ঘূর্ণিঝড়টি ছিল প্রলয়ংকরী। এটি আঘাত হেনেছিল ফ্লোরিডার পূর্ব উপকূলে। এর প্রভাবে সাগর হয়ে উঠেছিল প্রচণ্ড উত্তাল। আর এতে একটা-দুটো নয়, ১০টি স্পেনীয় জাহাজ ডুবে যায়। এগুলো বোঝাই ছিল সোনা আর রুপায়। এই হারিকেনে মারা যান এসব জাহাজের ১ হাজারের মতো নাবিক। জাহাজডুবির ঘটনাটি ঘটেছিল আজকের এই দিনে, অর্থাৎ ১৭১৫ সালের ৩১ জুলাই।
১৭০১ সাল থেকে পশ্চিম গোলার্ধে জাহাজের বহর পাঠাচ্ছিল স্পেন। এগুলো ফিরত সোনা, রুপাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদে বোঝাই হয়ে। জলদস্যুদের আক্রমণ মোকাবিলার জন্য অস্ত্রশস্ত্রসহ বিপুল প্রস্তুতি থাকত এসব জাহাজের। তবে আবহাওয়ার বৈরিতা মোকাবিলায় কোনো কাজে আসত না এই অস্ত্র বা লোকবল।
জুলাই ২৪, ১৭১৫। কিউবার হাভানা থেকে ১০টি স্পেনীয় এবং একটি ফরাসি জাহাজ ইউরোপের উদ্দেশে রওনা দেয়। এগুলো বোঝাই ছিল সোনা আর রুপার মুদ্রায়। এসব মুদ্রার মোট মূল্যমান ছিল ১ কোটি ৪০ লাখ পেসো।
স্প্যানিশ জাহাজগুলো ফ্লোরিডা উপকূলের খুব কাছাকাছি ছিল। এদিকে ফরাসি জাহাজ গ্রিফন উপকূল থেকে কিছুটা এগিয়ে গিয়েছিল। রওনা দেওয়ার এক সপ্তাহ পর বর্তমান ফ্লোরিডার কেপ কেনাভেরাল এবং ফোর্ট পিয়েরসের মাঝামাঝি আসার পর বাতাসের গতি অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। সাগর ধারণ করে রুদ্ররূপ।
হারিকেন ক্রমেই তীব্র হয়ে উঠছিল। একটার পর একটা জাহাজ ডুবতে লাগল। কিছু মানুষ লাইফবোটে উঠে রক্ষা পেলেও জাহাজগুলোর অধিকাংশ নাবিকই প্রাণ বাঁচাতে পারলেন না। দে নুয়েসতা সেনোরা দে লা রেগলার সঙ্গে সলিলসমাধি হলো ২০০ মানুষ এবং ১২০ টন মুদ্রার। দে সান্তা ক্রিস্টো দে স্যান রেমন ডুবল ১২০ জন নাবিক নিয়ে। এই ভয়াল ঝড় কেড়ে নিল জাহাজগুলোর ৭০০ থেকে ১ হাজার প্রাণ। এদিকে গ্রিফন একটু এগিয়ে থাকায় শেষ পর্যন্ত ঝড়কে সামাল দিয়ে টিকে গেল। বেঁচে গেলেন এর অধিকাংশ নাবিক।
পরের মাসগুলোতে হাভানার স্পেনীয় কর্মকর্তারা একের পর এক জাহাজ পাঠালেন সোনা ও রুপা উদ্ধারে। ১৭১৬ সালের এপ্রিলের মধ্যে ৮০ শতাংশ মূল্যবান মুদ্রাই উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ১৯৬০-এর দশকে এসে উদ্ধার হয় বাকি সোনা-রুপা।
সূত্র: হিস্ট্রি ডট কম
ঘূর্ণিঝড়টি ছিল প্রলয়ংকরী। এটি আঘাত হেনেছিল ফ্লোরিডার পূর্ব উপকূলে। এর প্রভাবে সাগর হয়ে উঠেছিল প্রচণ্ড উত্তাল। আর এতে একটা-দুটো নয়, ১০টি স্পেনীয় জাহাজ ডুবে যায়। এগুলো বোঝাই ছিল সোনা আর রুপায়। এই হারিকেনে মারা যান এসব জাহাজের ১ হাজারের মতো নাবিক। জাহাজডুবির ঘটনাটি ঘটেছিল আজকের এই দিনে, অর্থাৎ ১৭১৫ সালের ৩১ জুলাই।
১৭০১ সাল থেকে পশ্চিম গোলার্ধে জাহাজের বহর পাঠাচ্ছিল স্পেন। এগুলো ফিরত সোনা, রুপাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদে বোঝাই হয়ে। জলদস্যুদের আক্রমণ মোকাবিলার জন্য অস্ত্রশস্ত্রসহ বিপুল প্রস্তুতি থাকত এসব জাহাজের। তবে আবহাওয়ার বৈরিতা মোকাবিলায় কোনো কাজে আসত না এই অস্ত্র বা লোকবল।
জুলাই ২৪, ১৭১৫। কিউবার হাভানা থেকে ১০টি স্পেনীয় এবং একটি ফরাসি জাহাজ ইউরোপের উদ্দেশে রওনা দেয়। এগুলো বোঝাই ছিল সোনা আর রুপার মুদ্রায়। এসব মুদ্রার মোট মূল্যমান ছিল ১ কোটি ৪০ লাখ পেসো।
স্প্যানিশ জাহাজগুলো ফ্লোরিডা উপকূলের খুব কাছাকাছি ছিল। এদিকে ফরাসি জাহাজ গ্রিফন উপকূল থেকে কিছুটা এগিয়ে গিয়েছিল। রওনা দেওয়ার এক সপ্তাহ পর বর্তমান ফ্লোরিডার কেপ কেনাভেরাল এবং ফোর্ট পিয়েরসের মাঝামাঝি আসার পর বাতাসের গতি অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। সাগর ধারণ করে রুদ্ররূপ।
হারিকেন ক্রমেই তীব্র হয়ে উঠছিল। একটার পর একটা জাহাজ ডুবতে লাগল। কিছু মানুষ লাইফবোটে উঠে রক্ষা পেলেও জাহাজগুলোর অধিকাংশ নাবিকই প্রাণ বাঁচাতে পারলেন না। দে নুয়েসতা সেনোরা দে লা রেগলার সঙ্গে সলিলসমাধি হলো ২০০ মানুষ এবং ১২০ টন মুদ্রার। দে সান্তা ক্রিস্টো দে স্যান রেমন ডুবল ১২০ জন নাবিক নিয়ে। এই ভয়াল ঝড় কেড়ে নিল জাহাজগুলোর ৭০০ থেকে ১ হাজার প্রাণ। এদিকে গ্রিফন একটু এগিয়ে থাকায় শেষ পর্যন্ত ঝড়কে সামাল দিয়ে টিকে গেল। বেঁচে গেলেন এর অধিকাংশ নাবিক।
পরের মাসগুলোতে হাভানার স্পেনীয় কর্মকর্তারা একের পর এক জাহাজ পাঠালেন সোনা ও রুপা উদ্ধারে। ১৭১৬ সালের এপ্রিলের মধ্যে ৮০ শতাংশ মূল্যবান মুদ্রাই উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ১৯৬০-এর দশকে এসে উদ্ধার হয় বাকি সোনা-রুপা।
সূত্র: হিস্ট্রি ডট কম
সাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৯ দিন আগেসময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৬ এপ্রিল ২০২৫