ইমরান খান
বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের প্রতি আমাদের অগাধ শ্রদ্ধা। কিন্তু তাঁর নাম ভাঙিয়ে একটি ফেরি পদ্মার বুকে একের পর এক তাণ্ডবলীলা চালিয়ে যাচ্ছে; যা সত্যিই দুঃখজনক। পিলারে হামলা করতে করতে তার সাদা থাবা আজ স্প্যান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে।
কেন ভাই? এত বড় দেহ নিয়েও নীরবে দাঁড়িয়ে থাকা ভদ্র সেতুর ওপর কেন বারবার তোমাকে উষ্ঠা খেতে হবে? তোমার কেন এত মোরগ লড়াই খেলার শখ? আর মাঠ খুঁজে পাও না?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর তো দিতে পারবে না। কিন্তু ষড়যন্ত্র করে মাথার ওপর একটা শিং তো ঠিকই দাঁড় করিয়ে রাখতে পেরেছে। সেতুর ওপর মাস্তুল ভাঙার দায় দিতে ইচ্ছে করেই একটা রড দাঁড় করিয়ে রেখেছে। এমন কাজটা জাহাঙ্গীর না করলেও পারত।
মারামারির ইচ্ছা না থাকলে জাহাঙ্গীর নিশ্চয়ই ভাটার সময় আসত। এসে যখন পড়েছেই মাথাটা একটু নিচু করে চলে যেতে পারত। মাথা নিচু করতে তার ইজ্জতে খুব লাগলে কয়েক ড্রাম পানি বা দু-একটা গাড়ি বেশি তুলে দেহটাকে আরেকটু ডুবিয়ে নিলেও হতো। কিছু না পারলেও কয়েকজন ট্রাক ড্রাইভারকে ওপরে পাঠিয়ে স্প্যানটি ওপরে তুলে ধরে নিচ থেকে পার হয়ে যেতে পারত। যায়নি। কারণ, সেতুকে বারবার ধাক্কা দেওয়াই ছিল তার এইম ইন লাইফ।
জাহাঙ্গীর গায়ে পায়ে সাদা। কিন্তু এই ফেরির মনে যে এত কালো, তা কে জানে!
এত কিছুর পরও সেতু কিন্তু জাহাঙ্গীরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েনি। প্রকৃতির বিচারেই সে দাঁত ভাঙা জবাব পেয়েছে। সম্মিলিত ষড়যন্ত্রের পঞ্চম দফায় জাহাঙ্গীরের দাঁত ভেঙেছে। ভদ্র সেতুর কিন্তু কিছুই হয়নি। বর্ষাকালে এসে আবারও ধাক্কাধাক্কির চিন্তা করলে জাহাঙ্গীরের ছাদসহ উড়ে যাবে সেই পূর্বাভাস তো দেওয়াই যায়। কারণ, ধৈর্যেরও তো একটা সীমা আছে। আর কত?
বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের প্রতি আমাদের অগাধ শ্রদ্ধা। কিন্তু তাঁর নাম ভাঙিয়ে একটি ফেরি পদ্মার বুকে একের পর এক তাণ্ডবলীলা চালিয়ে যাচ্ছে; যা সত্যিই দুঃখজনক। পিলারে হামলা করতে করতে তার সাদা থাবা আজ স্প্যান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে।
কেন ভাই? এত বড় দেহ নিয়েও নীরবে দাঁড়িয়ে থাকা ভদ্র সেতুর ওপর কেন বারবার তোমাকে উষ্ঠা খেতে হবে? তোমার কেন এত মোরগ লড়াই খেলার শখ? আর মাঠ খুঁজে পাও না?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর তো দিতে পারবে না। কিন্তু ষড়যন্ত্র করে মাথার ওপর একটা শিং তো ঠিকই দাঁড় করিয়ে রাখতে পেরেছে। সেতুর ওপর মাস্তুল ভাঙার দায় দিতে ইচ্ছে করেই একটা রড দাঁড় করিয়ে রেখেছে। এমন কাজটা জাহাঙ্গীর না করলেও পারত।
মারামারির ইচ্ছা না থাকলে জাহাঙ্গীর নিশ্চয়ই ভাটার সময় আসত। এসে যখন পড়েছেই মাথাটা একটু নিচু করে চলে যেতে পারত। মাথা নিচু করতে তার ইজ্জতে খুব লাগলে কয়েক ড্রাম পানি বা দু-একটা গাড়ি বেশি তুলে দেহটাকে আরেকটু ডুবিয়ে নিলেও হতো। কিছু না পারলেও কয়েকজন ট্রাক ড্রাইভারকে ওপরে পাঠিয়ে স্প্যানটি ওপরে তুলে ধরে নিচ থেকে পার হয়ে যেতে পারত। যায়নি। কারণ, সেতুকে বারবার ধাক্কা দেওয়াই ছিল তার এইম ইন লাইফ।
জাহাঙ্গীর গায়ে পায়ে সাদা। কিন্তু এই ফেরির মনে যে এত কালো, তা কে জানে!
এত কিছুর পরও সেতু কিন্তু জাহাঙ্গীরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েনি। প্রকৃতির বিচারেই সে দাঁত ভাঙা জবাব পেয়েছে। সম্মিলিত ষড়যন্ত্রের পঞ্চম দফায় জাহাঙ্গীরের দাঁত ভেঙেছে। ভদ্র সেতুর কিন্তু কিছুই হয়নি। বর্ষাকালে এসে আবারও ধাক্কাধাক্কির চিন্তা করলে জাহাঙ্গীরের ছাদসহ উড়ে যাবে সেই পূর্বাভাস তো দেওয়াই যায়। কারণ, ধৈর্যেরও তো একটা সীমা আছে। আর কত?
হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
১ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
২ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৫ দিন আগেপরিত্যক্ত একটি নকিয়া ফোনের সূত্র ধরে পরিচয় পাওয়া গেছে ১০ বছর আগে মারা যাওয়া এক ব্যক্তির। ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে আমির খান নামের ওই ব্যক্তির কঙ্কাল উদ্ধার হয়। মরদেহের পাশে থাকা ফোনটির সূত্র ধরেই তাঁর পরিচয় উদ্ধার করা হয়। খবর এনডিটিভির।
৬ দিন আগে