ফিচার ডেস্ক
স্কুল, কলেজ ও নারীদের উন্নয়নে উদার হাতে অর্থ দান করার জন্য সুপরিচিত ছিলেন এক নারী। তাঁর নাম মেরি গ্যারেট। তিনি ১৮৯৩ সালে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুলকে একটি শর্ত দিয়ে অর্থ দান করেছিলেন। মেরি গ্যারেটের শর্ত ছিল, এই প্রতিষ্ঠানকে নারী শিক্ষার্থীদের ঠিক একই শিক্ষা দিতে হবে, যা পুরুষ শিক্ষার্থীরা পান।
মেরি গ্যারেটের জন্ম ১৮৫৪ সালের ৫ মার্চ। তিনি জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের জন্য মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করে চিকিৎসা শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন ভবিষ্যৎ উন্মোচন করেছিলেন। তাঁর এই অবদান নারীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সমান সুযোগ ও অংশগ্রহণের পথ প্রশস্ত করে। মেরি গ্যারেটের এই উদ্যোগ নারীদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছিল।
ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার জন ডব্লিউ গ্যারেটের একমাত্র মেয়ে এবং সেই পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন মেরি গ্যারেট। মা-বাবা ও দাদা-দাদি জনহিতকর কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে ছেলেবেলা থেকেই গ্যারেটের দাতব্য কাজ সম্পর্কে ধারণা ছিল। উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া সম্পদ ব্যবহার করে গ্যারেট বাল্টিমোরে ব্রাইন মাওর স্কুল ফর গার্লস প্রতিষ্ঠায় বিশেষভাবে সহায়তা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের সবচেয়ে বেশি আন্দোলন করতে হয়েছিল ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য। এই দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ে শামিল ছিলেন মেরি গ্যারেট। তিনি বিভিন্ন সময় অর্থ ও ক্ষমতাকে ব্যবহার করেছেন নারীদের উপকারে। ১৯১৫ সালের ৩ এপ্রিল মারা যান মেরি গ্যারেট।
স্কুল, কলেজ ও নারীদের উন্নয়নে উদার হাতে অর্থ দান করার জন্য সুপরিচিত ছিলেন এক নারী। তাঁর নাম মেরি গ্যারেট। তিনি ১৮৯৩ সালে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুলকে একটি শর্ত দিয়ে অর্থ দান করেছিলেন। মেরি গ্যারেটের শর্ত ছিল, এই প্রতিষ্ঠানকে নারী শিক্ষার্থীদের ঠিক একই শিক্ষা দিতে হবে, যা পুরুষ শিক্ষার্থীরা পান।
মেরি গ্যারেটের জন্ম ১৮৫৪ সালের ৫ মার্চ। তিনি জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের জন্য মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করে চিকিৎসা শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন ভবিষ্যৎ উন্মোচন করেছিলেন। তাঁর এই অবদান নারীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সমান সুযোগ ও অংশগ্রহণের পথ প্রশস্ত করে। মেরি গ্যারেটের এই উদ্যোগ নারীদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছিল।
ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার জন ডব্লিউ গ্যারেটের একমাত্র মেয়ে এবং সেই পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন মেরি গ্যারেট। মা-বাবা ও দাদা-দাদি জনহিতকর কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে ছেলেবেলা থেকেই গ্যারেটের দাতব্য কাজ সম্পর্কে ধারণা ছিল। উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া সম্পদ ব্যবহার করে গ্যারেট বাল্টিমোরে ব্রাইন মাওর স্কুল ফর গার্লস প্রতিষ্ঠায় বিশেষভাবে সহায়তা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের সবচেয়ে বেশি আন্দোলন করতে হয়েছিল ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য। এই দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ে শামিল ছিলেন মেরি গ্যারেট। তিনি বিভিন্ন সময় অর্থ ও ক্ষমতাকে ব্যবহার করেছেন নারীদের উপকারে। ১৯১৫ সালের ৩ এপ্রিল মারা যান মেরি গ্যারেট।
তখনো স্নাতক শেষ হয়নি তাঁর। ইচ্ছা হলো, ব্যবসায়ী বাবার প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন। গেলেন বাবার সঙ্গে কথা বলতে। বাবা বললেন, আগে অন্য কোথাও কাজ শিখে এসো। এরপর তিনি নামলেন চাকরির খোঁজে। সে যাত্রা শুরু ১৯৯৬ সালে। ওই বছরই কাজ পান একটি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে।
১ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকা। এখানে প্রধান সড়কের পাশে একটি দালানের দ্বিতীয় তলার ছাদের দিকে চোখ গেলে একটু ঘোর লাগে সবার। গাছপালায় ঘেরা, সূর্যের আলোয় উজ্জ্বল এই ছাদে আছে একটি ক্যাফে। এর নাম ওরেন্ডা অ্যান্ড বিনস।
১ দিন আগেমৃত্যুদণ্ড দিয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা যায়, এমন প্রমাণাদি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ব্লাস্টের (বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট) নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে লিঙ্গভিত্তিক...
৭ দিন আগেশিশুদের সাইকোলজি আগে বুঝতে হবে—যতটা সরলীকরণ করা যায়। পরের পাতায় কী আছে, এ রকম একটা কৌতূহল রাখি। রংটা খুব উজ্জ্বল থাকে। সামাজিক সচেতনতা বাড়ায়, চিন্তার বিকাশ ঘটায়—এমন কাজ করি। চরিত্রদের এক্সপ্রেশনে ব্যাপক ফান থাকতে হবে।
৮ দিন আগে