
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে দীর্ঘ সাড়ে তিন মাস ধরে ওষুধের তীব্র সংকটের কারণে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। যদিও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বর্তমানে পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহের দাবি করছেন, কিন্তু মাঠপর্যায়ের চিত্র ভিন্ন—চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল সরবরাহ নিয়ে হতাশা...

প্রতিবছরের মতো এবারও ক্লিনিকটি পানির নিচে ডুবে থাকায় পার্শ্ববর্তী লোকমান হোসেনের বাড়িতে বসে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। সেবাগ্রহীতারা নানা সমস্যা নিয়ে ওই বাড়িতে ভিড় করেন।

গ্রামের দরিদ্র মানুষকে বিনা খরচে চিকিৎসাসেবা দিতে জগন্নাথপুর উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৮ টি ইউনিয়নে ২৫ টি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। এখানে সর্দি, জ্বর, আমাশয়, ডায়রিয়া, উচ্চ রক্তচাপ, মাথাব্যথাসহ নানা রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসাসেবা দিতে প্রতিটি ক্লিনিকে একজন করে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার.

দেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..