মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
সবার মতো তিনিও স্বাধীনভাবে আয়ের সুযোগের স্বপ্ন দেখতেন। সে জন্য কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও মন বসেনি তাতে। ২০২০ সালে শুরু করেন চারাগাছের ব্যবসা। অনলাইন মাধ্যমে এই ব্যবসার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। এখন তাঁর মাসে আয় ৭০-৮০ হাজার টাকা। সফল এই উদ্যোক্তার নাম সেলিনা আহমেদ। সেলিনার সংসারে আছেন স্বামী, শাশুড়ি আর কন্যাসন্তান।
সাভারের ধলপুর চৌরাস্তা হ্যাচারি মোড়ে লিজ নেওয়া ২৫ শতাংশ জমিতে গড়ে তুলেছেন নিজের নার্সারি। নাম সেলিনা’স গার্ডেন। সেখানে আছে ৫০-৬০ প্রজাতির গাছের অপূর্ব সমারোহ। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পথোস, হয়া, স্নেক, ক্যাকটাস, সাকুলেন্ট, বাগানবিলাস, ক্যালাডিয়াম, ফিলোডেনড্রন, বিভিন্ন পাতাবাহার, কাঁটামুকুট, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, বারোমাসি ফুল ও ফল। তাঁর নার্সারি থেকে বেশি বিক্রি হয় কাঁটামুকুট, ইনডোর প্ল্যান্ট আর বাগানবিলাস। শৌখিন বাগানপ্রেমীদের আস্থার জায়গা সেলিনার নার্সারি।
প্রজাতি অনুযায়ী এসব গাছের দাম ৫০ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এক সহকারীকে সঙ্গে নিয়ে নার্সারিতে নিজেই কাজ করেন সেলিনা। চারা রোপণ থেকে শুরু করে অর্ডার নেওয়া, প্যাকিং এবং কুরিয়ার করাসহ প্রায় সব কাজ তিনি করে থাকেন। ছোটবেলা থেকেই গাছ সেলিনাকে অদ্ভুতভাবে আকৃষ্ট করত। নিজের ভালো লাগা, মন্দ লাগা সবকিছুতেই সম্পৃক্ত ছিল গাছ। সেই নেশাকে পেশায় রূপ দিয়েছেন তিনি।
সেলিনা’স গার্ডেন নামে ফেসবুক পেজে অর্ডার দিয়ে এবং সরাসরি নার্সারিতে গিয়েও গাছ কেনা যায়। কুরিয়ারে পাঠানো কোনো গাছের চারা নষ্ট হলে সেলিনা ক্রেতাদের নতুন চারা পাঠিয়ে দেন। কোনো চারা স্টকে না থাকলে টাকা ফেরত দেন। নার্সারি থেকে আয়ের টাকার কিছু অংশ ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। কিছু অংশ দিয়ে মেটান সংসারের প্রয়োজন।
গাছের ভালো মিডিয়া তৈরিতে কখনোই ছাড় দেন না সেলিনা। এ কারণে তাঁর নার্সারির চারাগুলো সতেজ ও স্বাস্থ্যবান। সেলিনার নার্সারি থেকে বেশি গাছ কিনলে ক্রেতাকে উপহার দেওয়া হয় একটি গাছের চারা। সেলিনা জানিয়েছেন, গাছের প্রতি ভালো লাগা আর ভালোবাসা থাকলে যেকোনো বয়সেই নার্সারি তৈরি করে এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়। যে কেউ এসব করে মানসিক শান্তির পাশাপাশি আয়ও করতে পারে।
শিক্ষকতা ছেড়ে নার্সারি ব্যবসায় যুক্ত হলেও সেলিনার শিক্ষকতা বন্ধ হয়নি। বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ও চারার ভালো-মন্দ এবং রোগবালাই বুঝতে পারেন বলে এ বিষয়ে পরামর্শ দেন। গাছ নিয়ে তৈরি ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে জড়িত তিনি। সেখানেও এসব বিষয়ে পরামর্শ দেন।
আপাতত নিজের নার্সারি নিয়েই থাকতে চান সেলিনা আহমেদ। অন্য কিছু ভেবে সময় নষ্ট করতে চান না।
সবার মতো তিনিও স্বাধীনভাবে আয়ের সুযোগের স্বপ্ন দেখতেন। সে জন্য কিছুদিন শিক্ষকতা করলেও মন বসেনি তাতে। ২০২০ সালে শুরু করেন চারাগাছের ব্যবসা। অনলাইন মাধ্যমে এই ব্যবসার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। এখন তাঁর মাসে আয় ৭০-৮০ হাজার টাকা। সফল এই উদ্যোক্তার নাম সেলিনা আহমেদ। সেলিনার সংসারে আছেন স্বামী, শাশুড়ি আর কন্যাসন্তান।
সাভারের ধলপুর চৌরাস্তা হ্যাচারি মোড়ে লিজ নেওয়া ২৫ শতাংশ জমিতে গড়ে তুলেছেন নিজের নার্সারি। নাম সেলিনা’স গার্ডেন। সেখানে আছে ৫০-৬০ প্রজাতির গাছের অপূর্ব সমারোহ। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পথোস, হয়া, স্নেক, ক্যাকটাস, সাকুলেন্ট, বাগানবিলাস, ক্যালাডিয়াম, ফিলোডেনড্রন, বিভিন্ন পাতাবাহার, কাঁটামুকুট, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, বারোমাসি ফুল ও ফল। তাঁর নার্সারি থেকে বেশি বিক্রি হয় কাঁটামুকুট, ইনডোর প্ল্যান্ট আর বাগানবিলাস। শৌখিন বাগানপ্রেমীদের আস্থার জায়গা সেলিনার নার্সারি।
প্রজাতি অনুযায়ী এসব গাছের দাম ৫০ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এক সহকারীকে সঙ্গে নিয়ে নার্সারিতে নিজেই কাজ করেন সেলিনা। চারা রোপণ থেকে শুরু করে অর্ডার নেওয়া, প্যাকিং এবং কুরিয়ার করাসহ প্রায় সব কাজ তিনি করে থাকেন। ছোটবেলা থেকেই গাছ সেলিনাকে অদ্ভুতভাবে আকৃষ্ট করত। নিজের ভালো লাগা, মন্দ লাগা সবকিছুতেই সম্পৃক্ত ছিল গাছ। সেই নেশাকে পেশায় রূপ দিয়েছেন তিনি।
সেলিনা’স গার্ডেন নামে ফেসবুক পেজে অর্ডার দিয়ে এবং সরাসরি নার্সারিতে গিয়েও গাছ কেনা যায়। কুরিয়ারে পাঠানো কোনো গাছের চারা নষ্ট হলে সেলিনা ক্রেতাদের নতুন চারা পাঠিয়ে দেন। কোনো চারা স্টকে না থাকলে টাকা ফেরত দেন। নার্সারি থেকে আয়ের টাকার কিছু অংশ ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। কিছু অংশ দিয়ে মেটান সংসারের প্রয়োজন।
গাছের ভালো মিডিয়া তৈরিতে কখনোই ছাড় দেন না সেলিনা। এ কারণে তাঁর নার্সারির চারাগুলো সতেজ ও স্বাস্থ্যবান। সেলিনার নার্সারি থেকে বেশি গাছ কিনলে ক্রেতাকে উপহার দেওয়া হয় একটি গাছের চারা। সেলিনা জানিয়েছেন, গাছের প্রতি ভালো লাগা আর ভালোবাসা থাকলে যেকোনো বয়সেই নার্সারি তৈরি করে এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়। যে কেউ এসব করে মানসিক শান্তির পাশাপাশি আয়ও করতে পারে।
শিক্ষকতা ছেড়ে নার্সারি ব্যবসায় যুক্ত হলেও সেলিনার শিক্ষকতা বন্ধ হয়নি। বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ও চারার ভালো-মন্দ এবং রোগবালাই বুঝতে পারেন বলে এ বিষয়ে পরামর্শ দেন। গাছ নিয়ে তৈরি ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে জড়িত তিনি। সেখানেও এসব বিষয়ে পরামর্শ দেন।
আপাতত নিজের নার্সারি নিয়েই থাকতে চান সেলিনা আহমেদ। অন্য কিছু ভেবে সময় নষ্ট করতে চান না।
নারীর সংজ্ঞা জৈবিক লিঙ্গের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে বলে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রান্সজেন্ডারদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার আবেদন খারিজ করে আদালত জানিয়েছেন, লিঙ্গ একটি দ্বৈত ধারণা—নারী অথবা পুরুষ। তবে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা বিদ্যমান আইনে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুরক্ষা পান।
১৯ ঘণ্টা আগেমধ্যবিত্ত এক পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষের গন্তব্য লেখাপড়া শেষ করে চাকরি পাওয়া। তারপর নিজেকে গুছিয়ে নেওয়া। কিন্তু কখনো কখনো কিছু মানুষ এই বৃত্ত ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন। সে এক বিশাল লড়াই। তেমনই লড়াই করে চলেছেন এক তরুণ উদ্যোক্তা ইফ্ফাত আলম জেসিকা। নিজের তো বটেই, কর্মসংস্থান করেছেন আরও প্রায় ৩২ জন নারীর।
১ দিন আগেআমি কোর্টের মাধ্যমে স্বামীকে তালাক দিই। সে জন্য তিনটি নোটিশ পাঠাই তাকে। কিন্তু সে প্রবাসে থাকে বলে স্বাক্ষর নেই। এখন অনেক জায়গা থেকে শুনছি, এই তালাক নাকি হয়নি। আমার বিয়ের বয়স চার বছর। বিয়ের প্রথম সপ্তাহেই আমার স্বামী প্রবাসে চলে যায়। প্রথম এক বছর আমার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।
১ দিন আগেতিন মিটার গভীর একটি কংক্রিটের ট্যাংকে আছে পানি। দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে সেই পানি সংগ্রহ করছে নারীরা। কাঠফাটা রোদে গাধার পিঠে রশিতে বাঁধা জেরিক্যান। একটি কঙ্কালসার একাশিয়াগাছের ছায়ায় কয়েকজন নারী বসে অপেক্ষা করছেন তাঁদের পালার জন্য। আশপাশে কোনো পুরুষ নেই। খুব সাবধানে সেখানে পানি তোলেন নারীরা।
১ দিন আগে