শাকেরা তাসনীম ইরা, ঢাকা
জীবনে কখনো কখনো শারীরিক শক্তির চেয়ে মানসিক শক্তি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পুরুষ নাকি নারী–কার মনোবল দৃঢ়, তা নিয়ে গবেষণা হয়েছে প্রচুর। সেসব গবেষণায় পারস্পরিকভাবে সাংঘর্ষিক বিভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে। তবে বেশির ভাগ গবেষণামতে, অন্তত প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে পুরুষের চেয়ে নারী বেশি মানসিক শক্তির অধিকারী। কিন্তু বিবেচ্য বিষয় হলো, সকল নারীই কি মানসিকভাবে সমান শক্তিশালী? একজন নারী পর্যাপ্ত মানসিক শক্তির অধিকারী কি না, তা কীভাবে বোঝা যাবে? তার উত্তর দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের লেখিকা অ্যামি মরিন তাঁর ‘থার্টিন থিংস মেন্টালি স্ট্রং উইম্যান ডোন্ট ডু’ বইয়ে।
বইটিতে অ্যামি মরিন লিখেছেন, দৃঢ়চেতা বা সাহসী নারীরা ১৩টি কাজ করে না। কী সেসব কাজ, যেগুলো না করলে আপনি দৃঢ় মানসিকতাসম্পন্ন বা সাহসী নারী হিসেবে পরিচিত হবেন?
নিজের সঙ্গে অন্যের তুলনা করা
অ্যামি মরিন বলছেন, দৃঢ়চেতা নারীরা আজকের ‘আমি’র সঙ্গে গতকালের ‘আমি’র তুলনা করে বোঝার চেষ্টা করে, কতটুকু আত্মিক উন্নয়ন ঘটেছে। নিজের সুখ, সম্পদ এবং বাহ্যিক অবয়বের সঙ্গে অন্যের তুলনা করলে মানসিক শক্তি হ্রাস এবং পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।
নিখুঁত হওয়ার চেষ্টা করা
মালিকপক্ষের দাবি করা নিখুঁত টাইটানিক জাহাজও আটলান্টিকে ডুবে গিয়েছিল। ফলে শতভাগ নিখুঁত হওয়া সম্ভব নয়। রক্তমাংসের মানুষদের ক্ষেত্রে তো নয়ই। তাই নিখুঁত হওয়ার আশায় নিজের সুখ-শান্তি বিসর্জন দেবেন না। অন্তত সাহসী হিসেবে পরিচিত নারীদের সেটা করতে দেখা যায় না।
ভুলকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা
মানুষমাত্রই ভুল করে। অনেক চেষ্টার পরেও কাজে কোনো একটা ভুল হয়ে যেতে পারে। এটি মানুষের স্বাভাবিক আচরণেরই অংশ। তাই টুকটাক ভুল হয়ে গেলেও সামলে নিন। এভাবে সুখী ও স্বাস্থ্যকর সম্পর্কের অংশীদার হয়ে উঠতে পারবেন।
নিজের প্রতি অতিরিক্ত সন্দেহ পোষণ করা
যারা সাহসী নারী, নিজ নিজ কাজের প্রতি তাদের সন্দেহ পোষণ করতে দেখা যায় না। অ্যামি মরিন লিখেছেন, প্রকৃতপক্ষে মানসিকভাবে তারাই শক্তিশালী, যারা ‘কাজটি করতে পারব তো’ বলে সন্দেহকে পাত্তা দেয় না। ফলাফল যা-ই হোক, কাজটি আপনার–এমন ভেবে কাজটি করে ফেলুন।
অতিরিক্ত চিন্তা করা
যেকোনো সমস্যা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করাটা মানসিক দুর্বলতার লক্ষণ। এ ছাড়া অতিরিক্ত চিন্তার সঙ্গে অবসাদগ্রস্ততার সম্পর্ক রয়েছে। কোনো সমস্যা নিয়ে যত বেশি চিন্তা করা হবে, সমস্যাটিকে ততই জটিল ও সমাধানের অযোগ্য বলে মনে হতে থাকবে। এর ফলে পরবর্তী সময়ে কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন হয়ে যায়। সাহসী নারীরা সমস্যা নিয়ে চিন্তা না করে বরং তার সমাধানের দিকে গুরুত্ব দেয় বেশি।
চ্যালেঞ্জকে এড়িয়ে যাওয়া
চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন নাকি এড়িয়ে যাচ্ছেন, সেটা দেখে বোঝা যাবে আপনি মানসিকভাবে কতটা শক্তিশালী। দৃঢ়চেতা নারীরা কেবল ব্যর্থতার পরিণতি নিয়ে চিন্তা করে না, সফলতার আনন্দ নিয়েও ভাবে।
নিয়ম ভাঙতে ভয় পাওয়া
‘লোকে কী বলবে’ এই ভাবনায় বন্দী না থেকে এগিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক মনে করে সাহসী নারীরা। সমাজে বিদ্যমান লৈঙ্গিক বৈষম্য এমনিতেই নারীদের বিভিন্ন শৃঙ্খলে বেঁধে রেখেছে। সেখানে লোকে কী ভাববে, সেটা ভেবে চুপচাপ থাকবেন? প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙতে ভাঙতে এগিয়ে যান আর প্রমাণ করুন, সাহসী নারীদের মধ্যে আপনিও একজন।
অন্যকে ছোট করে নিজেকে বড় করা
অন্যের গতি রোধ করে নিজের সাফল্যের পথ প্রশস্ত করা যায় না; বরং এতে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। তাই অন্যকে ছোট বা অসম্মান না করে নিজের পথে চলুন।
অন্যকে নিজের মেধার সীমা নির্ধারণ করতে দেওয়া
যুগ যুগ ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর মেধা ও সম্ভাবনার সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, কিছু কিছু নারী এতে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়। তাই অন্যের মাপকাঠিতে নিজেকে পরিমাপ করবেন না। কী করতে চান, কীভাবে করতে চান, সেটা নিজে ভাবুন।
নিজেকে দোষারোপ করা
কোনো কাজে ব্যর্থ হলে আশপাশের সবাই নানাভাবে নারীদের সমালোচনা করতে থাকে। ফলে একপর্যায়ে তারা নিজেরাও ভাবতে শুরু করে, দোষটা হয়তো তারই। এমন ভুল কখনোই করবেন না। ব্যর্থতায় নিজেকে দোষারোপ না করে বরং ভাবুন, সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল। ভবিষ্যতে অবশ্যই সঠিক পথে এগোতে হবে।
নীরব থাকা
নারীদের ছোট থেকেই শেখানো হয়, ‘তোমার সব সময় মুখ খুললে চলবে না। সম্ভ্রম রক্ষার জন্য তোমাকে নীরব থাকতে হবে।’ ফলে অনেক নারীই তাদের সঙ্গে হওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না। নীরবতা কোনো কিছুর সমাধান নয়; বরং প্রকৃত সমাধানের জন্য প্রতিবাদমুখর হতে হবে। সাহসী নারীরা অন্তত সেটা করে।
নিজেকে নতুন করে আবিষ্কারে বিব্রত হওয়া
জীবন পরিবর্তনশীল। সব সময় জীবনের নানান পরিবর্তনকে সাদরে গ্রহণ করুন। নিজের পরিবর্তনকে মেনে নিতেও মনের শক্তি দরকার, সাহস দরকার। অন্তত নিজের সঙ্গে লড়াই করার জন্যও সেই সাহস অর্জন করুন।
নিজের সাফল্যকে ছোট করা
অ্যামি মরিন লিখেছেন, বেশি বিনয় দেখিয়ে নিজের সাফল্য অন্যকে দিয়ে দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। সাফল্য উদ্যাপন করুন। এটি আপনার দক্ষতার চূড়ান্ত রূপ। দৃঢ়তার সঙ্গে সেটিকে জানান দিন।
সূত্র: অ্যামি মরিন, ‘থার্টিন থিংস মেন্টালি স্ট্রং উইম্যান ডোন্ট ডু’
জীবনে কখনো কখনো শারীরিক শক্তির চেয়ে মানসিক শক্তি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পুরুষ নাকি নারী–কার মনোবল দৃঢ়, তা নিয়ে গবেষণা হয়েছে প্রচুর। সেসব গবেষণায় পারস্পরিকভাবে সাংঘর্ষিক বিভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে। তবে বেশির ভাগ গবেষণামতে, অন্তত প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে পুরুষের চেয়ে নারী বেশি মানসিক শক্তির অধিকারী। কিন্তু বিবেচ্য বিষয় হলো, সকল নারীই কি মানসিকভাবে সমান শক্তিশালী? একজন নারী পর্যাপ্ত মানসিক শক্তির অধিকারী কি না, তা কীভাবে বোঝা যাবে? তার উত্তর দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের লেখিকা অ্যামি মরিন তাঁর ‘থার্টিন থিংস মেন্টালি স্ট্রং উইম্যান ডোন্ট ডু’ বইয়ে।
বইটিতে অ্যামি মরিন লিখেছেন, দৃঢ়চেতা বা সাহসী নারীরা ১৩টি কাজ করে না। কী সেসব কাজ, যেগুলো না করলে আপনি দৃঢ় মানসিকতাসম্পন্ন বা সাহসী নারী হিসেবে পরিচিত হবেন?
নিজের সঙ্গে অন্যের তুলনা করা
অ্যামি মরিন বলছেন, দৃঢ়চেতা নারীরা আজকের ‘আমি’র সঙ্গে গতকালের ‘আমি’র তুলনা করে বোঝার চেষ্টা করে, কতটুকু আত্মিক উন্নয়ন ঘটেছে। নিজের সুখ, সম্পদ এবং বাহ্যিক অবয়বের সঙ্গে অন্যের তুলনা করলে মানসিক শক্তি হ্রাস এবং পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।
নিখুঁত হওয়ার চেষ্টা করা
মালিকপক্ষের দাবি করা নিখুঁত টাইটানিক জাহাজও আটলান্টিকে ডুবে গিয়েছিল। ফলে শতভাগ নিখুঁত হওয়া সম্ভব নয়। রক্তমাংসের মানুষদের ক্ষেত্রে তো নয়ই। তাই নিখুঁত হওয়ার আশায় নিজের সুখ-শান্তি বিসর্জন দেবেন না। অন্তত সাহসী হিসেবে পরিচিত নারীদের সেটা করতে দেখা যায় না।
ভুলকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা
মানুষমাত্রই ভুল করে। অনেক চেষ্টার পরেও কাজে কোনো একটা ভুল হয়ে যেতে পারে। এটি মানুষের স্বাভাবিক আচরণেরই অংশ। তাই টুকটাক ভুল হয়ে গেলেও সামলে নিন। এভাবে সুখী ও স্বাস্থ্যকর সম্পর্কের অংশীদার হয়ে উঠতে পারবেন।
নিজের প্রতি অতিরিক্ত সন্দেহ পোষণ করা
যারা সাহসী নারী, নিজ নিজ কাজের প্রতি তাদের সন্দেহ পোষণ করতে দেখা যায় না। অ্যামি মরিন লিখেছেন, প্রকৃতপক্ষে মানসিকভাবে তারাই শক্তিশালী, যারা ‘কাজটি করতে পারব তো’ বলে সন্দেহকে পাত্তা দেয় না। ফলাফল যা-ই হোক, কাজটি আপনার–এমন ভেবে কাজটি করে ফেলুন।
অতিরিক্ত চিন্তা করা
যেকোনো সমস্যা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করাটা মানসিক দুর্বলতার লক্ষণ। এ ছাড়া অতিরিক্ত চিন্তার সঙ্গে অবসাদগ্রস্ততার সম্পর্ক রয়েছে। কোনো সমস্যা নিয়ে যত বেশি চিন্তা করা হবে, সমস্যাটিকে ততই জটিল ও সমাধানের অযোগ্য বলে মনে হতে থাকবে। এর ফলে পরবর্তী সময়ে কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া কঠিন হয়ে যায়। সাহসী নারীরা সমস্যা নিয়ে চিন্তা না করে বরং তার সমাধানের দিকে গুরুত্ব দেয় বেশি।
চ্যালেঞ্জকে এড়িয়ে যাওয়া
চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন নাকি এড়িয়ে যাচ্ছেন, সেটা দেখে বোঝা যাবে আপনি মানসিকভাবে কতটা শক্তিশালী। দৃঢ়চেতা নারীরা কেবল ব্যর্থতার পরিণতি নিয়ে চিন্তা করে না, সফলতার আনন্দ নিয়েও ভাবে।
নিয়ম ভাঙতে ভয় পাওয়া
‘লোকে কী বলবে’ এই ভাবনায় বন্দী না থেকে এগিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক মনে করে সাহসী নারীরা। সমাজে বিদ্যমান লৈঙ্গিক বৈষম্য এমনিতেই নারীদের বিভিন্ন শৃঙ্খলে বেঁধে রেখেছে। সেখানে লোকে কী ভাববে, সেটা ভেবে চুপচাপ থাকবেন? প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙতে ভাঙতে এগিয়ে যান আর প্রমাণ করুন, সাহসী নারীদের মধ্যে আপনিও একজন।
অন্যকে ছোট করে নিজেকে বড় করা
অন্যের গতি রোধ করে নিজের সাফল্যের পথ প্রশস্ত করা যায় না; বরং এতে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। তাই অন্যকে ছোট বা অসম্মান না করে নিজের পথে চলুন।
অন্যকে নিজের মেধার সীমা নির্ধারণ করতে দেওয়া
যুগ যুগ ধরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর মেধা ও সম্ভাবনার সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, কিছু কিছু নারী এতে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়। তাই অন্যের মাপকাঠিতে নিজেকে পরিমাপ করবেন না। কী করতে চান, কীভাবে করতে চান, সেটা নিজে ভাবুন।
নিজেকে দোষারোপ করা
কোনো কাজে ব্যর্থ হলে আশপাশের সবাই নানাভাবে নারীদের সমালোচনা করতে থাকে। ফলে একপর্যায়ে তারা নিজেরাও ভাবতে শুরু করে, দোষটা হয়তো তারই। এমন ভুল কখনোই করবেন না। ব্যর্থতায় নিজেকে দোষারোপ না করে বরং ভাবুন, সিদ্ধান্তটা ভুল ছিল। ভবিষ্যতে অবশ্যই সঠিক পথে এগোতে হবে।
নীরব থাকা
নারীদের ছোট থেকেই শেখানো হয়, ‘তোমার সব সময় মুখ খুললে চলবে না। সম্ভ্রম রক্ষার জন্য তোমাকে নীরব থাকতে হবে।’ ফলে অনেক নারীই তাদের সঙ্গে হওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না। নীরবতা কোনো কিছুর সমাধান নয়; বরং প্রকৃত সমাধানের জন্য প্রতিবাদমুখর হতে হবে। সাহসী নারীরা অন্তত সেটা করে।
নিজেকে নতুন করে আবিষ্কারে বিব্রত হওয়া
জীবন পরিবর্তনশীল। সব সময় জীবনের নানান পরিবর্তনকে সাদরে গ্রহণ করুন। নিজের পরিবর্তনকে মেনে নিতেও মনের শক্তি দরকার, সাহস দরকার। অন্তত নিজের সঙ্গে লড়াই করার জন্যও সেই সাহস অর্জন করুন।
নিজের সাফল্যকে ছোট করা
অ্যামি মরিন লিখেছেন, বেশি বিনয় দেখিয়ে নিজের সাফল্য অন্যকে দিয়ে দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। সাফল্য উদ্যাপন করুন। এটি আপনার দক্ষতার চূড়ান্ত রূপ। দৃঢ়তার সঙ্গে সেটিকে জানান দিন।
সূত্র: অ্যামি মরিন, ‘থার্টিন থিংস মেন্টালি স্ট্রং উইম্যান ডোন্ট ডু’
গত বছর আমার বিয়ে হয় ছেলের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। বিয়ের কয়েক দিন পরে সে আমাকে ছেড়ে চলে যায়। আর কখনো খোঁজখবর নেয়নি। তখন আমাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়েছিল। কিন্তু তখন আমার স্বামীর বয়স কম ছিল। তার বিরুদ্ধে আমি মামলা করতে চাইলে কাজি সাহেব আমাদের বিয়ের কাবিলনামা অস্বীকার করেন। তখন আমি আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আই
৫ দিন আগেগ্রহ-নক্ষত্র আর মহাবিশ্বের মতিগতি বোঝার জন্য রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিদ থাকবেন না, তা কি হয়? সে কারণে প্রায় ৩৫০ বছর আগে, ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীকে নিয়োগ দেন। এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে বলা হয় ‘অ্যাস্ট্রোনমার রয়্যাল’।
৫ দিন আগেচাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ জান্নাতুল মাওয়া। তাঁকে অনেকে চেনে অনলাইনে চাঁদপুরের ইলিশ ও নদীর সুস্বাদু তাজা মাছ বিক্রির জন্য। এখন তিনি ‘ইলিশ রানি’ নামে বেশ পরিচিত। জীবন তাঁকে টেনে এনেছে এখানে।
৫ দিন আগেচলতি বছরের জুলাই মাসে ২৩৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে ৮৬ জন কন্যা ও ১৪৯ জন নারী। মহিলা পরিষদের দেওয়া মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৭৯০ জন নারী ও কন্যাশিশু সহিংসতা...
৫ দিন আগে