি নিউইয়র্কে ফিরে যান এবং আমাকে জানান যে প্রতিষ্ঠানটি আর আগ্রহী নয়।’ কেনার কখনোই স্যানিটারি বেল্ট থেকে কোনো অর্থ উপার্জন করেননি।
মেরি কেনারের জন্ম একটি উদ্ভাবক পরিবারেই। তাঁর বাবা সিডনি নাথানিয়েল ডেভিডসন পোশাকের প্রেস, ট্রেনের জন্য উইন্ডো ওয়াশার এবং অ্যাম্বুলেন্সের চাকাসহ স্ট্রেচার উদ্ভাবন করে পেটেন্ট করেছিলেন। মেরির দাদা ট্রেনের জন্য একটি হালকা সংকেত আবিষ্কার এবং তাঁর বোন মিলড্রেড ডেভিডসন অস্টিন স্মিথ বোর্ড গেম আবিষ্কার করে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করেছিলেন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে মেরি পারিবারিক ও ব্যক্তিগত কিছু উদ্ভাবনের জন্য মোট পাঁচটি পেটেন্ট পেয়েছিলেন। তাঁর করা পেটেন্টগুলোর মধ্যে একটি ছিল ঝরনা বা বাথটাবের দেয়ালে লাগানোর জন্য ওয়াশার। যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যারোলিনার মনরো শহরে ১৯১২ সালের ৭ মে জন্ম মেরি কেনারের।
প্রযুক্তিগত যেকোনো জিনিসের আবিষ্কার নিয়ে মানুষের আলাদা আগ্রহ থাকে। যেকোনো যন্ত্র কে আবিষ্কার করল, কীভাবে করল—এটা নিয়ে সব সময় মানুষের মনে একটা জিজ্ঞাসা থেকে যায়। তবে সচরাচর হাতের কাছে থাকা কোনো জিনিস নিয়ে আমাদের তেমন কোনো আগ্রহ থাকে না। মনেও হয় না, আচ্ছা, এ জিনিস কে আবিষ্কার করল?
ধরুন, টয়লেট টিস্যু। এটি আমাদের নিত্যদিনের ব্যবহারের জিনিস। কখনো কি মনে হয়েছে, এর আবিষ্কারক কে? জানেন, কে এর আবিষ্কারক? তাঁর নাম হচ্ছে মেরি কেনার। তিনি একজন আমেরিকান উদ্ভাবক। শুধু টয়লেট টিস্যুই নয়, তাঁর আরও একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হলো শরীরের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো স্যানিটারি বেল্ট। বর্তমান যুগে একজন নারীর জীবনে এর গুরুত্ব ঠিক কতখানি বলে আপনি মনে করেন?
কেনারের উদ্ভাবক জীবন শুরু হয় মাত্র ছয় বছর বয়সে। তখন তিনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈলাক্ত থাকতে পারে তেমন কবজা তৈরি করার চেষ্টা করছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি শরীরের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো স্যানিটারি বেল্টের পেটেন্টের জন্য আবেদন করেন এবং ১৯৫৬ সালে তা পেয়ে যান। সোন-ন্যাপ-প্যাক কোম্পানি নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রথম তাঁর উদ্ভাবন বাজারজাত করার আগ্রহ দেখিয়েছিল। কিন্তু মেরি একজন ‘আফ্রিকান-আমেরিকান’, এ তথ্য জানার পর প্রতিষ্ঠানটি তাঁর সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানায়। এক সাক্ষাৎকারে কেনার বলেন, ‘দুঃখজনক হলো, যখন তারা জানতে পেরেছিল যে আমি কালো, তাদের আগ্রহ কমে যায়। তাদের প্রতিনিধি নিউইয়র্কে ফিরে যান এবং আমাকে জানান যে প্রতিষ্ঠানটি আর আগ্রহী নয়।’ কেনার কখনোই স্যানিটারি বেল্ট থেকে কোনো অর্থ উপার্জন করেননি।
মেরি কেনারের জন্ম একটি উদ্ভাবক পরিবারেই। তাঁর বাবা সিডনি নাথানিয়েল ডেভিডসন পোশাকের প্রেস, ট্রেনের জন্য উইন্ডো ওয়াশার এবং অ্যাম্বুলেন্সের চাকাসহ স্ট্রেচার উদ্ভাবন করে পেটেন্ট করেছিলেন। মেরির দাদা ট্রেনের জন্য একটি হালকা সংকেত আবিষ্কার এবং তাঁর বোন মিলড্রেড ডেভিডসন অস্টিন স্মিথ বোর্ড গেম আবিষ্কার করে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করেছিলেন। ১৯৫৬ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে মেরি পারিবারিক ও ব্যক্তিগত কিছু উদ্ভাবনের জন্য মোট পাঁচটি পেটেন্ট পেয়েছিলেন। তাঁর করা পেটেন্টগুলোর মধ্যে একটি ছিল ঝরনা বা বাথটাবের দেয়ালে লাগানোর জন্য ওয়াশার। যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যারোলিনার মনরো শহরে ১৯১২ সালের ৭ মে জন্ম মেরি কেনারের।
জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগেবাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউএন উইমেন নতুন এক অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ঢাকার ইইউ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় ৪ দশমিক ৮ মিলিয়ন ইউরো বা প্রায় ৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ জনপরিসর, কর্মক্ষেত্র এবং উচ্চশিক্
৩ দিন আগে