পূর্ব সুন্দরবনে হরিণশিকারিদের অপতৎপরতা থেমে নেই। আজ সোমবার সুন্দরবনের কচিখালী অভয়ারণ্য এলাকায় ফাঁদ পেতে হরিণ শিকারের সময় একজনকে আটক করেছে বনরক্ষীরা। এ সময় অপর দুই শিকারি পালিয়ে যায়। জব্দ করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ ফাঁদ।
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে উদ্ধারকৃত সাম্বার হরিণটি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেল ৫টায় কাপ্তাই রেঞ্জ কার্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এর আগে বেলা ২টার দিকে কাপ্তাইয়ের পিডিবি এলাকার স্পিলওয়েসংলগ্ন কর্ণফুলী নদী থেকে হরিণটি আহত অবস্থায় উদ্ধার করেছিল বন বিভাগ। ধারণা করা হচ্ছে,
সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগের কোকিলমনি টহল ফাঁড়ি ও টিয়ারচর এলাকা থেকে হরিণ শিকারের ৬ শতাধিক ফাঁদ ও কাঁকড়া ধরার ১৬টি নিষিদ্ধ চারো (বাঁশের খাঁচা) জব্দ করেছে বন বিভাগ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে এসব জব্দ করা হয়।
বঙ্গোপসাগরের জলোচ্ছ্বাসে দুবলারচরে মারা গেছে হরিণ। শেলারচরে ভেসে যাওয়ার সময় একটি হরিণ উদ্ধার করে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সুন্দরবন ৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে।