অনন্যা দাস
জ্যৈষ্ঠের দমবন্ধ করা গরমে কম খরচে শীতল পরশ পেতে একটা ফ্যান থাকা জরুরি। এই ফ্যান আবার রয়েছে হরেক রকমের। তাই আপনার বাসা, অফিস বা প্রয়োজনের জায়গা অনুযায়ী কোন ধরনের ফ্যান মানানসই হবে, সেটা জানতে হবে সবার আগে।
পেডেস্টাল ফ্যান
পেডেস্টাল ফ্যান বা স্ট্যান্ড ফ্যান নামে পরিচিত এই ফ্যানগুলো ১৬ থেকে ৪৮ ইঞ্চি উচ্চতার হয়ে থাকে। এতটা লম্বা হওয়ার পরেও কিন্তু স্ট্যান্ড ফ্যান খুব একটা ভারী হয় না বলে সহজে স্থানান্তর করা যায়। তা ছাড়া এই ফ্যানগুলোর বেশির ভাগ ১৮০ থেকে ২৭০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরে বাতাস দিয়ে থাকে। বড় আকৃতির কামরার জন্য উপযুক্ত এই ফ্যানগুলো।
টেবিল ফ্যান
বহনযোগ্য ফ্যানগুলোর মধ্যে টেবিল ফ্যান সেরা। হালকা-পাতলা ধরনের এই ফ্যানগুলো খুব বেশি বাতাস দেওয়ার জন্য নয়। তাদের কাজ হচ্ছে, অল্প জায়গায় মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত করা।
ফ্লোর ফ্যান
ডেস্ক ফ্যানের মতো প্রয়োজন হলে যেকোনো জায়গায় রাখা যায় এমন একটি আদর্শ ফ্যান হচ্ছে ফ্লোর ফ্যান। বাসা, অফিস কিংবা যেকোনো জায়গার রুমের ভেতরে বা বাইরে, বিশেষ করে বারান্দা, ছাদ ইত্যাদি জায়গায় সহজেই ব্যবহার করা যায় এই ফ্যান।
দেয়াল ফ্যান
যেসব ঘরের মেঝেতে জায়গা সীমিত, সেই সব ক্ষেত্রে দেয়াল ফ্যান একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। এগুলো ছোট অফিস, পার্টি হল, অডিটরিয়াম ইত্যাদিতে ব্যবহারের জন্য আদর্শ। দেয়ালে যেভাবে টিভি ঝোলানো হয়, খানিকটা সেভাবেই ঝুলিয়ে দেওয়া যায় এই ফ্যান। আর এগুলো সাধারণত রিমোট কন্ট্রোলার বা বিশেষ ধরনের ফিতা টেনে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সিলিং ফ্যান
নাম শুনেই বোঝা যায়, সিলিং বা ছাদে ঝোলানো থাকে এই ফ্যানগুলো। আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সিলিং ফ্যান। পুরো রুমে সমানভাবে বাতাস সঞ্চালনের জন্য তৈরি করা হয় এই ফ্যান। সিলিং ফ্যানের পাখা ৩০ থেকে ৬০ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। এ ছাড়া হ্যান্ড ফ্যান, এগজস্ট ফ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যান পাওয়া যায় বাজারে।
কোথা থেকে কিনবেন
ঢাকাসহ দেশের সব জেলা ও উপজেলা শহরের ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকানে পাওয়া যাবে সব ধরনের ফ্যান। এ ছাড়া ভিশন, ওয়ালটন, সিঙ্গার, বিআরবি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের শোরুম কিংবা ওয়েবসাইট থেকেও কেনা যাবে পছন্দের ফ্যান।
দরদাম
একেক ধরনের ফ্যানের মূল্য একেক রকম হয়ে থাকে। পাখার দৈর্ঘ্য, ফ্যানের ওজন ও বিভিন্ন ফিচারের কারণেও ফ্যানের দাম কম-বেশি হতে পারে। আবার প্রতিষ্ঠানভেদেও ফ্যানের দামে ভিন্নতা রয়েছে। সাধারণত টেবিল ফ্যান দুই হাজার থেকে চার হাজার টাকা, সিলিং ফ্যান আড়াই হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দেশের বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের ফ্যানের দাম এক হাজার থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা।
জ্যৈষ্ঠের দমবন্ধ করা গরমে কম খরচে শীতল পরশ পেতে একটা ফ্যান থাকা জরুরি। এই ফ্যান আবার রয়েছে হরেক রকমের। তাই আপনার বাসা, অফিস বা প্রয়োজনের জায়গা অনুযায়ী কোন ধরনের ফ্যান মানানসই হবে, সেটা জানতে হবে সবার আগে।
পেডেস্টাল ফ্যান
পেডেস্টাল ফ্যান বা স্ট্যান্ড ফ্যান নামে পরিচিত এই ফ্যানগুলো ১৬ থেকে ৪৮ ইঞ্চি উচ্চতার হয়ে থাকে। এতটা লম্বা হওয়ার পরেও কিন্তু স্ট্যান্ড ফ্যান খুব একটা ভারী হয় না বলে সহজে স্থানান্তর করা যায়। তা ছাড়া এই ফ্যানগুলোর বেশির ভাগ ১৮০ থেকে ২৭০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরে বাতাস দিয়ে থাকে। বড় আকৃতির কামরার জন্য উপযুক্ত এই ফ্যানগুলো।
টেবিল ফ্যান
বহনযোগ্য ফ্যানগুলোর মধ্যে টেবিল ফ্যান সেরা। হালকা-পাতলা ধরনের এই ফ্যানগুলো খুব বেশি বাতাস দেওয়ার জন্য নয়। তাদের কাজ হচ্ছে, অল্প জায়গায় মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত করা।
ফ্লোর ফ্যান
ডেস্ক ফ্যানের মতো প্রয়োজন হলে যেকোনো জায়গায় রাখা যায় এমন একটি আদর্শ ফ্যান হচ্ছে ফ্লোর ফ্যান। বাসা, অফিস কিংবা যেকোনো জায়গার রুমের ভেতরে বা বাইরে, বিশেষ করে বারান্দা, ছাদ ইত্যাদি জায়গায় সহজেই ব্যবহার করা যায় এই ফ্যান।
দেয়াল ফ্যান
যেসব ঘরের মেঝেতে জায়গা সীমিত, সেই সব ক্ষেত্রে দেয়াল ফ্যান একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। এগুলো ছোট অফিস, পার্টি হল, অডিটরিয়াম ইত্যাদিতে ব্যবহারের জন্য আদর্শ। দেয়ালে যেভাবে টিভি ঝোলানো হয়, খানিকটা সেভাবেই ঝুলিয়ে দেওয়া যায় এই ফ্যান। আর এগুলো সাধারণত রিমোট কন্ট্রোলার বা বিশেষ ধরনের ফিতা টেনে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সিলিং ফ্যান
নাম শুনেই বোঝা যায়, সিলিং বা ছাদে ঝোলানো থাকে এই ফ্যানগুলো। আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সিলিং ফ্যান। পুরো রুমে সমানভাবে বাতাস সঞ্চালনের জন্য তৈরি করা হয় এই ফ্যান। সিলিং ফ্যানের পাখা ৩০ থেকে ৬০ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। এ ছাড়া হ্যান্ড ফ্যান, এগজস্ট ফ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যান পাওয়া যায় বাজারে।
কোথা থেকে কিনবেন
ঢাকাসহ দেশের সব জেলা ও উপজেলা শহরের ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকানে পাওয়া যাবে সব ধরনের ফ্যান। এ ছাড়া ভিশন, ওয়ালটন, সিঙ্গার, বিআরবি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের শোরুম কিংবা ওয়েবসাইট থেকেও কেনা যাবে পছন্দের ফ্যান।
দরদাম
একেক ধরনের ফ্যানের মূল্য একেক রকম হয়ে থাকে। পাখার দৈর্ঘ্য, ফ্যানের ওজন ও বিভিন্ন ফিচারের কারণেও ফ্যানের দাম কম-বেশি হতে পারে। আবার প্রতিষ্ঠানভেদেও ফ্যানের দামে ভিন্নতা রয়েছে। সাধারণত টেবিল ফ্যান দুই হাজার থেকে চার হাজার টাকা, সিলিং ফ্যান আড়াই হাজার থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দেশের বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের ফ্যানের দাম এক হাজার থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
৩ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
৪ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৪ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৫ দিন আগে