এয়ারকন্ডিশনার (এসি) এবং সিলিং ফ্যান এক সঙ্গে চালিয়ে বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় করা যায়—এমন একটি দাবি সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি নিয়ে প্রথম প্রতিবেদন করে থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম দ্য নেশন। দেশটির জ্বালানি মন্ত্রণালয় এমন নির্দেশনাই দিয়েছে। এমন দাবির পক্ষে কি কোনো প্রমাণ আছে?
একটি কক্ষে ব্যবহার করা হয় ১টি এলইডি বাল্ব, ১টি ফ্যান ও দেড় হর্স ক্ষমতার পানির পাম্প। এই পাম্পের পানি ব্যবহার করেন বাড়ির আশপাশেরসহ মাত্র ১৪ জন লোক। আর এতেই পল্লী বিদ্যুৎ মাস শেষে বিল দিয়েছে ৭২ হাজার ৬১৯ টাকা! বিলের কপি হাতেই পেয়েই বাড়ির মালিক হতবাক হয়ে যান।
গ্রীষ্মের দাবদাহে বাসা, অফিস কিংবা শপিং মল—সর্বত্রই চলছে এসি। ফ্যানও চলছে সমানতালে। সেই সঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুৎ বিল। মাস শেষে বিল গুনতে মাথায় হাত পড়ছে অনেকের।
চট্টগ্রামে বেশি দামে ফ্যান বিক্রি করায় তিন প্রতিষ্ঠানকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরের কোতোয়ালি থানার রাইফেল ক্লাব এলাকায় ইলেকট্রনিকস মার্কেটে অভিযান পরিচালনা করে এ জরিমানা করা হয়।