রমজান বছরে একবার আসার কারণে এ মাস সংশ্লিষ্ট অনেক মাসআলা–মাসায়েল অজানা থেকে যায়। আমাদের সিয়াম সাধনাকে আরও পরিশুদ্ধ করতে রোজা সংক্রান্ত মাসআলাগুলো জেনে নেয়া খুবই প্রয়োজন। রোজা রেখে অনেক সময় রক্ত দেয়া বা নেয়ার প্রয়োজন হয়। প্রশ্ন জাগে—রোজা অবস্থায় রক্ত নিলে বা নিজ শরীর থেকে অন্য কাউকে রক্ত দিলে কি...
বিশ্বজুড়ে রক্তের ঘাটতি এবং নিরাপদ রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজনীয়তার কারণে বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম রক্ত উৎপাদনের পথে এগিয়ে চলেছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি বছর লাখ লাখ মানুষ পর্যাপ্ত রক্তের অভাবে মারা যান। রক্ত শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বর্জ্য অপসারণসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
উদ্ভাবনের দুনিয়ায় বয়স কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। দারুণ আইডিয়া দিয়ে পৃথিবী জয় করে নিয়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। সেখানে যেমন ৮০ বছর বয়সীরা আছেন, তেমনি আছে কিশোরেরাও। সে রকমই একজন আমাদের তামজিদ রহমান। মাত্র ১৬ বছর বয়সে রক্ত আদান-প্রদানের একটি অ্যাপ তৈরি করেছিল সে। ‘ব্লাড লিংক’ নামের সেই অ্যাপের যাত্রা শুরু
রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপের জন্য অ্যাপ তৈরি করছে অ্যাপল। এই বছর প্রি বা প্রাক ডায়াবেটিকদের জন্য অ্যাপটি পরীক্ষা করছে কোম্পানিটি। ব্যবহারকারীদের খাদ্য ও জীবনযাত্রা সহজভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করবে অ্যাপটি। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান এসব তথ্য জানিয়েছে।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সব সময়ই চলছে। আগস্ট আসলে ষড়যন্ত্র আরও বাড়ে। কোটা আন্দোলন মনে হয় এখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে পরিণত হয়েছে। আমরা শান্তি চাই, সন্ত্রাস চাই না। মানুষের মধ্যে গুজব, বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। বরিশালবাসীর প্রতি
জেলায় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা আসাদুজ্জামান খোকন বলেন, ‘রক্ত দিলে শরীর সুস্থ ও ভালো থাকে। মন মননে শান্তি পাওয়া যায়। রক্তের জন্য অসহায় মানুষের ছোটাছুটি দেখে স্থির থাকতে পারি না। আমরা চাই, এই রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের মাঝে পারস্পরিক সৌহার্দ্য আর ভালোবাসা বেড়ে উঠুক।’
বরিশালের হিজলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ‘অপমান’ করায় অপর নেতার কর্মীর ওপর হাসপাতালে রক্তদানের সময় হামলা হয়েছে। এক পর্যায়ে দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় গ্রুপের মোট ৭ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
রক্তিমার যাত্রা শুরু ২০১৭ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গড়ে ওঠা রক্তিমা আজ একটি বিশাল পরিবার। আল-ফিকাহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সোহরাব উদ্দিন আহম্মেদ জানিয়েছেন, তাঁকে ক্যাম্পাস জীবনের বড় অভিজ্ঞতা দিয়েছে রক্তিমা। সংগঠনটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি প্রথম রক্ত দান কর
প্রতিদিন আমাদের যে পরিমাণ রক্তের প্রয়োজন, সেটা পর্যাপ্ত পাওয়া যায় না। হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার বা স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে গেলে রক্তের জন্য হাহাকার চোখে পড়ে। হয়তো ২৪ ঘণ্টায় প্রয়োজন ২০০ ব্যাগের, সরবরাহ আছে ১৫০ ব্যাগ।
প্রতিবছর ১৪ জুন ‘বিশ্ব রক্তদাতা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। মূলত যাঁরা মানুষের জীবন বাঁচাতে স্বেচ্ছায় ও বিনা মূল্যে রক্তদান করেন, তাঁদের দানের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি দিতে, সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে রক্তদানে উৎসাহিত করার জন্য দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটি এ বছরও পালিত হচ্ছে যথাযোগ্য
ক্রিকেটে সেঞ্চুরি বা ডাবল সেঞ্চুরি করতে পারলেই অনেক বড় খবর। সেঞ্চুরি তো আরও কতভাবে কতজনই করছেন, তাঁদের বেশির ভাগের নাম জানা যায় না। যেমন অনেকে আছেন নিয়মিত রক্ত দেন। শুরুতে হয়তো তাঁরা এত কিছু ভাবেননি, কিন্তু একসময় দেখা যায়, শতবার দিয়েছেন।
ভিন্ন তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন বন্ধু মিলে গড়ে তুলেছেন রক্তদাতাদের সংগঠন ‘কণিকা’। এই তিনজনের মধ্যে সাইফুল্লাহ মনির ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
ছদাহা ডটকম নামের সাইফুলের একটি স্বেচ্ছাসেবী কমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম আছে। এর পথচলা শুরু ২০১৫ সালে। বিভিন্ন বিষয়ে প্রান্তিক ও অসহায় মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্যসহ নানান মৌলিক অধিকার পূরণ এবং সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে সংগঠনটি।
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) উদ্যোগে দিনব্যাপী স্বেচ্ছা রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন আইএসইউ উপাচার্য আব্দুল আউয়াল খান।
বাংলাদেশে জনসংখ্যার তুলনায় রক্তদাতার সংখ্যা এখনো নিতান্তই কম। দেশে বছরে আট থেকে নয় লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা থাকে। কিন্তু রক্ত সংগ্রহ হয় ছয় থেকে সাড়ে ছয় লাখ ব্যাগ। এ ছাড়া সংগ্রহ করা রক্তের মাত্র ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের কাছ থেকে। নিজের পরিবারের সদস্য বা পরিচিতজন না হলে এখনো বেশির ভাগ মানুষ র
একসময় জরুরি ভিত্তিতে রক্তের প্রয়োজন হলে ছুটতে হতো ব্লাড ব্যাংকে। আজকাল রক্ত সংগ্রহের সেই পদ্ধতি অনেকটাই বদলে গেছে, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে। এখন ব্লাড ব্যাংকে খোঁজ নেওয়ার আগে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে পোস্ট দিয়ে রক্তদাতার সন্ধান করেন বেশির ভাগ মানুষ। তাতে ফলও পাওয়া যায়। পরিচিতদের মধ্যে কেউ না